cookie

We use cookies to improve your browsing experience. By clicking «Accept all», you agree to the use of cookies.

avatar

এসো সত্যের পথে চলি

হে ঘুমন্ত যুবক!তুমি জাগো অত্যাচারীর মাসনাদে আঘাত হানো! তোমার বোনদের ইজ্জত রক্ষা করো..!

Show more
The country is not specifiedThe language is not specifiedThe category is not specified
Advertising posts
218
Subscribers
No data24 hours
No data7 days
No data30 days

Data loading in progress...

Subscriber growth rate

Data loading in progress...

আসসালামু আলাইকুম ওয়া রাহমাতুল্লাহ ওয়া বারাকাতুহু।। সম্মানিত দ্বীনি ভাইয়েরা, ‼️তাগুদের কুদৃষ্টি‼️ আমাদের ("শহিদী কাফেলায়") চ্যানেলের উপর পড়েছে, তাই আজকে আমাদের চ্যানেলটা ডিজেবল করে দিয়েছে!(ইন্নানিল্লাহ) কিন্তু যতই বাধা আসুক ইনশা-আল্লাহ আমাদেরকে তাগুত,কুফফার বাহিনি রুখতে পারবেনা, কারণ মুসলিম উম্মাহ কোনো পরাজিত জাতি নয়।। আপনারা আগের মতোই আল্লাহর সন্তুষ্টির আশায় আমাদের সাথে থাকবেন এবং আমরাও ইনশা-আল্লাহ উম্মাহর খবরাখবর আপনাদের কাছে পৌঁছে দেওয়ার সর্বোচ্চ চেষ্টা করব,এবং মুসলিমদের কে জি-হা-দ এবং শাহাদাতের পথে উদ্বুদ্ধ করব বি-ই-য-নিল্লাহ্। https://t.me/BadriUnit313
Show all...
বদরী ইউনিট ৩১৩

মুসলিম উম্মাহ'র সত্য এবং সঠিক খবরাখবর সবার মাঝে পৌঁছে দেওয়া এবং মুসলিমদের কে জিহাদের প্রতি উদ্বুদ্ধ করাই আমাদের মূল লক্ষ্য। মতামত বট- http://t.me/BadriUnit313_bot

