বাঁশেরকেল্লা - Basherkella

পাহাড়ি উপজাতি সন্ত্রাসীরা মামুন নামের এক বাঙ্গালী যুবককে নির্দয়ভাবে পিটিয়ে হত্যা করেই ক্ষান্ত হয়নি এভাবে দলবেঁধে আশপাশের জেলাগুলো থেকে সশস্ত্র সন্ত্রাসীদের নিয়ে আসছে বাঙ্গালিদের ওপর হত্যাযজ্ঞ চালাতে। এদের এই সন্ত্রাসী কার্যক্রমে উস্কানি দেওয়া হচ্ছে ঢাকায় বসে।

বিদেশে বসে গুজব ছড়াচ্ছে আওয়ামী সাইবার সন্ত্রাসী সুশান্ত দাস গুপ্তরা। এরা ছাত্র আন্দোলনের সময় পুরোটা সময়জুড়েই আওয়ামী গণহত্যাকারীদের পক্ষে অনলাইনে প্রচারণা চালিয়েছিল।

জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের (জাবি) শাখা ছাত্রলীগের সাবেক সাংগঠনিক সম্পাদক শামীম মোল্লা ওরফে পিস্তল শামীমের মৃত্যুর ঘটনায় ৮ জনকে সাময়িক বহিষ্কার করেছে বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন। বৃহস্পতিবার (১৯ সেপ্টেম্বর) বিশ্ববিদ্যালয়ের ভারপ্রাপ্ত রেজিস্ট্রার এ বি এম আজিজুর রহমান স্বাক্ষরিত এক অফিস আদেশে এই তথ্য নিশ্চিত করা হয়। বহিষ্কৃত শিক্ষার্থীরা হলেন, সরকার ও রাজনীতি বিভাগে ৪৬ ব্যাচের (২০১৬-১৭ সেশন) মোহাম্মদ রাজন মিয়া ও ৪৫ ব্যাচের ( ২০১৫-১৬ সেশন) রাজু আহাম্মদ, ইংরেজী বিভাগের ৫০ ব্যাচ (২০২০-২১ সেশন) মো. মাহমুদুল হাসান রায়হান, ইতিহাস বিভাগের ৪৪ ব্যাচের (২০১৪-১৫ সেশন) জুবায়ের আহমেদ, ইংরেজি বিভাগের ৪৯ ব্যাচের (২০১৯-২০ সেশন) হামিদুল্লাহ্ সালমান, ম্যানেজমেন্ট স্টাডিজ বিভাগের ৪৯ ব্যাচের (২০১৯-২০) মো. আতিকুজ্জামান আতিক, কম্পিউটার সায়েন্স অ্যান্ড ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের ৪৭ ব্যাচের (২০১৭-১৮ সেশন) সোহাগ মিয়া এবং বায়োটেকনোলজি এন্ড জেনেটিক ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের ৪৯ ব্যাচের (২০১৯-২০ সেশন) মো. আহসান লাবীব। (আমরা বারংবার বলছি, ছাত্রলীগের চিহ্নিত অস্ত্রধারী সন্ত্রাসীদের গ্রেফতার করে আইনের আওতায় না আনলে এমন বিচারবহির্ভূত হত্যাকাণ্ড থামানো যাবেনা।)

টাকার অভাবে চোখ হারাতে বসেছেন আন্দোলনে গুলিবিদ্ধ আসাদুজ্জামান। এতদিন পর এসেও এই চিত্র দেখতে হচ্ছে কেন আমাদের? সরকারে যারা বসে আছে এরা কি করে? কেন এদের জন্য এখনো যথাযথ ব্যবস্থা নিতে পারছেনা? এটা গত ২ ঘন্টা আগে পোস্ট করা ডেইলি ইত্তেফাকের ভিডিও।

জামায়াত আমীর ডাক্তার শফিকুর রহমান "প্রতিশোধ নেব না" বলে মূলত নিজেরা আইন হাতে তুলে না নেওয়ার বিষয়ে বলেছিল। কেন বলেছিল নিজেরা আইন হাতে তুলে না নেওয়ার বিষয়ে সেটা বর্তমান বাংলাদেশের "মব জাস্টিস" এর চিত্র দেখলেই সবকিছু আমাদের সামনে পরিস্কার হয়ে যাচ্ছে। ডাক্তার সাহেব তাঁর দূরদর্শী বক্তব্যের জন্য একটা ধন্যবাদ পেতেই পারেন। পরবর্তীতে এই বক্তব্যে যেটা উনি স্পষ্ট করে ঘোষণা দিয়েছিলেন যে, গত ১৬ বছর ধরে যে আওয়ামী সন্ত্রাসীরা যে যে অপরাধ করেছে সেই সুনির্দিষ্ট অপরাধের ভিত্তিতে তাদের প্রত্যেককেই আইনের আওতায় আনার জন্য সর্বোচ্চ প্রচেষ্টা অব্যাহত থাকবে। কিন্তু আজও অনেকে উনার ঐ বক্তব্যকে ভুল ভাবে উপস্থাপনের চেষ্টা চালায়। তাদের সবাইকে বলবেন এই বক্তব্য পুরোটা শুনে মন্তব্য করতে।

২০১৯ সালের ১৩ই ডিসেম্বর আক্রান্ত হয় দৈনিক সংগ্রাম দেশের প্রাচীনতম পত্রিকা দৈনিক সংগ্রাম কার্যালয়ে হামলা চালিয়ে ব্যাপক ভাঙচুর করা হয়েছিল। ২০১৯ সালের ১৩ই ডিসেম্বর শুক্রবার সন্ধ্যায় রাজধানীর মগবাজারে পত্রিকাটির প্রধান কার্যালয়ে ‘মুক্তিযুদ্ধ মঞ্চ’ নামের ছাত্রলীগ সংশ্লিষ্ট একটি সংগঠনের নেতাকর্মীরা এই হামলা চালায়। এসময় পত্রিকার কম্পিউটারসহ প্রকাশনার সমস্ত যন্ত্রাংশ অচল করে দেয়। এতে প্রায় দেড় কোটি টাকার ক্ষতি হয়েছিল। হামলাকারীরা প্রায় পৌনে এক ঘণ্টা ধরে পত্রিকাটির অফিসের বার্তাকক্ষসহ বিভিন্ন কক্ষে ব্যাপক ভাংচুর করে। তাণ্ডব চলাকালে সংবাদকর্মীরা কার্যালয়ের ভেতরে অসহায়ের মতো অবস্থান করেন। তারা পত্রিকাটির সম্পাদকের কক্ষ, বার্তাকক্ষ, চীফ রিপোর্টারের কক্ষ, সম্পাদনাসহকারী, সহ-সম্পাদকের কক্ষসহ প্রতিটি কক্ষে তাণ্ডব চালায়। ভাংচুরের পর পত্রিকার সম্পাদক ও প্রকাশক প্রবীণ সাংবাদিক আবুল আসাদকে জোরপূর্বক অফিস থেকে ধরে বাইরে নিয়ে যায় হামলাকারীরা। পরে পুলিশ তাকে থানা হেফাজতে নিয়ে যায়।

আওয়ামী লীগ সরকারের সাবেক পরিকল্পনা মন্ত্রী এম এ মান্নান আটক।

হঠাৎ ডাক আসবে এয়ারপোর্ট যেতে হবে, সবাই প্রস্তুত হোন।