Secret Agent

পোশাক জমা দিয়েছে ট্রেনিং না৷। সাধারণ ছাত্রদের আড়ালে ছাত্রলীগ মিলে যাওয়ার চেষ্টা করছে এবং তারাই চোর সন্দেহে অথবা অন্য কোনো কারন দেখিয়ে মানুষ হ*ত্যায় মেতে উঠেছে। যার দায় চাপাচ্ছে সাধারণ ছাত্রদের উপর।

আওয়ামী লীগের গবেষণা প্রতিষ্ঠান সিআরআই থেকে যে সাংবাদিকরা জুলাই মাসে টাকা পেয়েছেন তাদের তালিকা: কে কত পেয়েছেন! আহমেদ জোবায়ের             সময় টিভি              ২ লাখ। মোজাম্মেল বাবু                  একাত্তর টিভি           ২ লাখ। ফারজানা রুপা                   একাত্তর টিভি            ১ লাখ। শাকিল আহমেদ                 একাত্তর টিভি            ১ লাখ শ্যামল দত্ত                        ভোরের কাগজ           ২ লাখ প্রভাষ আমিন                     এটিএ নিউজ            ২ লাখ। জাহেদুল আহসান পিন্টু    ডিবিসি টিভি              ২ লাখ মাসুদ কার্জন                     ডিবিসি টিভি          ৮০ হাজার এই সকল সাংবাদিকদেরকে মাসিক ভিত্তিতে কেনো আওয়ামী লীগের কথিত গবেষণা প্রতিষ্ঠান সিআরআই থেকে অর্থায়ন করা হতো,সেটা সবাই জানে। এ তালিকা দুদক ও গোয়েন্দা সংস্থা ডিজিএফআইয়ের কাছেও রয়েছে। সবশেষ জানতে পেরেছি, সিআইআইয়ের ব্যাংক একাউন্টসহ নানা একাউন্ট খতিয়ে দেখছে বাংলাদেশ ব্যাংকের আর্থিক গোয়েন্দা ইউনিট-বিএফআইইউ।

দেশে সেনাবাহিনীর ক্যাম্পের সঙ্গে যোগাযোগ নম্বর।

দেশেকে যে কোনো সময় ঝুঁকিতে ফেলতে পারা, বিমানবাহিনীর ভয়াবহ আওয়ামী পন্থী কর্মকর্তার তালিকা।

খুবই বাজে একটা খবর আছে। প্রথম আলো থেকে নিউজটা হুবহু তুলে দিচ্ছি— “.....গত সপ্তাহে সাবেক স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান, সাবেক বস্ত্র ও পাটমন্ত্রী জাহাঙ্গীর কবির নানক, আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক সাবেক সংসদ সদস্য আ ফ ম বাহাউদ্দিন নাছিম সীমান্ত পাড়ি দিয়েছেন। এদের আগে (৫ আগস্টের পর) দেশ ত্যাগ করেছেন সাবেক পররাষ্ট্রমন্ত্রী হাছান মাহমুদ, সাবেক স্থানীয় সরকারমন্ত্রী মো. তাজুল ইসলাম, সাবেক শিক্ষামন্ত্রী মহিবুল হাসান চৌধুরী (নওফেল), সাবেক তথ্য প্রতিমন্ত্রী মোহাম্মদ আলী আরাফাত, সাবেক সংসদ সদস্য আলাউদ্দিন আহমেদ (নাসিম) ও আলোচিত আওয়ামী লীগ নেতা নারায়ণগঞ্জের সংসদ সদস্য শামীম ওসমানসহ অনেকে। আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ও সাবেক সড়ক পরিবহন ও সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের, যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক মাহবুব উল আলম হানিফ, সাবেক মন্ত্রী শ ম রেজাউল করিমসহ কেন্দ্রীয় আওয়ামী লীগের আরও বেশ কয়েকজন নেতার দেশ ছাড়ার গুঞ্জন রয়েছে। তবে তাঁদের বর্তমান অবস্থান সম্পর্কে নিশ্চিত হওয়া যায়নি। আওয়ামী লীগের নেতাদের অনেকেরই ধারণা, শেখ হাসিনা সরকারের পতনের পরপর ওবায়দুল কাদের সীমান্তবর্তী এলাকায় আশ্রয় নেন। পরে সীমান্ত অতিক্রম করে ভারত চলে যান। সাবেক একজন মন্ত্রী প্রথম আলোকে বলেছেন, তিনি শুনেছেন ওবায়দুল কাদের এখন দুবাই আছেন।...” এই খবরের প্রেক্ষিতে এবার আমার নিজের মতামত বলি— গত সপ্তাহে যারা দেশত্যাগ করেছে, তারা সবাই হেভিওয়েট নেতা ছিলো। গত সপ্তাহ মানে সেপ্টেম্বরের ২য় সপ্তাহ। মানে একমাস পর তারা পালিয়েছে। মানে ঘটনা খুবই স্পষ্ট, তাদেরকে পালিয়ে যেতে দেওয়া হয়েছে। প্রশ্ন হলো— কারা তাদেরকে পালিয়ে যেতে দিলো? এই উত্তর অন্তর্বর্তীকালীন সরকারকে দিতেই হবে। আর্মি, পুলিশ এবং সরকারের — এই তিন উইংয়ের ভেতর কারা কারা এবং কীভাবে এই কাজগুলো ঘটতে দিয়েছে, এই পুরো রহস্য উদঘাটন না করা হলে, তা হবে জাতির সাথে প্রতারণা। কারা কারা এই প্রতারণা করলো, এই জবাব চাইতেই হবে দেশের আপামর জনতার পক্ষ থেকে।

