বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন

একদম ব্যাক্তিগত মতামত: সুশীল সমাজের উদ্দেশ্যে:- প্রথমে বলে রাখি কাউকে হত্যাকে আমি সমর্থন করিনা,এইটা শাস্তিযোগ্য অপরাধ। ঢাবির ঘটনা না আমি জাবির ঘটনা নিয়ে মন্তব্য করছি। ট্রেন্ড এইটা হওয়া উচিৎ যেখানেই ছাত্রলীগ থাকবে, তাদের সামাজিকভাবে বয়কট করব,ক্লাস পরিক্ষায় বসতে না দেওয়া,তাদের চিহ্নিত করে মামলা করা,এর পরেও যদি ক্যাম্পাসে আসার সাহাস দেখায়,তাদের ধরে বেধে পুলিশের হাতে তুলে দেওয়া,নিজের হাতে আইন না তুলে নেওয়া। ওদের কোন ক্ষমা নাই,ওরা মানুষ না,যতদিন সুশীল সমাজ ওদের মানুষ মনে করবে,ততদিন এ দেশ শত্রু মুক্ত হবে না। হ্যা সুশীল সমাজ তোমাদের বলছি,ওরা অলৌকিক ভাবে আজ ক্ষমতা পাইলে কাল এসে আগে তোমাকে হত্যা করবে,এটাই স্বভাব। সুতরাং ওদের প্রতিহত করা অবশ্যই উচিৎ তবে সেইটা আইন নিজের হাতে তুলে না।

আপডেটঃ ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের (ঢাবি) ফজলুল হক মুসলিম হলে চোর সন্দেহে একজনকে হত্যার ঘটনায় ছাত্রলীগ নেতাসহ দুজনকে আটক করেছে শাহবাগ থানা পুলিশ। বৃহস্পতিবার (১৯ সেপ্টেম্বর) বিকেল সোয়া ৪টায় বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসনের সহায়তায় ফজলুল হক মুসলিম হল থেকে এই দুজন শিক্ষার্থীকে আটক করা হয়েছে। আটক শিক্ষার্থীরা হলেন, হল ছাত্রলীগের উপবিজ্ঞান ও প্রযুক্তি সম্পাদক ও পদার্থ বিজ্ঞান বিভাগের জালাল আহমেদ এবং মৃত্তিকা পানি ও পরিবেশ বিভাগের মোহাম্মদ সুমন।

যার হাতে লাঠি দেখছেন,মারছে আর একটু পর পর পালস চেক করছে,যে মারা গেছে কিনা! মৃত্যু নিশ্চিত না করা পর্যন্ত এভাবেই মেরেছে। তার পরিচয় সে ছাত্রলীগের পোস্টেড নেতা। প্রমাণ ছবিতে দেওয়া আছে। কোন সাধারণ শিক্ষার্থী মানুষ মারার মত পাশবিক কাজ করতে পারেনা। এসব কাজ প্রফেশনাল লোক দ্বারাই সম্ভব।

