cookie

We use cookies to improve your browsing experience. By clicking «Accept all», you agree to the use of cookies.

avatar

ইবনে নূহাশ

Show more
The country is not specifiedThe language is not specifiedThe category is not specified
Advertising posts
967
Subscribers
No data24 hours
No data7 days
No data30 days

Data loading in progress...

Subscriber growth rate

Data loading in progress...

কর্নাটকের পরে হিন্দুত্ববাদীরা এবার হিজাব নিষিদ্ধ করছে মধ্যপ্রদেশে উগ্র হিন্দুত্ববাদীদের মুসলিমদের হিজাব বিদ্বেষের কারণে বিজেপি শাসিত কর্নাটকে সরগরম। তারা মুসলিম ছাত্রীদের হিজাব পরিধান করে স্কুলে আসার উপর নিষেধাজ্ঞা আরোপ করেছে। কর্নাটকের সীমানা অতিক্রম করে হিজাব বিতর্ক এবার ছড়িয়েছে বিজেপি শাসিত আরেক রাজ্য মধ্যপ্রদেশেও। স্কুল-কলেজে হিজাব নিষিদ্ধ করতে মধ্যপ্রদেশের শিক্ষামন্ত্রী ইন্দর সিংহ পারমার অভিন্ন পোশাক বিধি এবং শৃঙ্খলার দোহাই দিয়েছে। হিজাব নিয়ে বিতর্ক শুরু হয়েছে পুদুচেরিতেও। স্কুলে কি হিজাব পরে আসা যায়? এই নিয়ে বিতর্কে মেতে উঠেছে ভারতের একটি অংশ। বিতর্কের সূত্রপাত, গত মাসে কর্নাটকের উদুপির একটি কলেজে হিজাব পরিহিত শিক্ষার্থীদের ক্লাস করতে না দেওয়াকে কেন্দ্র করে। কট্টর হিন্দুত্ববাদী সংগঠন হিজাব বাতিলের দাবিতে পথে নামে। এই বিষয় নিয়ে ব্যাপক গোলমাল শুরু হয় দক্ষিণের ওই রাজ্যে। পরিস্থিতি এমন জায়গায় পৌঁছায় যে তিন দিন রাজ্যের সমস্ত স্কুল, কলেজ বন্ধ রাখার নির্দেশ দিতে হয় কর্নাটকের মুখ্যমন্ত্রী বাসবরাজ বোম্মাইকে। এবার স্কুল, কলেজে হিজাব নিষিদ্ধ করার পক্ষে সায় দিয়েছে মধ্যপ্রদেশের শিক্ষামন্ত্রী। নিজের রাজ্যেও এই নিয়ম চালু হতে পারে, দিয়েছে এমন ইঙ্গিতও। হিন্দুত্ববাদী পারমার বলেছে, “হিজাব স্কুল ইউনিফর্মের অঙ্গ নয়। তাই স্কুলে এটা পরা নিষিদ্ধ হওয়া উচিত। ঐতিহ্য মানুন বাড়িতে, স্কুলে নয়। এটা শৃঙ্খলার প্রশ্ন। কড়া অভিন্ন পোশাক বিধি আনছি আমরা।