Abdur Rahman Al Hasan
My biggest identity, I am Muslim Website: www.arhasan.com contact: [email protected] or @arhasan_bot
Show more596
Subscribers
+224 hours
+117 days
+5930 days
- Subscribers
- Post coverage
- ER - engagement ratio
Data loading in progress...
Subscriber growth rate
Data loading in progress...
00:58
Video unavailableShow in Telegram
পশ্চিমাদের উদ্দেশ্যে আমিরুল মুমিনিন মোল্লা হিবাতুল্লাহ আখুন্দ যাদাহ হাফিজাহুল্লাহ এর বার্তা:
"আপনাদের দাবি হলো আফগানিস্তানে নারী অধিকার লঙ্ঘন হচ্ছে। অথচ গাজায় হাজার হাজার নারী এবং শিশুদেরকে নির্মমভাবে হত্যা করা হচ্ছে সেটা আপনাদের দৃষ্টিতে মানবাধিকার লঙ্ঘন নয়। কারণ এই নৃশংসতা করছে ইহুদী গোষ্ঠী। আল্লাহর আইন এবং ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠা করতে গেলেই কেবল আপনারা মানবাধিকার লঙ্ঘন দেখতে পান। এ আপনাদের কেমন বিচার?"
1.01 MB
ট্রাম্প: আমি যখন প্রেসিডেন্ট নির্বাচিত হব, আমি গাজা স্ট্রিপের মতো "সন্ত্রাস-আক্রান্ত" এলাকা থেকে আগত শরণার্থীদের পুনর্বাসন নিষিদ্ধ করব।
উম্মাহর গাদ্দার ও খিলাফতের পতন :
ইংল্যান্ড যখন দুনিয়া থেকে চিরতরে খিলাফত ধ্বংস করার ষড়যন্ত্র করল তখন প্রথমে তারা তাদের পক্ষে কাজ করার জন্য নির্বাচন করে কামাল আতাতুর্ককে। লোকটিকে তারা হিরো বানানোর জন্য সবরকমের ছাড় ও সুযোগ-সুবিধা দিয়ে দিল। এমনকি ধ্বংসের দ্বারপ্রান্তে থাকা উসমানি খিলাফতের শেষদিকের কয়েকটি যুদ্ধ জয়ের ক্রেডিট স্বেচ্ছায় তার হাতে তুলে দিল। অথচ সেসময় প্রতিটি যুদ্ধে উসমানিরা হেরে যাচ্ছিল। ইউরোপের সবচেয়ে দুর্বল রাষ্ট্রগুলোও খিলাফতের বিরুদ্ধে বিদ্রোহ ঘোষণা করে একে একে স্বাধীন হয়ে যাচ্ছিল। সে নাজুক মুহূর্তে কামাল আতাতুর্কের হাতে সাকারিয়া যুদ্ধজয় ও গ্রীসের বিরেদ্ধে যখন পরপর কয়েকটি বিজয় চলে আসল, পাশাপাশি ইতালি এন্তাকিয়া থেকে, ফ্রান্স কিলিকিয়া থেকে, গ্রীস আনাদুল ও টারকিয়া থেকে সৈন্য প্রত্যাহার করে নিল, ওদিকে চরমশত্রু রাশিয়ার সাথেও গোপন চুক্তিতে বিশাল বিনিময় দিয়ে চুক্তি করে মুসলমানদের ভাবমূর্তি কিছুটা ফিরিয়ে আনার অভিনয় করল, তখন সে হয়ে ওঠল মুসলিমদের আশা-ভরসার কেন্দ্রস্থল। সবাই দুর্বল খলিফাকে ছেড়ে তাকেই বিশ্বনেতা হিসেবে বরণ করে নিল। আর নাটের গুরু ইংল্যান্ড এটাই চাচ্ছিল।