আমাদের গুরুত্বপূর্ণ বার্তা ✅ আমাদেত স্পষ্ট বার্তা। বিশ্ববিদ্যালয়গুলো হবে সন্ত্রাসী, হামলাকারী ও অপরাধী মুক্ত। ২২ তারিখ ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় ক্যাম্পাস খোলা হচ্ছে। দেশজুড়ে অন্যান্য ক্যাম্পাসও দ্রুত খোলা হবে। শিক্ষার্থীরা কোনো হামলাকারীর সাথে ক্লাস ও পরীক্ষায় বসতে পারে না। ক্যাম্পাসে ক্যাম্পাসে ছাত্রলীগের নৃশংস হামলাকারীদের বিরুদ্ধে এখনো কোনো মামলা করা হয়নি।প্রশাসনিকভাবে কোনো আইনগত ব্যবস্থাও নেওয়া হয়নি। তাই জুলাই বিপ্লবে শিক্ষার্থীদের ওপর প্রকাশ্যে হামলায় জড়িতদের বিরুদ্ধে প্রশাসনকে দ্রুত আইনি ব্যবস্থা গ্রহণ করতে হবে। দ্বিতীয়ত, গত ১৬ বছরে ক্যাম্পাসে অনেকেই ফ্যাসিস্ট খুনি হাসিনার গুণ্ডাবাহিনীর দ্বারা নির্যাতিত হয়েছে। ফ্যাসিস্ট হাসিনার অত্যাচারী শাসনামলে ছাত্রদল, ছাত্রশিবির কিংবা অন্যান্য রাজনৈতিক দলের যাঁরা হাসিনার বিরুদ্ধে সংগ্রাম চালিয়ে গেছেন, গণতন্ত্র, ন্যায় এবং সত্যের পক্ষে কথা বলেছেন তাঁরা অনেকেই নির্বিচারে মামলার শিকার হয়েছেন। অতীতে যারা খুনি হাসিনার স্বৈরতন্ত্র টিকিয়ে রাখতে লাঠিয়াল হিসেবে গণতন্ত্রের পক্ষে কথা বলা ব্যক্তিদের ওপর নির্যাতন করেছেন, সব বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রশাসনের উচিত সেসব নির্যাতকদেরও বিচারের আওতায় আনা। বিভিন্ন  রাজনৈতিক ট্যাগ দিয়ে যাদের বিরুদ্ধে মিথ্যা মামলা দেওয়া হয়েছে, তাদের মামলা প্রত্যাহার করতে হবে। ট্যাগিংয়ের মাধ্যমে যারা নির্যাতন ও নিপীড়ন চালিয়েছে, তাদেরও আইনগত প্রক্রিয়ায় বিচারের আওতায় আনতে হবে। তৃতীয়ত, ফ্যাসিস্ট হাসিনার শাসনামলে যেসব শিক্ষক তাদের শিক্ষার্থীদের ওপর হওয়া নির্যাতনকে সমর্থন করেছেন বা ফ্যাসিস্ট হাসিনার সহযোগী হিসেবে কাজ করেছেন, তাদের বিরুদ্ধেও প্রশাসনের নিয়মানুযায়ী ব্যবস্থা নিতে হবে। আমরা দেখেছি, ক্লাসরুমে বসে যে শিক্ষক নৈতিকতার পাঠ দিয়েছেন, তিনিই আবার স্বৈরাচারের দোসর হিসেবে কাজ করেছেন এবং সব অন্যায়কে পরোক্ষভাবে সমর্থন করেছেন। নতুন বাংলাদেশে আমরা এমন শিক্ষক চাই, যারা তাদের শিরদাঁড়া উঁচু করে কথা বলবেন এবং শিক্ষকের মহান মর্যাদা সমুন্নত রাখবেন। চতুর্থত, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় ও জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ে পৃথক দুটি ঘটনার সাথে যারা জড়িত তাদেরকে দ্রুত বিচারের আওতায় নিয়ে আসতে হবে। মবলিঞ্চিং কোন অবস্থাতেই কোন সমাধান হতে পারে না, তাতে সে যেই হোক না কেন। এটা একটা সুস্পষ্ট অপরাধ। যে বা যারাই এর সাথে জড়িত, তাদেরকে আইডেন্টিফাই করে শাস্তির মুখোমুখি করতে হবে। সাধারণ শিক্ষার্থী দাবি করে কেউ যেন পার পেয়ে যেতে না পারে। সব মিলিয়ে, আমরা কোনো হামলাকারী বা নির্যাতনকারীর পুনর্বাসন চাই না। ফ্যাসিবাদ-উত্তর বাংলাদেশের প্রতিটি ক্যাম্পাস হবে জঞ্জালমুক্ত ও নিষ্কলুষ। সাধারণ শিক্ষার্থী পরিচয়ে ছাত্রলীগের চিহ্নিত সন্ত্রাসীদের পুনর্বাসনের কোনো পথ যেমন উন্মুক্ত নেই। তেমনি আইন নিজের হাতে তুলে নিয়ে অপরাধে অভিযুক্ত হলে তাকেও শাস্তি পেতে হবে। এ ব্যাপারে প্রশাসন এবং সাধারণ শিক্ষার্থীদের সজাগ দৃষ্টি রাখতে অনুরোধ করছি। পাশাপাশি স্বৈরাচারী হাসিনার ফাসিস্ট রেজিমকে পাকাপোক্ত করতে যেসব সুশীলরা কালচারালি কিংবা পলিটিকালি মদদ যুগিয়েছিল, নয়া রাজনৈতিক বন্দোবস্তের আলাপে তাদের পুনর্বাসনের ক্ষেত্রেও আমাদের সতর্ক থাকতে হবে।

ছাত্র আন্দোলনে গুলি চালানো জাবির সাবেক ছাত্রলীগ নেতা শ্যুটার শামীম গণধোলাইয়ে নিহত

😓 বাড়ির সংখ্যা প্রায় ৫০০টি, মূল্য ৬৭৫ মিলিয়ন মার্কিন ডলার বা প্রায় ৭০ কোটি ডলার। কে কিনেছেঃ বাংলাদেশের সাবেক ভূমিমন্ত্রী সাইফুজ্জামান চৌধুরী জাবেদ। দেশে মন্ত্রী ছিলো (48×675000000)ডলার= কত ডলার হইলো এবং বাংলা টাকায় কত হয়,কেউ হিসাব করে দেন প্লিজ।

😬🥳 প্রাথমিকভাবে জুলাই বিপ্লবে নিহতদের পরিবার পাবে ৫ লাখ টাকা আর আহদের পরিবার পাবে ১ লাখ টাকা।

গতকাল সেনাবাহিনীকে ক্ষমতা দেওয়ায় অনেক আওয়ামী জারজ কে দেখলাম,আলহামদুলিল্লাহ আলহামদুলিল্লাহ পাঠ করতে.. লে পিও সহ-সভাপতিদের এহেন অবস্থা! 🙈

▶️অনুপস্থিত পুলিশ সদস্যদের আর যোগদান করতে দেওয়া হবে না : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

সরে যেতেই পারে, মেট্রোরেলের বয়স তো আর কম হলো না। এ নিয়ে রাজনীতির কিছু নেই,এসব কিছুই সেখাসিনার উন্নয়ন.. সবাই তজবি হাতে নিয়ে বলুন,উন্নয়ন! উন্নয়ন!! উন্নয়ন