“ এই সংক্রান্ত অভিযোগ উঠেছে পুদুচেরিতেও। সেখানে এক শিক্ষকের বিরুদ্ধে হিজাব পরিহিতদের ক্লাস করতে না দেওয়ার অভিযোগ উঠেছে। পুদুচেরির শিক্ষা দফতর বিষয়টি খোঁজ নিয়ে দেখছে বলে জানিয়েছে। অথচ ঐ মেয়েরা গত তিন বছর ধরে রোজ এ ভাবেই ক্লাসে যোগ দিচ্ছে। এখন তাহলে হঠাৎ এখন আপত্তি করার কারণ কী? উত্তরটা বোদ্ধামহল এভাবে দিয়েছেন যে, এখন হিন্দুত্ববাদীরা যেকোনো অজুহাত দ্বার করিয়ে মুসলিম গণহত্যা শুরু করে দিতে চায়। আরও কয়েকটি স্কুল থেকে একই ধরনের অভিযোগ পাওয়া গিয়েছে। এমনকি কিছু স্কুলে আরএসএস-এর আদলে শিক্ষার্থীদের বাধ্যতামূলক ধর্মীয় ‘ড্রিলে’ অংশ নিতে বাধ্য করা হচ্ছে বলেও তিনি সংবাদ মাধ্যমে অভিযোগ করা হয়েছে। এই সমস্ত কার্যকলাপের মধ্যে দিয়ে ধর্মীয় বিভাজন উসকে দিয়ে শিক্ষায় গেরুয়াকরণ সম্পূর্ণ করতে চাইছে হিন্দুত্ববাদী বিজেপি। উল্লেখ্য, হিজাব হল ইসলামের ফরজ বিধান। এছাড়াও ধর্ম নিরপেক্ষ রাষ্ট্র হিসাবে কেও যদি নিজের ধর্মটাকে পুরোপুরি মেনে চলতে চায় তাহলে রাষ্ট্র তাকে বাধা দিতে পারে না। সংবিধান প্রদত্ত অধিকার, বল প্রয়োগ করে ছিনিয়ে নিলে কিসের নিরপেক্ষতা? একই দেশে, একই আকাশের নীচে, একই সীমারেখার মধ্যে বসবাস করার পরেও হিন্দুরা সুবিধা পাবে আর মুসলিমরা বঞ্চিত থেকে যাবে – এটাই আসলে কথিত ধর্ম নিরপেক্ষ ভারতের আসল চেহারা। স্কুলে সরস্বতী পূজো করা যাবে, থানায় কালি পূজো করা যাবে, সরকারি দপ্তর, ব্যাঙ্কে বিশ্বকর্মা পূজো, গনেজ পূজো করা যাবে কিন্তু দু-হাত কাপড় দিয়ে শরীরটা ঢেকে রাখা যাবে না। জৈন ধর্মের মুনি তরুণ সাগর হরিয়ানার এসেম্বলিতে উলঙ্গ হয়ে মহিলাদের সামনে ভাষণ দিতে পারবে। কিন্তু মুসলিম ছাত্রীরা হিজাব পড়ে কলেজে যেতে পারবেন না! সাধ্বী প্রজ্ঞা গেরুয়া পরে পার্লামেন্ট যেতে পারবে, যোগী আদিত্যনাথ গেরুয়া পরে মুখ্যমন্ত্রীর পদে বসতে পারবে, যত সমস্যা দু-হাত কালো হিজাবে। উলঙ্গ হওয়ার স্বাধীনতা থাকলে ঢেকে রাখার স্বাধীনতা থাকবে না কেন?- এই প্রশ্নটাই এখন সুশীল নামধারীদের কাছে রেখেছেন সচেতন মুসলিম সমাজ! তথ্যসূত্র: —– ১। কর্নাটকের পরে এবার হিজাব নিষিদ্ধের পথে মধ্যপ্রদেশ, পুদুচেরি https://tinyurl.com/44n8ce2m
Show all...
কর্নাটকের পরে এবার হিজাব নিষিদ্ধের পথে মধ্যপ্রদেশ, পুদুচেরি