পরের ইতিহাস আমাদের কারও অজানা নয়। পরিকল্পনা অনুসারে ১৩৪১ হিজরি মোতাবেক ১৯২৪ খ্রিষ্টাব্দের ৩রা মার্চ ইংল্যান্ডে লুসান সম্মেলন অনুষ্ঠিত হয়। সে সম্মেলনে ইতিহাসের কুখ্যাত কার্জন শর্তের ভিত্তিতে এ চুক্তি গৃহীত হয় : [এক] উসমানি খিলাফত বাতিল ঘোষণা করা হবে। [দুই] ইসলামের সাথে সকল সম্পর্ক ছিন্ন করা হবে। [তিন] খিলাফতের সমর্থকদের দেশ থেকে বের করে দেওয়া হবে। [চার] ইসলামি আদর্শে রচিত প্রাক্তন তুর্কি সংবিধানের পরিবর্তে সিভিল সংবিধান গ্রহণ করা হবে। এভাবেই দীর্ঘ তেরোশ বছরের খিলাফতব্যবস্থা বিলুপ্ত হয়ে সেথায় জায়গা করে নিল কুফরিব্যবস্থা। এরপর একে একে ইসলামি সকল নিদর্শন ও বিধান বাতিল করা হলো। নস্যাৎ করে দেওয়া হলো খিলাফতের পক্ষে তোলা প্রতিটি আওয়াজের উৎস। এই কামাল আতাতুর্ক কিন্তু জোর করে ক্ষমতায় বসেনি, বসেছিল নাদান জনগণের ভালোবাসা নিয়েই। কিন্তু যখন তার আসল রূপ প্রকাশ পেল, ততদিনে নৌকা সাগরের অনেক গভীরে চলে গেছে, ফিরে আসার আর কোনো উপায় ছিল না।
ইতিহাসে এমন খলনায়কদের অভাব নেই, যাদের উত্থান হয়েছিল নায়ক হিসেবে। ইসলামি ইতিহাসের সবচেয়ে কুখ্যাত ও ভয়ংকর মুনাফিক আব্দুল্লাহ ইবনে সাবাহ এভাবেই মুসলিমদের মধ্যে নিজের অবস্থান মজবুত করে নিয়েছিল। প্রথমদিকে তার অবস্থা এমন ছিল যে, সে মসজিদে নববির প্রথম কাতারে দীর্ঘদিন ধরে তাকবিরে উলার সহিত নামাজ আদায় করেছে। ওয়াজ-নাসিহার ক্ষেত্রেও তার কোনো জুড়ি ছিল না। মানুষ তাকে দেখলে সাহাবিদের চেয়ে কম সম্মান করত না। অতঃপর অল্প অল্প করে সে মুসলিমদের মধ্যে বিষ প্রবেশ করাতে থাকে। ক্রমান্বয়ে তার প্রকৃত চেহারা প্রকাশ করতে থাকে। কিন্তু যতক্ষণে তার আসল রূপ প্রকাশ পেল, ততদিনে অনেক দেরি হয়ে গেছে। সে বিশাল একদল অন্ধভক্ত তৈরি করতে সক্ষম হয়েছিল। তারা তার বাহ্যিক আমল ও অন্তর বিগলিত করা কথা শুনে তার জন্য জান কুরবান করতে প্রস্তুত হয়ে গেল। অতঃপর ইসলামি ইতিহাসে প্রথম খিলাফতের বিরুদ্ধে তলোয়ার উন্মুক্ত হলো, যার পরিসমাপ্তি ঘটল কামাল আতাতুর্ক কর্তৃক খিলাফতের রুগ্ন দেহ দাফন করার মধ্য দিয়ে।
শুধু কথা দিয়েই যদি সব বিচার করা যেত, তাহলে মুনাফিকরাই সবার সেরা মুমিন হতো। কথার সাথে কাজের মিল না থাকাকে আল্লাহ চরম অসন্তোষের কারণ বলে অভিহিত করেছেন। পবিত্র কুরআনে তিনি বলেন- ‘হে মুমিনগণ, তোমরা যা করো না, তা কেন বলো? তোমরা যা করো না, তা বলা আল্লাহর কাছে খুবই অসন্তোষজনক।’ [সুরা আস-সফ : ২-৩] মানুষ আসলে চরম বোকা। এজন্যই সাম্রাজ্যবাদীরা খুব সহজেই জনগণকে বোকা বানিয়ে জুলুম ও শাসনের পথ সুগম করতে পারে। সাম্রাজ্যবাদীরা মুসলিমদের প্রকৃত রাহবর ও দরদি নেতাদেরকে তাদের কাছে সন্ত্রাসী ও বিশৃঙ্খলাকারী হিসেবে চিহ্ণিত করে। আর জনগণও সরল বিশ্বাসে তাদের কথা বিশ্বাস করে উপকারী বন্ধুর পিঠেই ছুরি বসিয়ে