বিমানবাহিনীতে এখনো বহাল তবিয়তে থাকা আওয়ামী বিমান লীগের তালিকা প্রকাশ করবো ১ ঘন্টা পর। যাদের বিরুদ্ধে উপযুক্ত ব্যবস্থা গ্রহণ না করলে, বিমানবাহিনীকে কলঙ্কমুক্ত করা যাবে না। সঙ্গে এমন আওয়ামী বিমান লীগকে দেশের মানুষ বিশ্বাসও করবে না। ১ ঘন্টা পর।

আমরা ফ্যাসিবাদের বিরুদ্ধে যুদ্ধ করেছি,মুক্ত হয়েছি,কিন্তু একটা অংশ ইচ্ছাকৃতভাবে ইয়ুথ আইকন বানিয়েছে দীর্ঘদিন আওয়ামীদের চেটে বিভিন্ন অবস্থানে থাকা মানুষদের। কেন এই দীপ্তিকে নিয়ে আপনাদের দেয়ালচিত্র আঁকতে হবে? এত উৎসাহ কোথায় পান?যেখানে সব শহীদদের তালিকাই জানেন না এখনো।একটা মেয়ে টপ টু বটম আওয়ামী লীগের তৈরি। তাকে নিয়ে কিসের এত মাতামাতি? তার আগের কাজ দেখেন,গত ১৫ বছর এমন কাজ কতজন করতে পেরেছিলেন? গত পনেরো বছর ইন্ডিয়ায় এই ইয়ুথ ডেলিগেশন প্রোগ্রামে কারা যেতে পেরেছে একটু খোঁজ নিয়েন।কতবার ভেরিফিকেশনের পরে নেওয়া হইতো তাও জেনে রাখেন।

ইন্ডিয়া থেকে লন্ডনে উদ্দেশ্য শেখ হাসিনা 🫣🫣 #SheikhHasina

আপা আসতেছে সবাই পালাও

একজন বিএনপি নেতা, একজন ছাত্রদল নেতা ও একজন ছাত্রশিবির নেতা। আজ রাতে গ্রেপ্তার হওয়া আওয়ামী সন্ত্রাসী আসাদুজ্জামান নুর অবৈধ সংস্কৃতি মন্ত্রী থাকাকালীন ২০১৩ সালের ১৪ই ডিসেম্বর নীলফামারিতে গেলে সেখানে স্থানীয় ছাত্রজনতা এই সন্ত্রাসীকে প্রতিরোধ করে। পরবর্তীতে এই ঘটনায় উপরিউক্ত তিন বিরোধীদলীয় নেতাকে হত্যা করা হয় আসাদুজ্জামান নুরের সরাসরি নির্দেশে।