কর্নাটকের সীমানা অতিক্রম করে হিজাব বিতর্ক এ বার ঢুকে পড়ল বিজেপি শাসিত আর এক রাজ্য মধ্যপ্রদেশেও। স্কুল, কলেজে হিজাব নিষিদ্ধ করতে মধ্যপ্রদেশের শিক্ষামন্ত্রী ইন্দর সিংহ পারমার অভিন্ন পোশাক বিধি এবং

প্রতিরোধ বাহিনী আশ-শাবাবের দুর্দান্ত হামলায় ৪ ক্রুসেডারসহ হতাহত ১৬ এরও বেশি পূর্ব আফ্রিকার দেশ সোমালিয়ায় দখলদার কেনিয়ান বাহিনী ও পুন্টল্যান্ড প্রশাসনের বিরুদ্ধে একাধিক অভিযান চালিয়েছেন ইসলামি প্রতিরোধ যোদ্ধারা। যার একটিতে কেনিয়ার ৪ ক্রুসেডার সৈন্য নিহত হয়েছে বলে জানা গেছে। স্থানীয় মিডিয়া সূত্রে জানা গেছে, আল-কায়েদা পূর্ব আফ্রিকা শাখা আশ-শাবাবের ইসলামি প্রতিরোধ যোদ্ধারা ৯ ফেব্রুয়ারি দুপুরের কিছুক্ষণ পরে সোমালিয়ার উত্তর-পূর্বাঞ্চলিয় রাজ্য বারীতে একটি অভিযান চালিয়েছেন। প্রতিরোধ বাহিনী হারাকাতুশ শাবাবের এই হামলার শিকারে পরিণত হয় স্থানীয় পুন্টল্যান্ড প্রশাসনের মিলিশিয়ারা। যাতে ৯ মিলিশিয়া সদস্য নিহত ও আহত হয়। এদিন সোমালিয়া ও কেনিয়ার মধ্যবর্তি কৃত্রিম সীমান্তে অবস্থিত রাসকামবোনি শহরের কাছেও একটি সামরিক অভিযান চালান মুজাহিদগণ। যেখানে ক্রুসেডার কেনিয়ান বাহিনীর সামরিক সরঞ্জাম বহনকারী একটি সামরিক কনভয়কে টার্গেট করে বিস্ফোরক ডিভাইসের বিস্ফোরণ ঘটান মুজাহিদগণ। এতে ক্রুসেডার সৈন্যদের একটি সামরিক ট্রাক ধ্বংস হওয়ার পাশাপাশি ৪ সৈন্যও নিহত হয়। অপরদিকে এদিন সোমালিয়ার রাজধানী মোগাদিশু, বালদাউইন ও হুজানকো শহরেও মুজাহিদগণ ৩টি টার্গেট কিলিং অপারেশন চালান। যার ২ টিতেই সোমালি সরকারের সংসদ নির্বাচন কমিটির সদস্য “আলো” ও অপর এক সদস্য “জামেয়া আগল” কে হত্যা করেন মুজাহিদগণ। এছাড়াও আরও ১ সৈন্যকেও মুজাহিদগণ হত্যা করে। সোমালিয়া ও কেনিয়ায় এখন ইসলাম ও মুসলিমের শত্রুদের উপর ইসলামি প্রতিরোধ যোদ্ধাদের হামলা ও অভিযান একটি নিয়মিত স্বাভাবিক ব্যাপারে পরিণত হয়েছে। এসব অভিযান এই অঞ্চলে ইসলাম ও মুসলিমের আশু বিজয়েরই ইঙ্গিত বহন করে বলে মনে করেন ইসলামি চিন্তাবীদগণ।
Show all...
গেরুয়াই হবে হিন্দুত্ববাদী ভারতের জাতীয় পতাকা: বিজেপি মন্ত্রী হিন্দুত্ববাদীরা এখন ভারতের ধর্ম নিরপেক্ষতার মুখোশ খোলে প্রকাশ্যে ভারতকে হিন্দু রাষ্ট্র বানানোর ঘোষণা দিচ্ছে। ভারতকে তারা এমন এক কট্টর হিন্দু রাষ্ট্র বানানোর শপথ নিচ্ছে, যে রাষ্ট্রের জাতীয় পতাকা হবে গেরুয়া পতাকা। সেখানে অন্য কোন জাতি ধর্মের মানুষ থাকতে পারবে না। এর জন্য যা যা করা দরকার সবকিছুর প্রস্তুতি চালাচ্ছে গেরুয়া সন্ত্রাসীরা। যার চূড়ান্ত রুপ প্রকাশ পাবে গণহত্যার মাধ্যমে। গণহত্যার অজুহাত হিসেবে একেরপর এক মুসলিম বিদ্বেষী ইস্যু পরিকল্পিতভাবে সামনে আনা হচ্ছে। সে ইস্যুগুলোর অন্যতম হচ্ছে, ভারতকে হিন্দু রাষ্ট্র বানানো, মুসলিমদের হিজাবের উপর নিষেধাজ্ঞা। এর সাথে এখন যুক্ত হয়েছে ভারতের পতাকাকে গেরুয়া পতাকা বানানোর ঘোষণা। দক্ষিণাঞ্চলীয় রাজ্য কর্ণাটকের