দেয়। বর্তমানেও যারা উম্মাহর কল্যাণার্থে প্রকৃত তথ্য তুলে ধরার চেষ্টা করে এবং ষড়যন্ত্রের জাল উন্মোচন করে, অবুঝ অনেক ভাই তাঁদেরকে উগ্র ও ঐক্য বিনষ্টকারী মনে করে এবং ফিতনাবাজ হিসেবে আখ্যায়িত করে। তাদের ধারণা, তাঁরা হয়তো হিংসার বশবর্তী হয়ে এসব করছে। অথচ বাস্তবতা জানলে এরা তাঁদেরকে উগ্র ও ফিতনাবাজ মনে করা তো দূরে থাক; উল্টো বরং সত্য প্রকাশ করায় তাদের কপালে চুম্বন এঁকে দিত।
প্রত্যেক যুগে যেমন মুনাফিক থাকে, তেমনই তাদের মুখোশ উন্মোচনের জন্য মুখলিস মুমিনও থাকে। যেখানে ফিরআউন থাকে, অনিবার্যভাবে সেখানে মুসা থাকে। শেষ জমানায় দাজ্জালের বিপরীতেও থাকবেন সাইয়িদুনা ঈসা আলাইহিস সালাম। তাই এমনটা মনে করার কোনোই অবকাশ নেই যে, আজকের যুগ বোধহয় ফিতনামুক্ত এবং সকল মানুষ হয়তো নিফাকমুক্ত। বাস্তবতা বরং পুরোই উল্টো। ফিতনা ও নিফাকে পুরো পৃথিবীই আজ আক্রান্ত। মিথ্যা থেকে সত্যকে, বাতিল থেকে হককে আলাদা করা আজকের যুগে বড়ই কঠিন। তাই এ সঙিন মুহূর্তে নিশ্চিন্ত হয়ে বসে থাকা মারাত্মক ভুল। মুনাফিকদের চিহ্নিত না করলে এবং বাতিলকে চিনতে না পারলে হক ও হকপন্থীদের সঙ্গী হওয়া কখনোই সম্ভব নয়। তাই ফিতনার এ সময়ে অবশ্যই সত্যকে জানার অদম্য আগ্রহ থাকতে হবে এবং সত্যপন্থীদের খুঁজে তাঁদের সঙ্গী হওয়ার চেষ্টা জারি রাখতে হবে। আল্লাহ আমাদের হকের পক্ষে থাকার এবং হকপন্থীদের সঙ্গী হওয়ার তাওফিক দান করুন।
© Tarekuzzaman
01:28
Video unavailableShow in Telegram
মাহের ভাইয়ের কথা মনে আছে তো?
গত ৯ সেপ্টেম্বর ২০২৪ তারিখে জর্ডান বর্ডার ক্রসিংয়ে হামলা করে ৩জন জায়োনিস্ট সৈন্যকে
জাহান্নামে পাঠিয়ে দেওয়া আমাদের জর্ডানের শহীদ ভাই ❝মাহির জিয়াব আল-জাজি রহঃ❞ এর কবর থেকে মেশকের খোশবু ছড়াচ্ছে।
আল্লাহু আকবর
Facebook.mp410.38 MB
❤ 6
নারীদের কাছে যৌনতা ব্যাপারটা একটা রোমান্স মাত্র। কিন্তু ছেলেদের কাছে এটা খাদ্য-বস্ত্র-বাসস্থানের মতো মৌলিক প্রয়োজনের কাছাকাছি ব্যাপার। এই সহজ বিষয়টা অনেকে বুঝেও স্বীকার করতে চায় না।
•
ছেলেরা লোকাল বাসে উঠে অপরিচিত মেয়েদের পেটে কনুই দিয়ে গুতা দেয়। রাস্তাঘাটে যেখানে সেখানে মেয়ে দেখলেই তার দিকে হা করে তাকিয়ে মেয়েটার দৃষ্টি আকর্ষণ করতে চায়। এগুলোর একটা বড়ো কারণ হলো- ছেলেরা মনে করে তাদের শিশ্নের মাথায় যেমন প্রচুর চুলকানি মেয়েদেরও বুঝি এমন।
কোনো মেয়ে আমাদেরকে ডেকে পাশে বসালেই যেমন আমাদের কামভাব জেগে ওঠে; আমরা মনে করি ওদেরও এমন হয়। কনুই দিয়ে একটু গুতা দিলেই বুঝি তার শরীর আমাকে গিলে খেতে চাইবে।
আসলে ব্যাপারটা এমন না ভাইলোগ!
