🌹JH Official🌹

বদলে যাচ্ছে বাংলাদেশ! বুঝতে পারছেন? আমি বুঝতে পারছি, স্পষ্ট! নিঃশব্দে বদলে যাচ্ছে আমার দেশ, স্বপ্নের দেশ। ১। বিএনপির সমাবেশের কথা মনে আছে? ২য় স্বাধীনতার পরপরেই। পুরোনো বাংলাদেশের আদলে তারা সমাবেশ ডাকলো। কিন্তু বুঝতে পারলো বাতাস আর আগের মত নেই। তারেক রহমান সাহেব বুদ্ধিমান মানুষ, বুঝে ফেললেন কিভাবে খেলতে হবে। তারুন্যের সাথে খেলা, সহজ নয়। বিএনপি চেষ্টা করছে নৈতিকতার রাজনীতি করতে, দেখানোর চেষ্টা করছে 'মারদাঙ্গা রাজনীতি তারাও চায়না। জবর দখল কিংবা চাঁদাবাজিকে তারা যে প্রচ্ছয় দিচ্ছেনা সেটা ফলাও করে প্রচার করা হচ্ছে। ২। সরকারি উদ্দ্যোগে স্মরণকালের সবচেয়ে বড় বন্যা ফান্ড তৈরি হলো, অথচ কোনো আওয়াজ হলো না। ক্রেডিট নেয়ার আয়োজন নেই, ঢাকঢোল পিঠানোর চেষ্টা মাত্র দেখলাম না। আস-সুন্নাহ ফাউন্ডেশনের দিকে তাকান, এদেশে হুজুররা যে বড় কিছু করতে পারে সেটাতো ভুলেই গিয়েছিলো মানুষ। হুজুরদের ফাউন্ডেশন দেখিয়ে দিলো মানুষের পাশে আসা কাকে বলে। ৩। এযাবতকাল লাইন ধরে নিতে দেখেছি, দিতে দেখলাম, তাও শত শত মানুষের লাইন, সবাই সাহায্য করতে চায়। এদেশের কিছু মানুষ বন্যায় কষ্ট পাচ্ছে, সেখানে মুসলীম নাকি হিন্দু, বৌদ্ধ, খ্রিষ্ঠান সেটা নিয়ে কেউ ভাবছে না। বাংলাদেশীরা বিপদে পড়েছে এটাই যথেষ্ঠ। ত্রান ও পূনর্বাসনের জন্য আমার দেশের মানুষেরা হাত খুলে দুহাতে অকাতরে সাহায্য করছে। আর এটাতে যেসকল স্বেচ্ছাসেবকরা কোঅরডিনেট করছে তাদের পুরো শরীরের পরিশ্রমের ছাপ স্পষ্ট কিন্তু তারা ক্লান্ত না। কি অদম্য স্পৃহা নিয়ে তারা নতুন বাংলাদেশকে এগিয়ে নিতে কাজ করছে। মুগ্ধ না হয়ে উপায় নেই। ৪। পাচার হওয়া বিলিয়ন বিলিয়ন অর্থ ফেরত আনার প্রক্রিয়া শুরু হয়েছে। প্রফেসর ইউনুসের এক একটা ফোন কল একবছর করে বাংলাদেশকে এগিয়ে নিয়ে যাচ্ছে। সুইজব্যাংক সহযোগিতা করার প্রতিশ্রুতি ব্যক্ত করেছে। একবার কল্পনা করুনতো বাংলাদেশের রিজার্ভে ১০০ বিলিয়ন ডলার+ আছে! আমার বিশ্বাস সেটা বেশিদিন লাগবে না, ইনশাআল্লাহ। ৫। জ্বালানী তেলের দাম একলাফে ৮ থেকে ১০ টাকা কমে গেলো! ভাবা যায়?! এই জ্বালানী তেলের দামের সাথেই যাবতীয় প্রোডাক্টের দামের সরাসরি সম্পর্কিত। আমি মনে করে রিজার্ভ বাড়বে, ডলার রেট কমবে, সবকিছুর দাম আবার সবার নাগালে চলে আসবে। ৬। দেশে ইসলামের সুবাতাসের গন্ধ পাচ্ছি। হঠাৎ করেই কাঁদা ছোড়াছুড়ি বন্ধ। ধর্মপ্রাণ সাধারন মানুষ এটাতে অনেকটা স্বস্তি পাবে ও পাচ্ছে। ৭। বাংলাদেশকে বিশ্বের দরবারে অনেক বড় করে পরিচয় করানোর মত যে সামান্য কটা বিষয় আমাদের হাতে রয়েছে তার মধ্যে অন্যতম হলো 'প্রফেসর ইউনুস' এবং বাংলাদেশ ক্রিকেট। একজন দেশের সর্বোচ্চ আসনে বসে পতপত করে বাংলাদেশের পতাকা উড়ানো শুরু করেছেন আর ক্রিকেটে কলংকময় অধ্যায়ের প্রায় সমাপ্তি। যে দু একটা কালসাপ এখনো আছে সেগুলোও দ্রুত দূর হবে বলে আমার বিশ্বাস। এখন বদলে যাবার ঋতু, এগিয়ে যাবার পালা। বদলে যাচ্ছে, স্পষ্ট দেখতে পাচ্ছি বদলে যাচ্ছে, যাবে ইনশাআল্লাহ। এখনতো সবে কদিন, গুছিয়ে উঠতে পারেনি নতুন বাংলাদেশের সরকার, আরেকটু গুছিয়ে নিক, ম্যাজিকের অপেক্ষায় পুরো বাংলাদেশ। তবে নতুন বাংলাদেশকে এগিয়ে নেয়ার দায়িত্ব কিন্তু আমার, আপনার, আমাদের সবার। প্রিয় বাংলাদেশ 'কৃতজ্ঞতা ও ভালোবাসা জেনো'। ভালোবাসি, ভালোবাসি, ভালোবাসি!

