The Religious Advice
হেদায়াতের পথে আসতে চাওয়া দ্বীনি ভাই-বোনদের আরেকটু দাওয়াহ দেওয়ার ক্ষুদ্র প্রচেষ্টা..।
Show more434
Subscribers
-224 hours
-17 days
+1530 days
- Subscribers
- Post coverage
- ER - engagement ratio
Data loading in progress...
Subscriber growth rate
Data loading in progress...
রসূলুল্লহ ﷺ-এর ইন্তিকালের পর বিলাল রদ্বিআল্লহু আনহু মাত্র ৩ দিন আযান দিয়েছেন। রসূলুল্লহ ﷺ-কে হারানোর শোকে কান্নার কারণে আযান দিতে পারতেন না। খলীফার থেকে অনুমতি নিয়ে সিরিয়ার দিকে চলে গেলেন ও g-হ|-দে লিপ্ত থাকেন।
বহুদিন পর রসূলুল্লহ ﷺ স্বপ্নে দেখা দিয়ে বললেন, "বিলাল, এই বিচ্ছেদ আর কতকাল? আমার যিয়ারতের সময় কি তোমার এখনো হয়নি?"
এই স্বপ্ন দেখার পর বিলাল রদ্বিআল্লহু আনহু ছুটে আসলেন মাদীনার পানে, রাসূলের রওজার যিয়ারাতে। বিলাল রদ্বিআল্লহু আনহুকে দেখে সাহাবা রদ্বিআল্লহু আনহুম আজমাইনগণ খুশি হয়ে গেলেন ও আযান দিতে অনুরোধ করলেন।
রাসূল বিহীন মাদীনায় আযান দেওয়া বিলাল রদ্বিআল্লহু আনহু-এর কাছে অসহনীয় মনে হলো। কিন্তু খলীফা উমার রদ্বিআল্লহু আনহু ও রসূলুল্লহ ﷺ-এর প্রাণপ্রিয় দৌহিত্র হাসান ও হোসাইন রদ্বিআল্লহু আনহুমার বারংবার অনুরোধ উপেক্ষা করতে পারলেন না।
আযান শুরু করলেন বিলাল রদ্বিআল্লহু আনহু। মাদীনার বাতাসে ছড়িয়ে পড়লো রাসূল ﷺ এর সময়ের আযান। সেই সুবাস। সেই সুগন্ধিঋ সেই স্মৃতিময় সময়গুলো! আযানের শব্দ শুনে উপস্থিত সাহাবারা রাসূল ﷺ-এর সময়ের স্মৃতিচারণ করে কান্না শুরু করেন। অস্থিরচিত্ত হয়ে কাঁদতে কাঁদতে বের হয়ে এলো মাদীনার নারী-পুরুষ-শিশুরা। উমার রদ্বিআল্লহু আনহু এতো কাঁদলেন যে, দাঁড়ি ভিজে গেলো ও বাকরুদ্ধ হওয়ার মতো অবস্থা। বর্ণিত আছে, এমন ভাব-বিহ্বল দৃশ্য মাদীনায় খুব কমই দেখা গেছে।
আযানদাতা বিলাল রদ্বিআল্লহু আনহু-,এর কী হলো? তিনি আযান সম্পূর্ণ করতে পারলেন না। আযানের যখন এই বাক্যে পৌঁছলেন, "আশহাদু আন্না মুহাম্মাদার রসূলুল্লহ'- এটুকু বলার পর রাসূল ﷺ এর বিচ্ছেদ শোকে অজ্ঞান হয়ে পড়ে গেলেন। এরপর থেকে আমৃত্যু আর আযান দিতে পারেননি ইসলামের এই প্রথম মুয়াজ্জিন ও রসূলুল্লহ ﷺ থেকে জান্নাতের সুসংবাদ প্রাপ্ত এই মহান সাহাবী।
(তথ্যসূত্র: আল-ইসাবা/ ১ম খন্ড, সিয়ারুল আলামীন নুবালা, ১ম খন্ড/২৫১)
🥰 1😢 1
ইমাম ইবনুল কায়্যিম রহমাতুল্লাহি আলাইহি বলেন: শাইখুল ইসলাম ইবনু তাইমিয়া রহমাতুল্লাহি আলাইহিকে বলতে শুনেছি,
“যে ব্যক্তি প্রতিদিন ফজরের সুন্নাত ও ফরজের মাঝখানে ৪০ বার
” يَا حَيُّ يَا قَيُّومْ ، لَا إِلَٰهَ إِلاَّ أَنْتَ “
নিয়মিত পড়বে, আল্লাহ সুবহানাহু ওয়া তায়ালা তার অন্তরকে জীবিত করে দিবেন।
[তথ্যসূত্র- মাদারিজুস সালিকিন: ২৪৮/৩]
#Zain
👍 2
আমরা কবে মানুষ হবো?
