cookie

We use cookies to improve your browsing experience. By clicking «Accept all», you agree to the use of cookies.

avatar

Wafilife

ঘরে বসে প্রয়োজনীয় বই কিনুন ওয়াফিলাইফ থেকে। বইয়ের পাশাপাশি ওয়াফিলাইফে পাওয়া যাচ্ছে নানান লাইফস্টাইল, ইলেক্ট্রনিক্স, গ্যাজেট ও স্টেশনারীসহ অন্যান্য পণ্যও। সেই সাথে রয়েছে পণ্য হাতে পেয়ে টাকা পরিশোধের ব্যবস্থা। ভিজিট করুন: www.wafilife.com

Show more
Advertising posts
5 673
Subscribers
+824 hours
+907 days
+42030 days

Data loading in progress...

Subscriber growth rate

Data loading in progress...

"মন পুরোপুরি চিন্তামুক্ত না করতে পারলে (বইয়ের) কোনো কিছু পুরোপুরি বোঝা সম্ভব নয়।" — আবূ উসমান আমর আল-জাহিয (রহ.) আব্বাসি খেলাফতকালের একজন বিখ্যাত দার্শনীক সূত্র: আল-বায়ান ওয়াত-তাবয়ীন, ২/২৯
Show all...
25😢 9🥰 2👍 1
"গুনাহের একটি শাস্তি হলো, ব্যক্তি হেদায়াত হারিয়ে ফেলবে এবং দ্বীনি জ্ঞান থেকে বঞ্চিত থাকবে।" — ইমাম ইবনু তাইমিয়্যাহ (রহ.) সূত্র: মাজমুউল ফাতাওয়া, ১৪/১৫২
Show all...
😢 66😭 19💔 15👍 1😨 1
"ইবলিশ যদি কখনো আপনাকে এই ওয়াসওয়াসা দেয়, আপনি ওমুক মুসলিমের চেয়ে ভালো, তাহলে খেয়াল করে দেখুন সেই মানুষটা বয়সে আপনার বড় কিনা। যদি বড় হয় তাহলে নিজেকে বলুন: সে তো আমাকে ঈমান আর নেক আমলের ছাড়িয়ে গেছে, কাজেই সে আমার চেয়ে ভালো মানুষ। আর যদি সে আপনার চেয়ে বয়সে ছোট হয়, তাহলে নিজেকে বলুন: আমি তাকে গুনাহের কাজে ছাড়িয়ে গেছি এবং নিজের ওপর শাস্তি ডেকে আনছি, কাজেই সে আমার চেয়ে ভালো মানুষ।" — বকর আল-মুযানী (রহ.) সূত্র: হিলয়াতুল আউলিয়া, ২/২২৫
Show all...
94👍 14
"দুআর সময় তাড়াহুড়ো কাজ করে, অন্তরে শান্তি অনুভব হয় না—এই যদি হয় আপনার অবস্থা, তাহলে দুআয় আল্লাহর কাছে বেশি বেশি ক্ষমা চান। কারণ, আপনাকে যদি ক্ষমা করে দেওয়া হয়, তখন দেখবেন আপনি না চাইতে আল্লাহ আপনার প্রয়োজন পুরণ করে দিচ্ছেন।" — ইমাম ইবনুল কাইয়্যিম (রহ.)
Show all...
109👍 12😢 9🥰 4
মূর্খলোক ৬টি বৈশিষ্ট্যের মাধ্যমে চেনা যায়: ১) সামান্য বিষয়ে রেগে যাওয়া, ২) অপ্রয়োজনীয় বিষয়ে কথা বলা, ৩) অপাত্রে দান করা, ৪) গোপনীয়তা ফাঁস করে দেওয়া, ৫) যাকে তাকে বিশ্বাস করা, ৬) বন্ধু-শত্রু আলাদা করতে না পারা। — মুহাম্মাদ ইবন মনসুর (রহ.) সূত্র: বাহজাতুল মাজালিস, পৃ. ১১৭
Show all...
89👍 13😢 4💔 2💯 1
"হে আল্লাহ, আমার উম্মতের জন্য দিনের শুরুর অংশ বরকতময় করুন।" — রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম সূত্র: তিরমিজি, ১১৯৫
Show all...
87🥰 6👍 2
"আমাদের সময়ে কেউ গুনাহ করলে যেমন তার নিন্দা করা হত; তেমনি কারও পেট বড় হলে (বা সে মোটা হলে) তার নিন্দা করা হত।" — সালামাহ ইবন সাঈদ (রহ.) সূত্র: জামেউল উলূম ওয়াল-হিকাম, ২/৪৬৭
Show all...
👍 38😢 21 1
