13 277
Subscribers
+3024 hours
+647 days
+42030 days
- Subscribers
- Post coverage
- ER - engagement ratio
Data loading in progress...
Subscriber growth rate
Data loading in progress...
সমন্বয়ক নুসরাতকে রাখা হয়েছিলো ডাইভার্সিটি কোটায়। এবং মিছিলে নারীদের উপস্থিতি দেখিয়ে সেক্যুলাররা ক্যাশ-ইন করার চেষ্টা করে চলেছে, আগামীতেও করবে। মাঠে যারা ছিলাম সবাই অবশ্য এই মিছিলে 'মেয়ে' থাকার বাস্তবতা জানি। শহীদদের তালিকায় কেন নারী নেই বললেই চলে, এটা কেন, তার উত্তর রয়েছে নারীদের অংশগ্রহণের বাস্তবতায়।
তবে ভাগ্য ভালো যে, খুব বেশী নেই। অলরেডি একজনকে নিয়ে ফেমিনিস্টপাড়ায় পুজো চলছে।
এই ফেমিনিস্টগুলো লীগ আমলে মায়ের কোলে ছিলো। ৫ই আগস্টের পর ইসলামী কালচারাল শক্তির সামনে আসায় তারা কিন্তু বেশ চাপে রয়েছে।
সুতরাং, নুসরাত কিংবা উপদেষ্টা শারমিন ওইভাবে এখনি সুবিধা করতে পারবে না মেবি।
UNFAZED
❤ 30👍 2
Repost from News Box Bangla
(ব্যক্তিগত অনুধাবন)
চীন বিদ্যমান মার্কিন নেতৃত্বাধীন ওয়ার্ল্ডঅর্ডারের স্টাবিলিটির জন্য সিগ্নিফিক্যান্ট এক্টর।
চীন আমেরিকার সমকক্ষ হতে পারে বটে (ইকোনমি ও মিলিট্যারি ইন্ডাস্ট্রিতে) কিন্তু গ্লোবাল অর্ডারকে তছনছ করার মত রাফ স্টেট হবে না।
অপরদিকে রাশিয়া আমেরিকার সমকক্ষ না হলেও আমেরিকার গ্লোবাল অর্ডারের জন্য ডেঞ্জারাস ও বেয়াদব রাষ্ট্র।
তাইওয়ান ছাড়া চীনে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের সাথে অন্যত্রে সামরিক দ্বন্দ্বে জড়ায়নি। কিন্তু রাশিয়া উল্লেখযোগ্য পয়েন্টে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের বিরুদ্ধে সামরিক দ্বন্দ্বে জড়িয়েছে।
এর বাইরেও ঐতিহাসিক ভাবেই রাশিয়া মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র ও ইউরোপের জন্য সামগ্রিক ভাবে চীনের তুলনায় বড় হুমকি।
রুশরা বরাবরই ওয়েস্টের জন্য তুলনামূলক বেশি গুরুতর হুমকি।
👍 10
Repost from News Box Bangla
মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের একক আধিপত্যের বিরুদ্ধে চীন ও রাশিয়ার মাঝে কাকে তুলনামূলক বেশি গুরুতর মনে হয়?Anonymous voting
- চীন
- রাশিয়া
উভয় পক্ষই এক সময় সংঘর্ষে লিপ্ত হলে বাড়িঘরে আগুন দেওয়ার ঘটনা ঘটে।
বাঙালীদের ঘর যেমন পুড়েছে তেমনই উপজাতিদের ঘর পুড়েছে।
ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে দুই দিকের মানুষই।
❤ 19👍 2💔 1
Update
বাঙালীদের লক্ষ্য করে গুলি করার কথা জানিয়েছেন স্থানীয় কয়েকজন।
সশস্ত্র উপজাতিদের থেকে এই গুলি চালানোর ঘটনা ঘটে এবং এর ফলে এখন পর্যন্ত অন্তত একজন আহত হয়েছেন বলে জানা গিয়েছে।
😢 23👍 1
পাহাড়ে কি হচ্ছে?