যেই দিন আমরা "মানবতা" কিংবা "মানুষত্ব" টাইপের অস্পষ্ট এবং অর্থহীন কথা ও দর্শন ছুড়ে ফেলে দিয়ে, নবী করিম সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামের সুন্নাহ মোতাবেক আদব-কায়দা আমাদের ছেলে-মেয়েদেরকে শিক্ষা দেবো।
কি করা যাবে আর কি যাবে না, সেটা আসবে কোরআন থেকে, পশ্চিমা দর্শন থেকে না। শাস্তি কি হবে এবং কতটুকু সীমার মধ্যে থাকবে, তা নির্ধারণ করবেন আল্লাহ সুবহানাহু তায়ালা, কলোনিয়াল ব্রিটিশ আইন দ্বারা না।
আমার জীবনের প্রতিটি বিষয়, ব্যক্তিগত এবং সামাজিক সর্বজনীন, নির্ধারণ করা হবে আমাদের ধর্ম থেকে, যার শিক্ষা শুরু হবে প্রাথমিক বিদ্যালয় থেকে। আমাদের ছেলে-মেয়েদের অভিভাবকরা "ক্যারিয়ার ওরিয়েন্টেশন" থেকে বের হয়ে, বাবা-মা উভয়ই তাদের সন্তানের পিছনে সময় দেবেন, এবং নিজেরাও সুন্নাহ মোতাবেক চলবেন, যাতে তারা সন্তানদের নৈতিক উদাহরণ হতে পারেন।
সেই দিন আমরা মানুষ হতে পারবো, তার আগে না।
~আসিফ মাহতাব উৎস
এই ছেলেটির নাম তোফাজ্জল। বরগুনা জেলার পাথরঘাটা উপজেলার সন্তান। এই ছেলেটি বেশ স্বজ্জন, পরোপকারী ও নেতৃত্বগুন সম্পন্ন ছাত্রনেতা ছিল। ব্যক্তিগত জীবনে প্রেম সংক্রান্ত একটি বিষয় নিয়ে আঘাতপ্রাপ্ত হওয়ায় প্রথমে কিছুটা মানসিক ভারসাম্য হারায়।এর কিছুদিনের মধ্যে খুব অল্প সময়ের ব্যবধানে তোফাজ্জলের মা, বাবা ও একমাত্র বড় ভাই মারা যান। তোফাজ্জল পরিবার ও অবিভাবক শুন্য হয়ে পুরোপুরি মানসিক ভারসাম্য হারিয়ে ফেলে গত ৩/৪ বছর ধরে। বিগত ২/৩ বছর তোফাজ্জল প্রায়ই ঢাকা বিশব্বিদ্যালয় ক্যাম্পাসে ঘুরে বেড়াত। মানুষের কাছে খাবার ও খাবার টাকার বাইরে ওর তেমন কোন চাহিদা ছিলো না। হয়তো আজকেও খাবারের জন্য ও এফএইচ হলে গিয়েছিলো।
কিন্তু ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের কিছু শিক্ষার্থীরা তাকে চোর ভেবে নির্মম অত্যাচার করে, যার ফলে লোকটি মারা যায়। সাংবাদিক কানন সবাইকে তোফাজ্জলের বিষয়ে অবগত করলেও এই অনাকাঙ্ক্ষিত ঘটনা ঘটে।
আহা ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়!!!