আমেরিকার দালাল আফগান প্রেসিডেন্ট আশরাফ ঘানি ২০২১ সালের ১৫ আগষ্ট দেশ ছেড়ে পালানোর মধ্য দিয়ে আফগানিস্তানে মার্কিন শাসনের পতন ঘটে তখন আমেরিকা তাদের দালালদের আফগানিস্তান থেকে নিরাপদে সরিয়ে নিতে কাবুল বিমানবন্দর থেকে ফ্লাইট পরিচালনা করে যাতে কোনো প্রকার পাসপোর্ট-ভিসা ছাড়াই সবাই আমেরিকা পালিয়ে যেতে পেরেছিল। ২০২৪ এর ৫ আগস্ট হাসিনার ভারত পালিয়ে যাওয়ার মধ্য দিয়ে বাংলাদেশে ভারতের ২০০৬-২০২৪ প্রায় ১৮ বছরের শাসনের অবসান ঘটে কিন্তু ভারত একটা বাস কিংবা ট্রেনও পাঠায়নি তার দালালদের উদ্ধার করার জন্য ❗ আফগানিস্থানের অধিকাংশ লোক আমেরিকার দালালী করেছিল মার্কিন ডলারের লোভে কিন্ত বাংলাদেশের অধিকাংশ আওয়ামিলীগার ভারতের দালালী করতো নিজের খেয়ে।সেই দৃষ্টিকোণ থেকে ভারতের উচিৎ ছিল আমেরিকার থেকে বেশী তৎপরতা দেখানো! ভারত না হয় তাদের আওয়ামী দালালদের উদ্ধারের চেষ্টা করেনি কিন্ত তাই বলে আওয়ামী হিন্দু সাংবাদিক-বুদ্ধিজীবীদেরতো ভারত নিয়ে যাবার জন্য অন্তত ২০/৩০ টা ফ্লাইট পরিচালনা করতে পারতো 🥹 অবশ্য ভারত বেইমানি করলে কি হবে আওয়ামী হিন্দুরা মাগনা খেটে ভারতের চামচামিতে দিন রাত ব্যাস্ত সময় পার করছে। হিন্দু মৌলবাদী দল ভারতে ক্ষমতায় থাকার পরও যদি বিশ্বস্ততার সহিত দালালী করে বিনিময়ে এরকম অবহেলা কপালে জোটে তাহলে এই দালালীর কি মূল্য আছে ❓ অথচ মুসলিম নাম থাকার পরও হাসিনাকে ঠিকই নিরাপদে সরিয়ে নিয়ে ভারতে আশ্রয় দিয়েছে। ভারত সরকার বাংলাদেশের হিন্দুদের রাজনৈতিক স্বার্থে ব্যাবহার করে ঠিকই কিন্ত তাদের প্রতি নিজ ধর্মের লোক হিসেবে আলাদা কোনো প্রকার দরদ অনুভব করে না আর বাংলাদেশের হিন্দুরা নিজের দেশের বিরুদ্ধে গিয়েও ভারতের স্বার্থ রক্ষা করতে দালালী করে শুধুমাত্র হিন্দু ধর্মের ও ধর্মীয় স্থানের প্রতি আবেগ থেকে। হিন্দুরা ভারতকে কত বেশী ভালোবাসে তার প্রমাণ হচ্ছে যেই আওয়ামিলীগ ভারতের গোলামী করে তারা স্বৈরাচারী/লুটেরা হবার পরও সেই আওয়ামিলীগকে ভালোবাসে ।