স্কুল-কলেজে মুসলিম ছাত্রীদের হিজাব পরা নিয়ে শুরু হওয়া বিতর্ক চরম বিতর্ক ও উত্তেজনার মাঝেই বিতর্কিত মন্তব্য করেছে কর্নাটক রাজ্যের ক্ষমতাসীন বিজেপির এক মন্ত্রী। রাজ্যটির গ্রামীণ উন্নয়ন ও পঞ্চায়েতি রাজ মন্ত্রী কেএস ঈশ্বরাপ্পা বলেছে, ভবিষ্যতে গেরুয়া পতাকাই দেশের (ভারতের) জাতীয় পতাকা হয়ে যাবে। গত বুধবার ৯ ফেব্রুয়ারি এক প্রতিবেদনে এই তথ্য জানিয়েছে ভারতীয় বার্তাসংস্থা পিটিআই এবং সংবাদমাধ্যম এনডিটিভি। প্রায় একমাসেরও বেশি সময় ধরে কলেজে হিজাব নিষিদ্ধ করা নিয়ে বিতর্ক চলছে দক্ষিণের বিজেপি শাসিত রাজ্য কর্ণাটকে। এই বিতর্কের মাঝেই একদিন আগে একটি ভিডিওতে একদল উগ্র হিন্দু শিক্ষার্থীকে কলেজে হিজাব পরার বিরোধিতা করে একটি ফ্ল্যাগপোস্টে গেরুয়া পতাকা লাগাতে দেখা যায়। সেই ঘটনার ভিডিও ভাইরাল হয়েছে সোশ্যাল মিডিয়ায়। আর এরই মধ্যে বিজেপির মন্ত্রীও গেরুয়া পতাকা নিয়ে ভবিষৎ পরিকল্পনা প্রকাশ করে দিয়েছে। যা থেকে বুঝা যায়, যা কিছু হচ্ছে- সবই উচ্চপদস্থ হিন্দুত্ববাদী নেতাদের পরিকল্পনা মাফিক হচ্ছে। ঐ উগ্র হিন্দু মন্ত্রী আরও বলেছে, ‘আমরা যারা গেরুয়া পতাকা উত্তোলন করি- আজ নয়, তবে ভবিষ্যতে এদেশে হিন্দু ধর্মের উত্থান হবে। সেই সময় আমরা লাল কেল্লায় তা উত্তোলন করব।… এখন না হলেও ভবিষ্যতে লাল কেল্লায় গেরুয়া পতাকা উত্তোলন করা হতেই পারে।’ অথচ, লাল কেল্লার সাথে মিশে আছে মুসলিমদের ইতিহাস ঐতিহ্য। ভারতেকে মুসলিম মুক্ত করে লাল কেল্লায় হিন্দুত্ববাদীদের গেরুয়া পতাকা উত্তোলনের কাল্পনিক স্বপ্ন নিয়েই এগুচ্ছে বর্তমান বিজেপির সাঙ্গপাঙ্গরা। কর্ণাটকের এই হিন্দুত্ববাদী বিজেপি মন্ত্রী বলেছে, ‘হিন্দু বিচার এবং হিন্দুত্ব নিয়ে দেশে আজ আলোচনা চলছে। একটা সময় ছিল যখন আমরা বলতাম অযোধ্যায় রামমন্দির তৈরি হবে, তখন লোকে হাসতো। এখন কি আমরা রামমন্দির নির্মাণ করছি না? একইভাবে ভবিষ্যতে কোনো একসময় ১০০-২০০ বা ৫০০ বছর পর গেরুয়া পতাকাই আমাদের জাতীয় পতাকা হয়ে উঠতে পারে। আমি জানি না।’ উল্লেখ্য, সম্পূর্ণ অন্যায়ভাবে গায়ের জোরে হিন্দুত্ববাদী সন্ত্রাসীরা মুসলিমদের ঐতিহ্যবাহী বাবরী মসজিদকে শহীদ করে দিয়েছে। পরে হিন্দুত্ববাদী আদালত উগ্র হিন্দু সন্ত্রাসীদের বিচার করার পরিবর্তে প্রমাণহীন বাবরী মসজিদের স্থানে রাম মন্দির বানানোর জঘন্য রায় দেয়। হিন্দুত্ববাদীরা ভুলেই গেছে মুসলিমরা ভারতকে ৬০০ বছরের অধিক শাসক করেছে। মুসলিমদের সাথে গাদ্দারী করে হিন্দুত্ববাদী অপশক্তিরা যে তাসের রাজত্ব বানিয়েছে তা বেশিদিন স্থায়ী হবে না। অচিরেই আবার মুসলিমরা ঐক্যবদ্ধভাবে হারানো শাসন ক্ষমতা ফিরিয়ে আনবে ইনশাআল্লাহ। তথ্যসূত্র —– ১। https://tinyurl.com/9cyk5kcn ২। ভবিষ্যতে গেরুয়াই ভারতের জাতীয় পতাকা হতে পারে : বিজেপি মন্ত্রী – https://tinyurl.com/db3sptrr
Show all...
भगवा झंडा भविष्य में बन सकता है राष्ट्रीय ध्वज, BJP के वरिष्ठ नेता का दावा