Show all...
ইসলামিক বুক শপ Islamic book shop

উম্মাহ'র বিজ্ঞ আলেমদের কিতাব (বই) পেতে সাথেই থাকুন...ইনশা-আল্লাহ।

রমজানের_প্রস্তুতি_মু'মিনীনের_ করণীয় _|_…জুমার আলোচনা… ~শাইখ আলী হাসান উসামা (ফাঃ কাঃ) @Olamayeoikkohporishod
Show all...
রমজানের_প্রস্তুতি_:_মুমিনের_করনীয়_|_আলী_হাসান_উসামা_|_জুমআর_আলোচনা128k.m4a64.67 MB
সীমান্ত অঞ্চলগুলোতে তালিবানদের হামলা বৃদ্ধির পর ক্রুসেডার মার্কিন বাহিনী ও গাদ্দার পাকিস্তান সরকার উস্তাদ ইয়াসিরকে ধরতে মরিয়া হয়ে উঠে। এরপর ২০০৯ সালের জানুয়ারিতে পাকিস্তানের পেশোয়ারে মার্কিন-পাকিস্তান যৌথ অভিযানে আবারো বন্দী হন উস্তাদ ইয়াসির। পাকিস্তান গাদ্দার প্রশাসন এবার আর তাকে আফগানিস্তানে প্রত্যর্পণ করেনি। বরং তাকে পাকিস্তানের একটি কারাগারে নির্জন কারাবাসে দণ্ডিত করা হয় এবং তাঁর উপর অমানবিক নির্যাতন চালানো হয়। তালিবান সূত্র জানিয়েছে যে, উস্তাদ ইয়াসিরকে শেষবার ৩০ ডিসেম্বর ২০০৮-এ আটক করা হয়েছিল। উস্তাদ ইয়াসির জীবিত না মৃত: সেসময় কিছু মিডিয়া দাবি করছে যে, ২০১০ সালে উস্তাদ ইয়াসির পাকিস্তানের কারাগারে নির্মম নির্যাতনের শিকার হয়ে শহীদ হয়েছেন। কিন্তু তালিবান আগস্টে আফগানিস্তানের ক্ষমতায় আসার পর পুনরায় উস্তাদ ইয়াসিরের বিষয়টি উল্লেখ করেছে। তালিবান তাঁদের বিভিন্ন অনুষ্ঠান ও বিলবোর্ডে রহিমাহুল্লাহ লেখার পরিবর্তে হাফিজাহুল্লাহ লিখছেন। এসব প্রচারণায় এমন ব্যাক্তিরাও আছেন, যাঁরা পাকিস্তানের কারাগারে দীর্ঘদিন বন্দী ছিলেন। তালিবানদের এসব প্রচারনা থেকে এমনটাই ধারণা করা হচ্ছে যে, উস্তাদ ইয়াসির এখনো পাকিস্তানের কারাগারে বন্দী আছেন, কিন্তু পাকিস্তান প্রশাসন বিষয়টি গোপন করার চেষ্টা করছে। এই পক্রিয়ায় ইমারতে ইসলামিয়া আফগানিস্তানের তালিবান মুখপাত্র, জাবিহুল্লাহ মুজাহিদ (হাফি:) বলেছেন, “গুজব আছে যে উস্তাদ ইয়াসির পাকিস্তানি কর্তৃপক্ষের কারাগারে শাহাদাত বরণ করেছেন। যা ইমারতে ইসলামিয়ার মুজাহিদিন, উস্তাদের পরিবার এবং তার সকল সহযোগীদের খুবই ব্যথিত করেছে। তাই আমরা চাই যে, পাকিস্তান যেন উস্তাদ ইয়াসিরের মৃত্যু বা তাঁর বর্তমান পরিস্থিতি সম্পর্কে তাদের অবস্থান স্পষ্ট করে।” তালিবানদের পক্ষ থেকে বারংবার উস্তাদের বিষয়টি স্পষ্ট করতে বলা হলেও, এখন পর্যন্ত এ বিষয়ে নীরব রয়েছে পাকিস্তান। যা সাধারণ তালিবানদের হৃদয়ে ক্ষোভের জন্ম দিচ্ছে। এই পুঞ্জিভুত ক্ষোভ শেষ পর্যন্ত কোথায় গিয়ে দাড়ায়, তা হয়তো সময়ই বলে দিবে। লেখক : ত্বহা আলী আদনান