মেয়েদের শরীরে অতো চুলকানি নাই আমাদের মতো। এসবে ওদের তেমন কিছুই হয় না। তাই ভদ্রতা বজায় রাখুন। ব্যক্তিত্ব ধরে রাখুন। ছেলেদের ব্যক্তিত্বই বরং মেয়েদের কিছুটা দুর্বলতার কারণ হয়।
•
কিছু কিছু নারীবাদী মেয়ে প্রায় সময় বলে যে, ছেলেদের লিঙ্গটাই যখন এতো সমস্যা তাহলে ওটা কেটে ফেলে দিলেই তো পারে। আমি ওই নারীদের সাথে একমত। ওদেরকে আমি বলতে চাই,
আপা! আপনি যদি নিশ্চয়তা দিতে পারেন যে ওটা কেটে ফেলে দিলেই আমার শরীরের কামজ্বর ভালো হয়ে যাবে, তাহলে আসুন, আপনি নিজের হাতেই ওটা কেটে নিয়ে যান। এটার যন্ত্রণা আমারও আর ভালো লাগেনা।
মজা করে নয়, অনেক কষ্ট থেকেই এমন স্ল্যাং ভাষা ইউজ করি আমি। সত্যিই দুঃখ হয়, যখন মেয়েরা আমাদের দুর্বলতাটাকে প্রাকৃতিক হিসেবে স্বীকার করতে চায় না। ওরা মনে করে আমাদের শরীরের অনুভূতি ওদের মতোই ইচ্ছাধীন আর সহজে নিয়ন্ত্রণযোগ্য। ওরা বুঝতেই চায় না যে আমাদের শরীরের সুইচ অটো অন হয়ে যায়। কঠোর অধ্যাবসায় না করলে কোনো ছেলেই নিজেকে যৌন দুর্ঘটনা থেকে নিবৃত রাখতে পারেনা।
•
আমাদের যখন মন-দিল ভালো থাকে তখন মনে হয় যৌনতা আর যৌনসঙ্গী ছাড়া সময়টা ঠিকঠাক উদযাপন করা যাচ্ছে না। ম্যাড়মেড়ে লাগছে।
আবার যখন মনমেজাজ খুব খারাপ থাকে তখন মনে হয় প্রিয়তমার শরীরের উপর কিছুক্ষণ দাপিয়ে বেড়ালে দুশ্চিন্তাগুলো থেকে নিস্তার পাওয়া যেতো।
শরীর সুস্থ থাকলে ক্ষণে ক্ষণে মনে হয় প্রতিটা রক্ত কনিকা দিয়ে স্ত্রীকে চাইছি। আবার ব্যথাবেদনায় জর্জরিত শরীরে মনে হয় বীর্যগুলো বের করে দিতে পারলে রিলিফ লাগতো।
মোদ্দাকথা, জীবনটা একেবারে মুষড়ে পড়ার আগ পর্যন্ত পুরুষের যৌনতা চাই। খিদে আমাদের লেগেই থাকে।
এই ব্যাপারগুলো যে শতভাগ প্রাকৃতিক এবং আল্লাহ পাকের কুদরত ছাড়া কিছু নয়, এটা আমাদের মা-বোন আর প্রিয়তমারা বোঝেন না। বুঝতে চায়ও না। কিন্তু বোঝার চেষ্টা করলে আমাদের আর তাদের সৌভাগ্যের দ্বার খুলতো। কারণ যৌনতা মানবজীবনের অবিচ্ছেদ্য আবশ্যিক অংশ এবং এটা আমাদের অন্যতম রিযিকও বটে।
•
ভাইদের জন্য কথা হলো, আপনারাও মেয়েদের শরীরকে নিজেদের মতো করে ভাববেন না প্লিয। ওরা আপনার মতো সবসময় তাওয়া গরম করে রাখে না। ওদেরকে ভালোবাসতে হয়। ভরসা দিতে হয়। নির্ভার করতে হয়। তারপর সুইচ করতে হয়। এরপর আপনি সুখ পেতে পারেন।
সিনেমায়, নাটকে বা বিভিন্ন অভিনয় শো-তে আপনারা যে মেয়েদেরকে চরম কামুক-রূপে বিভিন্ন অঙ্গভঙ্গি করতে দেখেন ওটা মোটেই তারা নিজেদের শরীরের জ্বালা থেকে করে না, ভাই। ওটা তারা আপনাদেরকে জ্বালানোর জন্য করে। আপনারা একটু জ্বললে পরে তাদের ছবির ব্যবসা হয়, ভিডিওর ব্যবসা হয়, ফ্যাশন শো, পোশাক, প্রসাধনী ইত্যাদির ব্যবসা হয়।