নবীজির প্রিয় পোশাক . উম্মু সালামা রাদিয়াল্লাহু আনহা বলেন, 'নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম-এর নিকট সর্বাধিক পছন্দের পোশাক ছিল কামিস (জামা)। (তিরমিজি: ১৭৬২; আবু দাউদ: ৪০২৫) . আরবীতে সিলাইকৃত পরিধেয় বস্ত্রকে 'কামিস' বলে, যার দুটো আস্তিন ও একটি গলাবন্ধ থাকে। শাইখ ইবনু উসাইমিন রাহিমাহুল্লাহ বলেন, 'রাসুলুল্লাহ সা.-এর যুগে মানুষ কখনো চাদর ও লুঙ্গি পরতো, আবার কখনো কামিস পরতো। রাসুলুল্লাহ সা. কামিস পছন্দ করতেন। কেননা এটার মাধ্যমে ভালোভাবে সতর ঢাকা যায় এবং এটা চাদর ও লুঙ্গির তুলনায় পরতেও সহজ। . তবে যদি আপনি এমন জায়গায় থাকেন, যেখানকার লোকজন চাদর ও লুঙ্গিজাতীয় পোশাক পরিধানে অভ্যস্ত, আর আপনিও তাদের মতো পোশাক পরিধান করলেন, তা হলে কোনো সমস্যা নেই। গুরুত্বপূর্ণ বিষয় হলো, নিজ-শহরবাসীর পোশাকের ব্যতিক্রম পোশাক পরিধান না করা, যাতে সুনাম-সুখ্যাতি প্রকাশ পায়। কেননা নবি কারিম সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম সুনাম- সুখ্যাতির পোশাক পরিধান করতে নিষেধ করেছেন।' . শাইখ সালেহ মুনাজ্জিদের ব্যাখ্যাকৃত 'শামায়েলে তিরমিজি' বই থেকে।
Show all...
39👍 5
একটি সুরমাদানি ছিল রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম-এর। ঘুমানোর সময় তিনি সেখান থেকে ডান চোখে তিনবার এবং বাম চোখে তিনবার সুরমা লাগাতেন। তিনি সাহাবীদের বলতেন, 'ঘুমানোর সময় তোমরা অবশ্যই 'ইসমিদ সুরমা' ব্যবহার করবে। কেননা তা চোখের জ্যোতি বৃদ্ধি করে এবং চোখের পাতায় লোম গজায়।' (তিরমিজি, ১৭৫৭, ৩৪৯৬) ইমাম ইবনুল কাইয়িম রহ. লিখেছেন, 'সুরমা ব্যবহার করলে চোখ ভালো থাকে, দৃষ্টিশক্তি বাড়তে থাকে, চোখের ক্ষতিকর জিনিস হালকা হতে থাকে। তাছাড়া এটাকে এক প্রকার সাজসজ্জাও বলা যায়। সুরমার বেশি উপকার মেলে ঘুমানোর সময় ব্যবহার করলে। কারণ, এ সময় চোখ শান্ত থাকে, ক্ষতিকর জিনিস থেকে সাধারণত হিফাজতে থাকে এবং চোখ তার কাজ থেকে অবসর পায়। আর অন্যান্য সুরমা থেকে ইসমিদ সুরমার আলাদা বৈশিষ্ট্য রয়েছে। (জাদুল মাআদ, ৪/২৫৯)
Show all...
59👍 4🥰 2💯 2
রাসূলুল্লাহ ﷺ ৭ জন কাফিরের নামোল্লেখ করে বদ-দুআ করেন। তাদের সবাই বদর যুদ্ধে মারা যায়। . উহুদ যুদ্ধে রাসূলুল্লাহ ﷺ ৩ জন কাফিরের নামোল্লেখ করে বদ-দুআ করেন। আল্লাহ জানিয়ে দেন- আল্লাহই ভালো জানেন যে, আল্লাহ কাকে ক্ষমা করবেন আর কাকে শাস্তি দিবেন। . পরে দেখা যায় এই ৩ জন ইসলাম গ্রহণ করে সাহাবী হবার মর্যাদালাভ করেন। . যে ৭ জন কাফির অবস্থায় মারা যায়, তাদের মধ্যে একজন ছিলো বাবা। যে ৩ জন সাহাবী হবার মর্যাদালাভ করেন, তাদের মধ্যে একজন ছেলে। . বাবা ছিলো মক্কার অন্যতম অত্যাচারী উমাইয়া ইবনে খালাফ। আর ছেলে ছিলেন সাফওয়ান ইবনে উমাইয়া রাদিয়াল্লাহু আনহু। . রাসূলুল্লাহ ﷺ যখন বদ-দুআ করেছিলেন, তখন জানতেন না যে এই লোকগুলোকেও আল্লাহ হিদায়াত দিতে পারেন। তারা হিদায়াতপ্রাপ্ত হলে রাসূলুল্লাহ ﷺ সবচেয়ে খুশি হন। . অন্যদিকে মক্কায় থাকাবস্থায় রাসূলুল্লাহ ﷺ -কে একজন কাফির হুমকি দিয়ে বলে যে, তাঁকে (ﷺ) সে হত্যা করবে। . কিন্তু, রাসূলুল্লাহ ﷺ তাকে পাল্টা হুমকি দিয়ে হলেন, "আল্লাহ চাইলে আমিই তোমাকে হত্যা করবো!" . উহুদ যুদ্ধে রাসূলুল্লাহ ﷺ তাকে আঘাত করলে সেই আঘাতের ফলে ঐ কাফির ইন্তেকাল করে। . আজকের কুইজ: সেই কাফির ব্যক্তিটির নাম কী, যাকে রাসূলুল্লাহ ﷺ হুমকি দেন এবং হত্যা করেন?
Show all...
31👍 5
Choose a Different Plan

Your current plan allows analytics for only 5 channels. To get more, please choose a different plan.