Show all...
ইসলামের তারকাগণ |পর্ব ১৫| ওস্তাদ ইয়াসির : তালিবান আন্দোলনের অন্যতম মতাদর্শী ------------------------------------------------------------ আজ থেকে প্রায় ১৩ বছর আগে ক্রুসেডার মার্কিন বাহিনী ও তাদের গোলাম পাকিস্তান গোয়েন্দা সংস্থার যৌথ অভিযানে গ্রেফতার হন উস্তাদ ইয়াসির (হাফিজাহুল্লাহ্)। এরপর থেকেই তিনি গাদ্দার পাকিস্তান প্রশাসনের কারাগারে বন্দী হয়ে আছেন। তিনি মোল্লা মুহাম্মদ ওমরের (রহিমাহুল্লাহ্) ঘনিষ্ঠ বন্ধু ছিলেন। সেই সঙ্গে তালিবান আন্দোলন ও বৈশ্বিক ইসলামি প্রতিরোধ বাহিনী আল-কায়েদার অন্যতম একজন মতাদর্শী ছিলেন। জন্ম: ১৯৫৩ সালে আফগানিস্তানের ওয়ার্দাক প্রদেশে জন্মগ্রহণ করেন উস্তাদ ইয়াসির। তাঁর আসল নাম ছিল জামারাক। ওস্তাদ ইয়াসিরের পিতা ছিলেন ইসমাতুল্লাহ, যিনি মায়দান ওয়ার্দাকের চাক জেলার বোম্বে গ্রামে জন্মগ্রহণ করেন বলে জানা যায়। উস্তাদ ইয়াসিরের বয়স যখন ৪ বছর তখন তাঁর বাবা মারা যান। তাঁর পিতার মৃত্যুর পর তার বড় ভাই লেফটেন্যান্ট জেনারেল বাহাদীর খান তার দায়িত্ব গ্রহণ করেন। শিক্ষা জীবন: বাবার মৃত্যুর পর বড় ভাইয়ের তত্বাবধানে প্রাথমিক শিক্ষা শুরু করেন ছোট্ট ইয়াসির। এরপর তিনি নিজ গ্রামের স্থানীয় প্রতিষ্ঠান এবং স্কুলে প্রাথমিক শিক্ষা লাভ করেন। প্রাথমিক শিক্ষা শেষে ১৯৭১ সালে তিনি রাজধানী কাবুলে হাবিবিয়া উচ্চ বিদ্যালয়ে অধ্যায়ন শুরু করেন। এসময় তাঁর অসামান্য কৃতিত্বের কারণে, তিনি সেই বিদ্যালয়ে প্রথম স্থানে উত্তীর্ণ হন। এবং দেশের সবচেয়ে সফল ১০ জন শিক্ষার্থীর তালিকায় নিজের নাম অন্তর্ভুক্ত করে নেন। ঐবছর দেশের চূড়ান্ত পরিক্ষায় উত্তীর্ণ ১০ জনকে উচ্চশিক্ষার জন্য মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে পাঠানো হয়। এরই পরিপ্রেক্ষিতে তিনি যুক্তরাষ্ট্রে যান এবং সেখানে উচ্চশিক্ষা গ্রহণ করেন। দাউদ খানের অভ্যুত্থানের ঠিক আগে, অর্থাৎ ১৯৭৩ সালে তিনি আফগানিস্তানে ফিরে আসেন। এখানে তিনি কাবুল বিশ্ববিদ্যালয়ে আইন বিষয়ে পড়াশোনা চালিয়ে যান। সোভিয়েতদের বিরুদ্ধে যুদ্ধ: কাবুল বিশ্ববিদ্যালয়ে আইন বিষয়ে পড়াশোনার সময় তিনি দেশে ক্রমবর্ধমান বাম ও কমিউনিস্ট চিন্তাধারার বিরুদ্ধে রুখে দাঁড়ান। এসময় তিনি ইসলামী ও ঐতিহ্যগত মূল্যবোধকে রক্ষা করার চেষ্টা করেন। তিনি বামপন্থী ধ্যান-ধারণার বিরুদ্ধে বিশেষত বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্র-শিক্ষকদের সাথে একত্রিত হয়ে তৎপরতা চালান। এ সময়ে অনেক ছাত্র এবং শিক্ষককে