এক বাঙালীকে চোর সন্দেহে পিটিয়ে মেরে ফেলে উপজাতিদের কিছু লোক।
পাল্টা প্রতিক্রিয়া হিসাবে বাঙালীরা আক্রমণ করে, ফলাফল উভয় পক্ষই সংঘর্ষে লিপ্ত হয়।
-
এখন কিছু কিছু উপজাতি অত্যন্ত উগ্র কথা বার্তা বলছে যা বাংলাদেশের অখন্ডতার জন্য হুমকি সরূপ।
অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের উচিত সেনা মোতায়েন করে পার্বত্য অঞ্চলের মানুষের নিরাপত্তা নিশ্চিত করা এবং শান্তি বজায় রাখতে দোষীদের গ্রেফতার করা।
😢 27❤ 4👍 2
ঢাকা ইউনিভার্সিটিতে বিশটা হল এবং তেরোটা অনুষদ আছে। প্রত্যেক হলে ১০১ সদস্যের কমিটি হওয়া কথা কিন্তু বাস্তবে ১৫১ বা ১৭১ সদস্যদের কমিটিও হয়। সেই হিসেবে কমপক্ষে দুই হাজার পোস্টেড ছাত্রলীগ ক্যাম্পাসে আছে।
১৩ টা অনুষদে ৫০ জন করে হলেও ৬৫০ ছাত্রলীগ আছে।
এই আড়াই হাজার ছাত্রলীগের ( প্রকৃতপক্ষে এই সংখ্যা চার হাজারের উপরে) কাছে আগস্টের ০৫ তারিখ পর্যন্ত একটা লাইসেন্স ছিল - সাংবাদিক আর নারী শিক্ষার্থী ছাড়া যাকে ইচ্ছে যত ইচ্ছে মারতে পারো, কেউ কিছু বলবে না।
প্রভোস্ট, প্রক্টর, পুলিশ, ম্যাজিস্ট্রেট কেউই আসলে তাদের বিরুদ্ধে কিছু বলেনি। এই ইম্পিউনিটির লাইসেন্স ১৬ বছর ধরে ব্যবহার করেছে তারা। ছাত্রলীগে পোস্ট নাই কিন্তু পরিচিত বন্ধু বা বড়োভাই নেতা এই পরিচয় ব্যবহার করেও অনেকে এরকম সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ড করেছে। ছোট একটা জায়গায় যদি তিন চার হাজার যুবক নিশ্চিত থাকে যে তাদের কোনো অপরাধের বিচার হবে না, তাহলে কী অবস্থা হতে পারে!!
এমনকি এই ছেলেটা কোনোমতে বেঁচে গেলে আজকেও এদের বিরুদ্ধে কোনো ব্যবস্থা নেওয়া হত না। আগে ছাত্রলীগের যে ইম্পিউনিটি ছিল এখন সাধারণ শিক্ষার্থীদের নামে সেই ইম্পিউনিটি ব্যবহার করা হচ্ছে। এর মধ্যে ছাত্রলীগের সেই পোস্টেড নেতাদের সংখ্যা অনেক।
জার্মানিতে দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের পরে ডিনাজিফিকেশনের প্রক্রিয়ায় হিটলারের আমলে যারা বড়ো অপরাধে যুক্ত তাদেরকে সুনির্দিষ্ট অভিযোগে বিচার করা হয়েছে। যারা অপরাধ করেনি কিন্তু নাৎসিদের সমর্থক ছিল তাদেরকেও আগে রিহ্যাবিলিটেশন প্রোগ্রামে নিয়ে পরে পুনর্বাসন করা হয়েছে।
বিচার এবং রিহ্যাবিলিটেশন প্রোগ্রাম ছাড়া ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় বা কোনো বিশ্ববিদ্যালয়ের ক্যাম্পাসেই শান্তি শৃঙ্খলা আসবে না।
- রিদওয়ান আহমাদ সাঈফ
👍 29
Choose a Different Plan
Your current plan allows analytics for only 5 channels. To get more, please choose a different plan.