Turkbir - তুর্কবীর

ঢাবির হলে হত্যার শিকার তোফাজ্জেলের মামাতো বোনের সাক্ষাৎকার

এই ভিডিওটা দেখে আামাদের খারাপ লাগবে। যারা তোফাজ্জেলকে মেরেছে ,তাদের প্রতি আমাদের ঘৃণা আরো বাড়ুক।

ভয়ংকর নিকৃষ্ট কোন অপরাধীকেও আমি পিটিয়ে মারার বিপক্ষে।। তোফাজ্জেলের ছবিগুলো সোস্যাল মিডিয়ায় ভাসছে।। অনেক খারাপ লেগেছে। এভাবে যারা মানুষ পিটিয়ে মারে আল্লাহ তাদের বিচার অবশ্যই করবেন। তার নাম তোফাজ্জেল। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের একটি আবাসিক হলে তাকে চোর সন্দেহে মারধর করা হয়। পরে ক্যানটিনে নিয়ে জোর করে খাবার খাওয়ানো হয়। এরপরে আবারও মারা হয় তাকে।এক পর্যায়ে গুরুতর অবস্থায় ঢা মে ক এ নিলে ডাক্তার তাকে মৃত ঘোষণা করে। উল্লেখ্য সে বিগত তিন থেকে চার বছর যাবৎ মানসিক ভারসাম্যহীন

‘দেশের সব স্থানে সেনাবাহিনীকে ম্যাজিস্ট্রেসি ক্ষমতা দেওয়া সঠিক নয়’ : মির্জা আলমগীর

তোফাজ্জলকে মারধরে জড়িতদের মধ্যে অন্যতম হলেন- হল ছাত্রলীগের সাবেক উপবিজ্ঞান ও প্রযুক্তি সম্পাদক এবং পদার্থবিজ্ঞান বিভাগের শিক্ষার্থী জালাল আহমেদ (২০১৮-১৯ সেশন), মৃত্তিকা বিজ্ঞান বিভাগের রাশেদ কামাল অনিক (২০১৮-১৯ সেশন), পদার্থবিজ্ঞান বিভাগের আব্দুস সামাদ (২০২০-২১ সেশন), প্রাণিবিদ্যা বিভাগের সুলতান (২০২০-২১ সেশন), গণিত বিভাগের রাব্বি (২০২১-২১), উদ্ভিদবিজ্ঞান বিভাগের ফিরোজ (২০২০-২১), মৃত্তিকাবিজ্ঞান বিভাগের সুমন (২০২১-২২), সমুদ্রবিজ্ঞান বিভাগের ওয়াজিবুল (২০২১-২২), ফার্মেসি বিভাগের মোহাম্মদ ইয়ামুজ জামান, মৃত্তিকাবিজ্ঞান বিভাগের সাকলাইন (২০১৮-১৯ সেশন) এবং গণিত বিভাগের শিক্ষার্থী আহসান উল্লাহ (২০১৮-১৯ সেশন)।

বুয়েটের আবরারের জন্য কাঁদছিলাম আমরা, মানসিক ভারসাম্যহীন তোফাজ্জলের জন্য কি কাঁদবো? তোফাজ্জেল হত্যার বিচার কি চাইবো আমরা? এই ভাত খাওয়ার তার জীবনের শেষ ভাত খাওয়া হবে সে কী জানতো? বুয়েটের মূল মাস্টারমাইন্ড পরিষ্কার ছিল, আর ফজলুল হক মুসলিম হলের পরিষ্কার, ছাত্রলীগের সদ্য পদত্যাগ করা উপ-বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি সম্পাদক জালাল আহমেদ। ছাত্রলীগ এখন বিশ্ববিদ্যালয়ের সাধারণ শিক্ষার্থী, খুবই হাস্যকর। যারা জড়িত তারা আবার প্রতিবাদ মিছিলেও অংশগ্রহণ করেছে। এই ঘটনায় জড়িত আরও ১০-১৫ জন শিক্ষার্থী কিন্তু মূল মাস্টারমাইন্ড ৫-৬ জন নেতৃত্ব দিয়েছে। তাদের মধ্যে চিহ্নিত ছাত্রলীগের কর্মী জালাল আহমেদ।

পেজার বিস্ফোরণের ফলে এখনো পর্যন্ত নিহত হিজবুল্লাহ সদস্যের সংখ্যা বেড়ে দাঁড়িয়েছে ৩০ জনে।

হবিগঞ্জ পৌরসভার অব্যাহতি পাওয়া মেয়র ও জেলা আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক আতাউর রহমান সেলিমকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। ঢাকার ধানমন্ডি এলাকায় অভিযান চালিয়ে তাঁকে আটক করে র‌্যাব। তাকে হবিগঞ্জ সদর মডেল থানায় সোপর্দ করার পর দুটি হত্যা মামলায় গ্রেপ্তার দেখানো হয়।