কিন্ত ভারত সেই ভালোবাসার মূল্যায়ন করেনি করেছে শুধু ব্যাবহার। ভারত যদি ধর্মের কারনে বাংলাদেশের হিন্দুদের ভালোবাসতো তাহলে ৯০% হিন্দুর দেশ নেপালের সাথে তাদের কখনোই বিরোধ হতো না। মনিপুর/আসাম/পাঞ্জাব সহ ভারতের স্বাধীনতাকামী অঞ্চল গুলোতে ভারতীয় সেনাবাহিনী নির্বিচারে যে গুলি চালায় তারাতো হিন্দু ধর্মালম্বী ❗ যদি হিন্দুদের জন্য বিন্দু পরিমাণ ভালোবাসা থাকতো তাহলে কি হিন্দু হয়ে হিন্দুর স্বাধীনতা ও প্রাণ বন্দুকের জোরে কেড়ে নিতে পারতো❓ নেপাল হিন্দু সংখ্যাগরিষ্ঠ দেশ হয়েও ভারতের বিরুদ্ধে যুদ্ধের হুমকি দেয় অথচ আপনারা ভারত কতৃক এত অপমানিত হয়েও ভারতের কথায় উঠেন আর বসেন এর কারন কি নেপালে আপনারা সংখ্যাগরিষ্ঠ আর বাংলাদেশে সংখ্যালগু তাই! একাত্তরেও ভারত হিন্দু বাচাতে আসে নাই এসেছিল তার সীমান্ত সুরক্ষা করতে আর ২০২৪ সালেও ভারত হাসিনাকে সাহায্য করেছে তার রাজনৈতিক সহযোগী হিসেবে কোনো হিন্দুর প্রতি দরদ থাকলে ভারত হাসিনা ও আওয়ামিলীগকে সবার আগে শাস্তি দিত হিন্দুদের জায়গা-জমি দখলের জন্য।কিন্ত তারা এইসব চোখ বন্ধ করে এড়িয়ে যেত কারন বাংলাদেশে তার রাজনৈতিক স্বার্থ রক্ষা করতে হলে আওয়ামিলীগকে দরকার হিন্দুকে নয়। ৫ আগস্ট ২০২৪ সাল পর্যন্ত কোনো হিন্দু আওয়ামিলীগের দীর্ঘ রাজনৈতিক ইতিহাস থাকার পরও দলের গুরুত্বপূর্ণ নীতিনির্ধারণী পর্যায়ে যেতে পারেনি কারন হাসিনা মনে করতো যদি হিন্দু কোনো নেতাকে বেশী উপরে আনে,ভারত তাকে বাদ দিয়ে নিজ ধর্মের লোক হিসেবে ঐ হিন্দুকে সমর্থন দিয়ে দেয় এই ভয়ে! সুরঞ্জিত সেনগুপ্ত কিছুটা লাইম লাইটে আসছিল দেখে তাকে কালো বিড়াল বানিয়ে দেয় হাসিনা 🌚 আর ভারতও কখনো আওয়ামিলীগকে এসব কারনে চাপ দেয়নি কারন কিছু চাকরি-বাকরি দিয়ে হিন্দুদের শান্ত রেখেছিল।চাকরি দিবেইবা না কেন? এত বিশ্বস্ত লোক তো শেখ পরিবারেও খুজে পাওয়া যাবেনা❗ শুধুমাত্র মুসলিম বিদ্বেষ থেকে আওয়ামিলীগ বা ভারতের দালালি না করে আমার কথাগুলো ভেবে দেখবেন।। জাগো হিন্দু জাগো প্রতারক ভারতের প্রতারণা থেকে নিজেদের রক্ষা করতে সবাই ঐক্যবদ্ধ হয়ে ভারত ও আওয়ামিলীগকে শায়েস্তা করো।।

সমস্যা অবশ্য'ই আছে, টাকা ব্যাংকে কেন থাকবে 😾 টাকা ব্যাংকে থাকার জিনিস? টাকা থাকবে কানাডার বেগম পাড়ায়, টাকা পাচার না হয়ে ব্যাংকে আর আপনি বলেন সমস্যা কোথায়? আজব!

অনলাইনে পরিচালিত এই ভোটের রিজাল্ট ফখরুল সাহেবের ঠাকুরগায়ের বাসায় পাঠিয়ে দেন ৷ উনি দেখুক জনগণ কি চায়!

ক্ষমতার পালাবদলের জন্য অভ্যুত্থান হয়নি ৷ আমরা সাধারণ জনগণ সংস্কার চাই, আমরা এগিয়ে যান ৷

ঠেলার নাম বাবাজি🤣, শেষমেষ সুপার পাওয়ার ইন্ডিয়া এই নগন্য বাংলাদেশের সামনে মাথা নত করলো।