क्या लाल किले पर भगवा झंडा फहराया जा सकता है, कर्नाटक के ग्रामीण विकास एवं पंचायत राज मंत्री के एस ईश्वरप्पा ने कहा, ‘‘आज नहीं, भविष्य में किसी दिन’’. भाजपा के पूर्व प्रदेश अध्यक्ष ने कहा कि अब तिरंगे को संवैधानिक रूप से राष्ट्रीय ध्वज के रूप में स्वीकार कर लिया गया है. मंत्री ने कहा कि इसका सम्मान किया जाना चाहिए और जो इसका सम्मान नहीं करते हैं वे देशद्रोही होंगे.

সোমালিয়ায় মুজাহিদদের অসাধারণ অভিযানে ৯ উচ্চপদস্থ কর্মকর্তা সহ ২৭ গাদ্দার সেনা হতাহত পূর্ব আফ্রিকার দেশ সোমালিয়ায় দেশটির জনগণের অধিকার হরনকারী ইসলামবিরোধী গণতান্ত্রিক নির্বাচন কমিশনের উপর হামলা চালিয়েছেন ইসলামি প্রতিরোধ যোদ্ধারা। এতে নির্বাচন কমিশনের উচ্চপদস্থ ৯ কর্মকর্তা হতাহত হয়েছে বলে জানা গেছে। আঞ্চলিক সংবাদ মাধ্যম শাহাদাহ এজেন্সির তথ্য সূত্রে জানা গেছে, গত ১০ ফেব্রুয়ারি বৃহস্পতিবার সোমালিয়ার রাজধানি মোগাদিশুতে একটি শহিদী হামলার ঘটনা ঘটেছে। সূত্র মতে, উক্ত শহিদী হামলাটি পশ্চিমাদের গোলাম সোমালি সরকারের সংসদ নির্বাচন কমিটির প্রতিনিধিদের উপর চালানো হয়েছে। যাতে নির্বাচন কমিশনের ৬ কর্মকর্তা এবং তাদের ৫ দেহরক্ষী নিহত হয়। একই সাথে ৪ প্রতিনিধি সহ আরও ১৩ গাদ্দার সেনা আহত হয়েছে। সূত্রটি নিশ্চিত করেছে যে, আল-কায়েদা পূর্ব আফ্রিকা শাখা হারাকাতুশ শাবাব আল-মুজাহিদিন বরকতময় এই হামলাটি চালিয়েছেন। প্রতিরোধ বাহিনীটির অফিসিয়াল অ্যাকাউন্টে বলা হয়েছে যে, হামলাটি এমন সময় চালানো হয়েছে, যখন নির্বাচন কমিশনের কর্মকর্তারা রাজধানীর হামার-জাজব জেলা সদর দফতর থেকে বের হচ্ছিল। হামলার কারণ সম্পর্কে বলা হয়েছে, কিছুদিন পূর্বে গাদ্দার সোমালি সরকার হারাকাতুশ শাবাব আল-মুজাহিদিনের ৩ জন মুজাহিদকে অন্যয়ভাবে শহীদ করেছিল। আর সেই মুসলিম প্রতিরোধ যোদ্ধাদের শাহাদাতের বদলা নিতেই এই হামলাটি চালানো হয়েছে। তবে বিশেষজ্ঞরা বলছেন, পূর্ব আফ্রিকা অঞ্চলে মুজাহিদগণ এতটাই শক্তি অর্জন করেছেন যে, তারা এখন ঘোষণা দিয়ে ইসলাম ও মুসলিমের শত্রুদের উপর প্রতিশোধমূলক হামলা চালিয়ে থাকেন।
Show all...
Show all...
এবার কা_শ্মী-রি মুসলিমদের উচ্চশিক্ষা থেকেও বঞ্চিত করছে উ-গ্র হি-ন্দু-ত্ব-বাদী বিজেপি সরকার