কমিউনিস্ট শাসকদের দ্বারা হত্যা, নির্যাতন এবং কারাবরণ করার মতো ঘটনা ঘটে। সরকারের ক্রমবর্ধমান চাপের কারণে ওস্তাদ ইয়াসির তখন পাকিস্তানে চলে যান। সেখান থেকে তিনি সৌদি আরবে যান এবং মদিনা ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়ে শারিয়াহ বিষয়ে পড়াশুনা শুরু করেন। এখানে এসেও তিনি আফগান বুদ্ধিজীবী ও ছাত্রদের সাথে তার যোগাযোগ অব্যাহত রাখেন। তিনি ১৯৭৮ সালে কমিউনিস্ট বিপ্লবের বিরুদ্ধে আফগানিস্তানে রাজনৈতিক ও সশস্ত্র সংগ্রামে বিভিন্ন সহায়তা প্রদান করেন। দখলদার কমিউনিস্ট শাসনের বিরুদ্ধে সংগ্রামের প্রক্রিয়া শুরু করা প্রথম ব্যক্তিদের মধ্যে অন্যতম ছিলেন ওস্তাদ ইয়াসির। কয়েক বছরের মধ্যে তিনি মদিনায় শিক্ষা শেষ করে পাকিস্তানে ফিরে আসেন। এরপর তিনি ১৯৭৯ সালে দখলদার সোভিয়েত ইউনিয়ন ও কমিউনিস্ট শাসনের বিরুদ্ধে সরাসরি জিহাদের ময়দানে অংশ নেন। এসময় তিনি প্রথমে ইসলামিক রাজনৈতিক দল জমিয়তে ইসলামী ও পরে আব্দুর রাসুল সাইফের ইত্তিহাদ-ই-ইসলাম গ্রুপের অন্যতম প্রতিষ্ঠাতা এবং সিনিয়র ব্যক্তিত্ব হয়ে ওঠেন। তিনি এই দলের “দাওয়াতুল ইরশাদ” বিভাগের প্রধান এবং “হাই কাউন্সিল” এর অংশ হন। তিনি সোভিয়েত ইউনিয়নের বিরুদ্ধে লড়াইরত মুজাহিদিন গ্রুপগুলোর দ্বারা প্রতিষ্ঠিত অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের আমন্ত্রণ ও নির্দেশনা মন্ত্রী হিসাবেও কাজ করেন। রুশ বিরোধী যুদ্ধের সমর্থন আদায়ের জন্য তিনি পশ্চিমা ও ইসলামী বিশ্বের অনেক দেশ সফর করেন এবং সম্মেলন করেন। একই সময়ে তিনি অনেক যুদ্ধে অংশ নেন। এসব যুদ্ধের সময় তিনি একাধিকবার আহতও হয়েছেন। আবার এই প্রক্রিয়ায় তিনি বিদেশী, বিশেষ করে আরব যোদ্ধাদের সাথে দেখা করেন এবং তাঁদের সঙ্গে সুসম্পর্ক স্থাপন করেন। ১৯৯০-এর দশকে সোভিয়েত ইউনিয়নের পরাজয় ও গৃহযুদ্ধ: আফগান প্রতিরোধ যোদ্ধাদের দীর্ঘ সংগ্রামের পর ৯০ দশকে পরাজিত হয় এক সময়ের অপরাজেয় সোভিয়েত ইউনিয়ন। ফলে বাধ্য হয়ে ১৯৮৯ সালে সোভিয়েত ইউনিয়ন আফগানিস্তান থেকে সেনা প্রত্যাহার করে। এসময় আফগানিস্তানে প্রতিষ্ঠিত রাষ্ট্র ব্যাবস্থাপনায় মন্ত্রীর দায়িত্ব সহ অনেক উচ্চ-স্তরের ভূমিকা গ্রহণ করেন উস্তাদ ইয়াসির। সময় গড়ানোর সাথে সাথে এক সময়ের প্রতিরোধ গ্রুপগুলির মধ্যে দ্বন্দ্ব ও সংঘর্ষ শুরু হয়। তখন তিনি তার রাজনৈতিক দায়িত্ব ছেড়ে দেন এবং শিক্ষা কার্যক্রমের দিকে ঝুঁকে পড়েন। উস্তাদ ইয়াসির, যিনি হাজার হাজার ছাত্রকে প্রশিক্ষণ দিয়েছেন এবং একটি জিহাদি মানসিকতার প্রসার ঘটিয়েছেন, তিনিও ড.