ছাত্র নামধারী বিবেকহীন এই নরপিশাচদের জন্য আজকে একটি নিরপরাধ প্রান চলে গেলো, আর ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় কলংকিত হলো!!
তোফাজ্জল হত্যার বিচার চাওয়ার মত ওর পরিবারে অবশিষ্ট আর কেউ নেই।
তবে দেশে আইনের শাসন প্রতিষ্ঠা হলে আমরা সবাই ব্যক্তিগতভাবে এই হত্যাকাণ্ডের সাথে সংশ্লিষ্টদের বিচার নিশ্চিত করতে আইনি প্রক্রিয়ায় লড়ে যাবো।
😢 4👍 1
“ আজ অনেকে কুফর ও কাফিরের প্রতি ঘৃণাকে ইসলাম থেকে, কুরআন ও সুন্নাহ থেকে মুছে দিতে চায়। আবার অনেকে এর অর্থ বদলে দিতে চায়।
যেমনঃ অনেকে বলে, কেবল ঐসব কাফিরদের সাথে সম্পর্কচ্ছেদ করতে হবে যারা মুসলিমদের বিরুদ্ধে যুদ্ধ করে।
এটা সুস্পষ্ট ভ্রান্তি এবং আকিদাহর ক্ষেত্রে স্পষ্ট গোমরাহি।
মুনাফিক, রুয়াইবিদাহ, মূর্খ এবং ইন্টারফেইথের সাথে যুক্ত লোকেরা এই ধরণের কথা বলে। যারা বলে সম্পর্কচ্ছেদ ও বিদ্বেষ কেবল মুসলিমদের বিরুদ্ধে যুদ্ধরত কাফিরদের ক্ষেত্রে হবে, তারা আসলে কী বলছে দেখা যাক।
তারা বলছে, কাফির যদি কোন মুসলিমের ক্ষতি করে, তার পরিবার, সম্পদ কিংবা ভূখন্ডের ওপর আগ্রাসন চালায়, তাহলে সেটা গুরুতর ব্যাপার। তখন সেই কাফিরের সাথে সম্পর্কচ্ছেদ করতে হবে।
কিন্তু সে যখন আল্লাহর সাথে শিরক করে, আল্লাহর ওপর মিথ্যারোপ করে কিংবা আল্লাহকে অস্বীকার করে, আল্লাহ ও তাঁর রাসূল ﷺ-এর বিরোধিতা করে – তখন তার সাথে সম্পর্কচ্ছেদের প্রয়োজন নেই।
অর্থাৎ এই লোকগুলোর কাছে আল্লাহ আর রাসূল ﷺ-এর বিরুদ্ধে সীমালঙ্ঘনের চেয়ে মুসলিমের বিরুদ্ধে সীমালঙ্ঘন গুরুতর অপরাধ!
তারা মূলত বলছে, আমাদের ব্যাপারে যে সীমালঙ্ঘন করে, আমরা তার প্রতি বিদ্বেষ রাখি। তার সাথে সম্পর্কচ্ছেদ করি।
কিন্তু যে আল্লাহ ও রাসূল ﷺ-এর ব্যাপারে সীমালঙ্ঘন করে, তার প্রতি আমাদের বিদ্বেষ নেই। তার সাথে সম্পর্ক রাখা যাবে।
যারা তাওহিদ এবং মুওয়াহহিদিনকে ( তাওহিদবাদীদের ) ভালবাসে শিরক ও মুশরিকদের প্রতি বিদ্বেষ তাঁদের হৃদয়ে সহজাতভাবে কাজ করে। আপনার মা-বাবাকে আপনি ভালোবাসেন। যে আপনার মাকে গালি দেয় আপনি সহজাতভাবে তার প্রতি ঘৃণা ও বিদ্বেষ অনুভব করবেন। তার সাথে কোন ধরণের সম্পর্ক আপনি রাখবেন না।
আপনি যদি আপনার সম্পদকে ভালবাসেন তাহলে যারা আপনার সম্পদের ক্ষতি করার চেষ্টা করে তাদের সাথে আপনি সম্পর্কচ্ছেদ করবেন।
আপনি আপনার স্ত্রীকে ভালবাসেন। যে আপনার স্ত্রীর ব্যাপারে, তার চরিত্র ও সম্মানের ব্যাপারে কুৎসা রটায় আপনি সহজাতভাবে তাকে ঘৃণা করবেন।
ভালোবাসার স্ত্রীকে যদি কেউ ‘ বেশ্যা ’ বলে গালি দেয়, তাহলে এমন কোন পুরুষ কি আছে, যে ঐ গালি দেওয়া লোককে ভালোবাসবে?