টেলিগ্রাম চ্যানেল লিংক: t.me/afnradio1 নিউজ চ্যানেল লিংক:

https://www.youtube.com/afnradio1

ব্যাকআপ চ্যানেল লিংক:

https://www.youtube.com/channel/UCU1YFAyh9HPkLLiUwzI-Saw

ব্যাকআপ চ্যানেল লিংক:

https://www.youtube.com/channel/UCtyVQ-uJpMhojgxfO1VfLMg

পাকি-গাদ্দার সামরিক বাহিনী ও টিটিপির মধ্যে পাল্টা-পাল্টি লড়াই, অসংখ্য গাদ্দার হতাহত পাকিস্তানের বাজোর এজেন্সি ও খাইবার অঞ্চলে দেশটির গাদ্দার বাহিনীর উপর ২টি পৃথক হামলার ঘটনা ঘটেছে। এরমধ্যে বাজোর এজেন্সির লোয়াই মোমান্দ সীমান্ত এলাকায় মুজাহিদদের একটি অবস্থানে অতর্কিত হামলা চালায় গাদ্দার সেনারা। এসময় মুজাহিদগণও গাদ্দার সেনাদের বিরুদ্ধে পাল্টা অভিযান চালাতে শুরু করেন। ফলশ্রুতিতে মুজাহিদগণ মুজাহিদিন পাল্টা জবাবি হামলা চালিয়ে ২ গাদ্দার সৈন্যকে হত্যা করেন। এবং নিরাপদে ঘটনাস্থল ত্যাগ করে তাদের নিরাপদ আশ্রয়ে পৌঁছাতে সক্ষম হন। একই রাতে ট্যাঙ্ক জেলায় দেশটির গাদ্দার পুলিশ বাহিনীর একটি ভ্যানে বোমা হামলা চালান মুজাহিদগণ। যার ফলে গাদ্দার বাহিনীর গাড়িটি পরিপূর্ণ ধ্বংস হয়ে যায়। টিটিপির মুখপাত্রের মতে, হামলার সময় গাড়িতে থাকা গাদ্দার বাহিনীর সকল সদস্য নিহত ও আহত হয়েছে। টিটিপি‘র হামলায় দিশেহারা দালাল পাকি সেনারা এখন টিটিপি’র বিরুদ্ধে অভিযান চালাতে এসে উল্টো নিজেরাই হামলার শিকার হচ্ছে। এটিকে টিটিপি‘র বড় সামরিক বিজয় হিসেবেই দেখছেন বোদ্ধামহল।
Show all...
পাক তালিবানদের দুর্দান্ত এক অপারেশনে ৯ এরও বেশি গাদ্দার সেনা হতাহত পাকিস্তানের উত্তর ওয়াজিরিস্তানে ইসলামি প্রতিরোধ বাহিনী টিটিপি’র বীর যোদ্ধাদের হামলার শিকার দেশটির গাদ্দার সামরিক বাহিনী। যাতে অন্ততপক্ষে ৯ সৈন্য নিহত ও আহত হয়েছে বলে জানা গেছে। আঞ্চলিক সূত্রের খবরে বলা হয়েছে, গত ৮ ফেব্রুয়ারি মঙ্গলবার ও বৃহস্পতিবার মধ্যরাতে, উত্তর ওয়াজিরিস্তানে পাকিস্তান গাদ্দার সামরিক বাহিনী ও ইসলামি প্রতিরোধ বাহিনী টিটিপি’র মধ্যে তীব্র লড়াই সংঘটিত হয়েছে। যা অঞ্চলটির শিবা সীমান্তের টান্ডি-মারগা এলকায় ঘটেছে। যেখানে ইসলামি প্রতিরোধ যোদ্ধারা প্রথমে গাদ্দার সেনাদের একটি গাড়ি লক্ষ্য করে বোমা বিস্ফোরণ করেন। এতে ঘটনাস্থলেই ৪ সেনা সদস্য গুরুতর আহত হয়। এই হামলার পর পরেই সেখানে উভয় বাহিনীর মধ্যে তীব্র যুদ্ধ শুরু হয়। তেহরিক-ই-তালিবান পাকিস্তানের (টিটিপি) মুখপাত্র মুহাম্মদ খোরাসানী হাফিজাহুল্লাহ্ একটি বিবৃতিতে জানান যে, প্রতিরোধ বাহিনী টিটিপি’র মুজাহিদগণ প্রথমে একটি সামরিক গাড়ি বিস্ফোরণ ঘটান। এরপরই মুজাহিদগণ বাকি সৈন্যদের টার্গেট করে অতর্কিত হামলা চালান, যা ২ ঘন্টা ধরে চলতে থাকে। একপর্যায়ে গাদ্দার পাকিস্তান সেনারা পালিয়ে যায় এবং মুজাহিদরাও ঘটনাস্থল থেকে নিরাপদ স্থানে ফিরে যান। তবে ফিরার আগে মুজাহিদগণ আরও ৫ সেনাকে হত্যা করেন। মুহাম্মদ খোরাসানির মতে, টিটিপির বীর মুজাহিদদের পরিচালিত এই হামলায় পাকিস্তান গাদ্দার সামরিক বাহিনীর মোট ৯ সামরিক কর্মী নিহত ও আহত হয়েছে। টিটিপি’র মুখপাত্র আরও যোগ করেছেন যে, তীব্র এই অভিযানে ইরফান নামে একজন মুজাহিদও শহীদ হন। অপরদিকে মুজাহিদদের হামলায় পাগলপ্রায় হয়ে যাওয়া পাকিস্তান গাদ্দার সেনারা এলাকাটিতে এলোপাথাড়ি গুলি চালাতে শুরু করে। এসময় গাদ্দার সেনাদের গুলিতে ১২ বছরের এক শিশুও গুরুতর আহত হয়।
Show all...
বেনিনে আল-কায়দার বীরত্বপূর্ণ এক অপারেশনে ১৬ কুফ্ফার সেনা হতাহত পশ্চিম আফ্রিকার দেশ বেনিনের উত্তরাঞ্চলে দেশটির কুফ্ফার সেনাবাহিনীকে টার্গেট একটি সফল অপারেশন পরিচালনা করছেন সশস্ত্র ইসলামি প্রতিরোধ যোদ্ধারা। অতর্কিত এই হামলায় দেশটির ৬ কুফ্ফার সেনা নিহত হয়েছে বলে জানা গেছে। বেনিন সরকারের এক বিবৃতিতে বলা হয়েছে, দেশের উত্তরাঞ্চলিয় ডব্লিউ ন্যাশনাল পার্কের কাছে একটি অতর্কিত হামলার ঘটনা ঘটেছে। যা দেশটির কুফ্ফার সেনা বাহিনীকে টার্গেট করে চালানো হয়েছে। বিবৃতিতে বলা হয়েছে যে, দেশটির উত্তরাঞ্চলে সেনাদের উপর চালানো এই হামলার ঘটনায় কমপক্ষে ৬ কুফ্ফার সৈন্য নিহত হয়েছে। সেই সাথে আরও ১০ কুফ্ফার সেনা আহত হয়েছে। আঞ্চলিক সূত্র জানিয়েছে যে, আল-কায়েদা সংশ্লিষ্ট ইসলামি প্রতিরোধ বাহিনী জেএনআইএম সফল এই হামলাটি চালিয়েছেন। তাঁরা বেনিন-নাইজার সীমান্তে দেশটির কুফ্ফার সৈন্যদের একটি টহলরত দলকে টার্গেট করে এই হামলাটি চালিয়েছেন। প্রতিরোধ যোদ্ধারা