পুরুষের এই একটু যৌন উত্তেজনা প্রতি মুহূর্তে সারা পৃথিবীতে বিলিয়ন বিলিয়ন ডলার ব্যবসায়ের কারণ। সারা দুনিয়ায় লক্ষ লক্ষ ইন্ডাস্ট্রি গড়ে উঠেছে কেবলমাত্র পুরুষের শরীরের এই সামান্য একটা বৈশিষ্ট্যের উপর ভিত্তি করে।
•
যদি সম্পূর্ণ পুরুষশূন্য কোনো এক দ্বীপে আপনি এক কোটি মহিলাকে পাঠিয়ে দেন আর তাদেরকে নিশ্চয়তা দেন যে আমৃত্যু তারা আর কোনো পুরুষের চোখে পড়বে না। তাহলে পৃথিবীর সবচাইতে বড়ো প্রসাধনী মার্কেটও যদি আপনি সেখানে করেন কিংবা দুনিয়ার সবচেয়ে বড়ো পর্ণ ইন্ডাস্ট্রি সেখানে গড়ে তোলেন, তবুও দেখবেন যে সেগুলো ভাত পাচ্ছে না এবং লসের বোঝা মাথায় নিয়ে শীঘ্রই তল্পিতল্পা গুটিয়ে নিচ্ছে। মেয়েদের মেকআপ, লিপস্টিক কিংবা রংবেরঙের পোশাকের সেখানে দরকারই পড়বে না। সুন্দর পরিচ্ছন্ন সাদা কাপড় পরেই ওরা প্রশান্তির সাথে ওদের জীবন কাটিয়ে দিতে পারবে সেখানে।
বুদ্ধিমান মানুষকে বোঝানোর জন্য সম্ভবত এর বেশি কিছু বলতে হবে না।
•
আমার এতোক্ষণের বকবকানিতে আবার কেউ এটা মনে করে বসবেন না যে মেয়েরা কামাতুর হয় না। হ্যাঁ মেয়েরাও কামাতুর হয়। তারাও যৌনসুখের অভাবে দিশেহারা হয়ে যায়। তবে শরীর জাগার জন্য মেয়েদের দুইটা জিনিসের খুব প্রয়োজন হয়-
১. নিরাপত্তা ও নিশ্চয়তা।
২. সঙ্গীর প্রতি শতভাগ নির্ভরশীলতা।
কিন্তু ছেলেদের কামাতুর হয়ে পড়ার জন্য এসবের দরকার পড়ে না। মাথায় কিরা উঠে গেলে ওরা জাহান্নামের আগুনে বসিয়াও পুড়তে পুড়তে সেক্স করে যেতে পারে।
© মাসুম হাফিয☑️
চুরি করলেও যেখানে হত্যা করা যায় না, সেখানে চোর সন্দেহে পিটিয়ে হত্যা করা হল মানসিক ভারসাম্যহীন রোগীকে। আমরা দেশের নানা জায়গার বিচারবহির্ভূত হত্যাকাণ্ডের বিরদ্ধে কথা বলি। সেই জঘন্য ঘটনা এবার দেশের সর্বোচ্চ বিদ্যাপীঠের কথিত শিক্ষার্থীরা ঘটাল। এটা কোনোভাবেই মেনে নেয়া যায় না।
এই অরাজকতার সাথে জড়িতদের পরিচয় যেটাই হোক, তাদের অতি দ্রুত গ্রেপ্তার ও দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি দেখতে চাই।
শায়খ আহমুদুল্লাহ
😢 2
Repost from N/a
Photo unavailableShow in Telegram
চোর বলে পিটিয়ে হত্যা করার অধিকার তোদের কোন বাপ দিয়েছে? একটি জীবন কেড়ে নিলি? জীবন কি এতই সস্তা? ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের মান সম্মান ধুলায় মিশিয়ে দিলি? তোদের থেকে জঘন্য মানুষ এই দুনিয়াতে নাই। তোদের বিচার না হলে ঢাবি প্রশাসনের খবর আছে।
😢 2
Choose a Different Plan
Your current plan allows analytics for only 5 channels. To get more, please choose a different plan.