এমন কোন পুরুষ আছে যে তার স্ত্রীকে বলবে –
' ঐ লোক তোমাকে পতিতা বলেছে, কিন্তু আমি তাকে ভালোবাসি। আমি তার বিরুদ্ধে যাবো না । '
যে পুরুষ এমন কথা বলে তাকে আপনার কী বলবেন?
আর তার স্ত্রীর প্রতিক্রিয়া কী হবে?
স্ত্রী বাক্সপেটরা গুছিয়ে বাপের বাড়ি চলে যাবে।
আর বলবে, তুমি দিনরাত যে ভালবাসার কথা বল, তা আসলে নির্জলা মিথ্যে। তোমার কথা আর তোমার ভালোবাসার কোন মূল্যই নেই।
যে আপনার ভালোবাসার সন্তানের ক্ষতি করতে চায়, আপনি কি তাকে ভালোবাসতে পারবেন?
তার সাথে সম্পর্ক রাখতে পারবেন?
তার বন্ধু হতে পারবেন?
নিজের মা-বাবা, সম্পদ, সম্মান, পরিবার, সন্তান কারও ব্যাপারে আপনি ছাড় দেবেন না।
কিন্তু আল্লাহর ব্যাপারে ছাড় দেবেন?
রাসূলুল্লাহর ﷺ এর ব্যাপারে ছাড় দেবেন?
কোন মুখে আপনি আল্লাহ ও তাঁর রাসূলকে ভালোবাসার দাবি করেন?! ”
- শাইখ আহমাদ মুসা জিবরিল হাফিজাহুল্লাহ
👍 3
এক প্রেম, যার সমাপ্তি জান্নাতে!
রাজা' ইবন আমর আন-নাখা'ঈ বলেন :
কুফায় এক তরুণ ছিল, যিনি অত্যন্ত সুন্দর চেহারার অধিকারী ছিলেন ও সর্বদা আল্লাহর ইবাদতে মগ্ন থাকতেন। তিনি নাখা গোত্রের এক পরিবারের সান্নিধ্যে এসে বসবাস করতে শুরু করেন। একদিন তিনি তাদের মধ্যেকার এক সুন্দর নারীকে দেখেন এবং তার প্রতি আকৃষ্ট হয়ে যান।
তিনি তার প্রেমে এতটাই ডুবে যান যে, একদিন তিনি মেয়েটির পিতার নিকট বিয়ের প্রস্তাব পাঠান। কিন্তু মেয়েটির পিতা জানান যে, মেয়েটির ইতিমধ্যেই এক আত্মীয়ের সাথে বিয়ে নির্ধারিত করা রয়েছে।
যখন তারা উভয়ে প্রেমের কষ্ট সহ্য করতে পারছিল না, তখন মেয়েটি তরুণকে চিঠি লিখেন : “আমি জানি আমার প্রতি তোমার গভীর ভালোবাসার কথা এবং আমার জন্য অনুভব করা তোমার কষ্টের কথা। তুমি যদি চাও, আমি সব ছেরে তোমার কাছে চলে আসবো, আর তা না চাইলে, আমি তোমাকে আমার বাড়িতে আসার সুযোগ দেব।”
তরুণ উত্তর দেন : “আমি কোনো একটিও করব না। আমি ভয় পাই, যদি আমি আমার রবের অবাধ্য হই, তবে আমি কিয়ামতের সেই দীর্ঘ দিনে আযাব ভোগ করবো। আমি এমন এক আগুনকে ভয় পাই, যা কখনও নিভবে না এবং যার জ্বালানী কখনো ফুরাবে না।”