প্রথমে একটি বোমা বিস্ফোরণ ঘটান। এবং পরপরই পজিশন নিয়ে থাকা প্রতিরোধ যোদ্ধারা শত্রু সৈন্যদের টার্গেট করে গুলি চালায়। উল্লেখ্য যে, সম্প্রতি উত্তর বেনিনে দেশটির সেনা বাহিনীর বিরুদ্ধে হামলার ঘটনা মারাত্মকভাবে বৃদ্ধি পেয়েছে। এসব হামলাগুলো প্রতিবেশি দেশ বুর্কিনা ফাঁসো ও নাইজার সীমান্ত হয়ে চালানো হচ্ছে। যেখানে আল-কায়েদা সংশ্লিষ্ট ইসলামি প্রতিরোধ বাহিনী জামা’আত নুসরাতুল ইসলাম ওয়াল মুসলিমিনের বীর যোদ্ধারা সবচাইতে সক্রিয় অবস্থানে রয়েছেন। যারা বর্তমানে পশ্চিম আফ্রিকার কেন্দ্রীয় অঞ্চলগুলো ছাড়াও সমগ্র আফ্রিকা অঞ্চল জুড়ে তাদের কার্যক্রম প্রসারিত করেছেন। একই সময়ে, নাইজেরিয়ার পশ্চিমাঞ্চলেও আল-কায়েদা সংশ্লিষ্ট আনসারুর প্রতিরোধ যোদ্ধারাও সম্প্রতি বেশ সক্রিয় হয়েছেন।
Show all...
Photo unavailableShow in Telegram
জি,হাদের মাশায়েখদের নির্বাচিত বাণী হে মুসলিম যুবকেরা! তোমরা কাফেলার সঙ্গে যুক্ত হয়ে যাও এবং আল্লাহর নির্দেশ অনুযায়ী সৎ লোকদের সান্নিধ্য গ্রহণ করে— يَٰأَيُّهَا ٱلَّذِينَ ءَامَنُوا۟ ٱتَّقُوا۟ ٱللَّهَ وَكُونُوا۟ مَعَ ٱلصَّدِقِينَ অর্থঃ হে ঈমানদারগণ, আল্লাহকে ভয় কর এবং সত্যবাদীদের সাথে থাক। (সুরা তাওবা- ১১৯) আর সত্যবাদিতার আলামত হলো জান ও মাল দ্বারা জি'হাদ ফী সাবিলিল্লাহর আমল করা। إِنَّمَا ٱلْمُؤْمِنُونَ ٱلَّذِينَ ءَامَنُوا۟ بِٱللَّهِ وَرَسُولِهِۦ ثُمَّ لَمْ يَرْتَابُوا۟ وَجَٰهَدُوا۟ بِأَمْوَٰلِهِمْ وَأَنفُسِهِمْ فِى سَبِيلِ ٱللَّهِ أُو۟لَٰئِكَ هُمُ ٱلصَّدِقُونَ অর্থঃ তারাই মুমিন, যারা আল্লাহ ও তাঁর রসূলের প্রতি ঈমান আনার পর সন্দেহ পোষণ করে না এবং আল্লাহর পথে প্রাণ ও ধন-সম্পদ দ্বারা জে'হাদ করে। তারাই সত্যনিষ্ঠ। (সুরা হুজুরাত- ১৫) যুবকেরা তোমরা লড়াইকারী দলটির সঙ্গে থাকো যাদের ব্যাপারে রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বিজয়ের সুসংবাদ দিয়েছেন এবং বলেছেন তারা হকের উপর প্রতিষ্ঠিত। —শাইখ মুস্তফা আবুল ইয়াজিদ রহিমাহুল্লাহ
Show all...
Choose a Different Plan

Your current plan allows analytics for only 5 channels. To get more, please choose a different plan.