মেয়েটি যখন তরুণের চিঠির জবাব পায়, তখন সে বলেছিল : “যদিও তুমি একজন যাহিদ (ইবাদতগুজর), তবুও তুমি আল্লাহকে ভয় করো। আল্লাহর কসম, আমি মনে করি, এটা এমন এক পরিস্থিতি যেখানে সকলেই ভুল পথে চলে যাই। আসলে, আল্লাহর সকল বান্দা এ ব্যাপারে সমান।”
মেয়েটি তারপর দুনিয়াবী সকল মায়া ত্যাগ করে কঠোর ইবাদতে মনোনিবেশ করেন। কিন্তু সে ঐ তরুণের ভালোবাসায় নিজেকে পুড়িয়ে ফেলেছিল, তার জন্য ক্রমাগত দুঃখে কাতর হয়ে থাকতো এবং শেষ পর্যন্ত কষ্ট সহ্য করতে না পেরে মৃত্যুবরণ করেন।
তরুণটি প্রতিদিন মেয়েটির কবরের কাছে এসে কাঁদতেন এবং তার জন্য আল্লাহর নিকট দোয়া করতেন। একদিন, সে কান্না করতে করতে কবরে ঘুমিয়ে পড়েন এবং সে স্বপ্নে মেয়েটিকে দেখতে পান, এক সুন্দর অবস্থানে। তরুণ তাকে জিজ্ঞেস করে : “তুমি কেমন আছো এবং আমার পর তোমার সাথে কী হয়েছিল?” মেয়েটি উত্তরে বলেন : “তোমার ভালোবাসা আমাকে সৎপথের দিকে পরিচালিত করেছে।”
তরুণ আবার জিজ্ঞেস করেন : “তুমি এখন কোথায়?” মেয়েটি উত্তর দেন : “আমি এক চিরকালীন সুখের বাগানে আছি, এক অনন্ত জীবন, যেখানে রাজত্ব'ও অনন্ত, যার কোন সমাপ্তি নেই।” তরুণ বললেন : “আমাকে সেখানে স্মরণে রেখো, আমি তোমাকে ভুলব না।”
মেয়েটি উত্তর দেয় : “আল্লাহর কসম, আমি কখনো তোমাকে ভুলব না! আমি আমার এবং তোমার রবের নিকট দোয়া করেছি যেন তিনি আমাদের একত্রিত করে দেন, তুমি আমাকে এ কাজে সহায়তা করো।”
তরুণ তাকে জিজ্ঞেস করেন : “আমি তোমাকে কখন দেখতে পাব?” মেয়েটি উত্তর দেয় : “তুমি নিশ্চয় আমার কাছে আসবে এবং শীঘ্রই আমাকে দেখতে পাবে।” অতঃপর মেয়েটি চলে যায়।
এই স্বপ্নের সাত দিন পরেই তরুণের মৃত্যু হয়।
[হাদাইকুল আউলিয়া, ইমাম ইবনুল মুলাক্বিন : ১/১৬১]
©
ইবনে উমার (রাঃ) থেকে বর্ণিতঃ
রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেন, ‘‘তোমাদের কেউ যেন অপরের ক্রয়-বিক্রয়ের উপর ক্রয়-বিক্রয় না করে এবং তার মুসলিম ভাইয়ের বিবাহ প্রস্তাবের উপর নিজের বিবাহ-প্রস্তাব না দেয়। কিন্তু যদি সে তাকে সম্মতি জানায় (তবে তা বৈধ)।’’
রিয়াদুস সলেহিন, হাদিস নং ১৭৮৮
❤ 3👍 1
Choose a Different Plan
Your current plan allows analytics for only 5 channels. To get more, please choose a different plan.