Show all...
আবদুল্লাহ আযযামের (রহিমাহুল্লাহ্) মত প্রতিরোধ গোষ্ঠীগুলির মধ্যে পুনর্মিলন কার্যক্রমের মধ্যস্থতার চেষ্টা করেন। কিন্তু এতে তেমন কোন ফলাফল আসে না, বরং অভ্যন্তরীণ দ্বন্দ্বের তীব্রতা আরও বাড়তে থাকে। তখন তিনি রাজনৈতিক অঙ্গন থেকে সম্পূর্ণরূপে বিচ্ছিন্ন হয়ে যান। তাঁর সমস্ত সময় তিনি তখন শিক্ষার জন্য উৎসর্গ করেন। তালিবান আন্দোলনের যোগদান: দীর্ঘ গৃহযুদ্ধের পর ধীরে ধীরে আফগানিস্তানের শাসনভার গ্রহন করতে থাকেন তালিবানরা। আর ১৯৯৬ সালে তালিবানরা রাজধানী কাবুলের নিয়ন্ত্রণ গ্রহন করেন। সে বছর ঐতিহাসিক এক সম্মেলনের মাধ্যমে ‘ইমারতে ইসলামিয়া আফগানিস্তান’ ঘোষণা করা হয়। এসময় উস্তাদ ইয়াসির তালিবান আন্দোলনে যোগ না দিলেও তালিবানদের সমর্থন করেন এবং ইমারতের বিরুদ্ধে অবস্থান নেওয়া থেকে বিরত থাকেন। বিপরীতে, তিনি তালিবান সরকারের শাসনামলে শিক্ষা কার্যক্রম অব্যাহত রাখেন। পরে তালিবান প্রশাসন তাকে কাবুল বিশ্ববিদ্যালয়ে শিক্ষক হিসেবে নিযুক্ত করে। যার ফলে সাইয়াফ  এবং তার গোষ্ঠীর সাথে উস্তাদ ইয়াসিরের সম্পর্ক সম্পূর্ণভাবে ভেঙে যায়। কারণ সাইয়াফ চাচ্ছিল না যে, উস্তাদ ইয়াসির তালিবান প্রশাসনের অধীনে কোন কাজ করুন। ওস্তাদ ইয়াসির ১৯৯৬-২০০১ সময়কালে তালিবানে যোগ দেননি, যে সময়টাতে তালিবান আন্দোলন আফগানিস্তানের ক্ষমতায় ছিল। তাঁর তালিবানে যোগদান একটি আকস্মিক প্রক্রিয়ায় হয়েছিল। ২০০১ সালে ক্রুসেডার মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র কথিত ‘সন্ত্রাসের বিরুদ্ধে যুদ্ধের’ ঘোষনা দিয়ে আফগানিস্তানে আগ্রাসন চালায়। ক্রুসেডার বাহিনী আফগানিস্তানে বোমাবর্ষণ এবং আক্রমণ শুরু করে। তখন ওস্তাদ ইয়াসির দখলদার শক্তির বিরুদ্ধে প্রতিরোধ গড়ে তুলতে গুরুতর প্রচেষ্টা শুরু করেন। ফলে তিনি আবারো শিক্ষা কর্যক্রম ছেড়ে পুনরায় হাতে অস্ত্র তুলে নেন, যা তিনি গৃহযুদ্ধের সময় ছেড়ে দিয়েছিলেন। সে বছরই তিনি দখলদার মার্কিন বাহিনীকে প্রতিরোধ করতে প্রথমবারের মতো তালিবানের প্রতি সমর্থন ঘোষণা করেন। সেই সাথে সারা দেশে প্রতিরোধ গড়ে তোলার জন্য বক্তৃতা এবং বিবৃতি দিতে থাকেন। দখলদার মার্কিন বাহিনী রাজধানী কাবুল শহর দখলে নিলে তিনি সেসময় নিজ শহর ওয়ারদাকে চলে যান এবং জনগণকে প্রতিরোধ যুদ্ধের আহ্বান জানান। এ প্রেক্ষাপটেই তিনি তালিবানে যোগ দেন। ২০০১ সালে তালিবানরা ক্ষমতা থেকে সরে পড়েন এবং পরে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের বিরুদ্ধে প্রতিরোধ সংগঠিত করতে শুরু করেন। এই সময়টাতে উস্তাদ ইয়াসির তালিবানের অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ ব্যক্তিত্ব হয়ে উঠেন। এরপর ২০০৪ সালে তিনি তালিবানের তথ্য ও মিডিয়া কার্যক্রমের প্রধান নিযুক্ত হন। তিনি একজন চিন্তাবিদ, ধর্মতাত্ত্বিক এবং আদর্শগত বিষয়ে বিশেষজ্ঞ ছিলেন। তিনি আরবি ভাষায় সুদক্ষ ছিলেন। যার ফলে তিনি নিজ ভাষার পাশাপাশি আরবি ভাষাতেও আরবের বিভিন্ন টেলিভিশন চ্যানেলে উপস্থিত হন। এই প্রক্রিয়ায়, তিনি জনগণের মধ্যে একজন সক্রিয় এবং বুদ্ধিজীবী ব্যক্তিত্ব হিসাবে আত্মপ্রকাশ করেন। তালিবানদের প্রত্যাবর্তনে তার একটি বড় অবদান ছিল। উস্তাদ ইয়াসির যুদ্ধের জন্য জনগণকে উৎসাহিত করতেন। তালিবানের ওয়েবসাইট সহ মিডিয়া আউটলেট প্রতিষ্ঠা এবং যুদ্ধের বুদ্ধিবৃত্তিক অবকাঠামো গঠনে প্রধান ভূমিকাও পালন করেছেন তিনি। একই সঙ্গে এই প্রক্রিয়ায় তিনি বৈশ্বিক ইসলামি প্রতিরোধ বাহিনী আল-কায়েদার সঙ্গেও ঘনিষ্ঠ সম্পর্ক স্থাপন করেন। তাঁর অনেক ভিডিও বক্তব্য ও সাক্ষাৎকার আল-কায়েদার মিডিয়া শাখা আস-সাহাব কর্তৃক পরিবেশিত হয়েছিল। তালিবানদের পাশাপাশি তিনি আল-কায়েদার সাথেও ঘনিষ্ঠ সম্পর্ক রেখে চলতেন। গাদ্দার পাকিস্তানের কারাগারে উস্তাদ ইয়াসির: ২০০১ থেকে ২০০৫ সাল পর্যন্ত উস্তাদ ইয়াসির পাকিস্তান ও আফগানিস্তানে জিহাদি কার্যক্রম চালিয়ে যান। এরপর ২০০৫ সালে ক্রুসেডার মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের গোলাম পাকিস্তানের গাদ্দার বাহিনী অভিযান চালিয়ে প্রথমবারের মতো গ্রেফতার করে উস্তাদ ইয়াসিরকে। পরে পাকিস্তান গাদ্দার প্রশাসন তাকে আফগানিস্তানে মার্কিন বাহিনীর কাছে হস্তান্তর করে। এখানে তিনি মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র এবং তাদের সমর্থিত পুতুল প্রশাসন দ্বারা বন্দী হন। তাঁর কারাবাসের অল্প সময় পর মুজাহিদরা দক্ষিণ আফগানিস্তান থেকে ইতালীযর কথিত সাংবাদিক ড্যানিয়েল মাস্ত্রোগিয়াকোমোকে বন্দী করেন। পরে ২০০৭ সালের মার্চ মাসে ইতালীয় সাংবাদিক ড্যানিয়েলের বিনিময়ে মুক্তি পান উস্তাদ ইয়াসির। মুক্তির পর তিনি বলেছিলেন, “আমি আবারো আমার হাতে একটি রাইফেল তুলে নেব হানাদারদের শিকার করতে এবং মুরতাদদের বিরুদ্ধে লড়াই করার জন্য। আমি নতুন করে এই জিহাদের সূচনা শুরু করবো।” এরপর থেকে তিনি পাকিস্তানের উপজাতীয় এলাকাসহ এই অঞ্চলে তার কার্যক্রম আরও জোরদার করেন।
Show all...
Show all...
চিন্তা যুদ্ধের ইতিহাস || Shaikh hammad sulaiman

চিন্তা যুদ্ধের ইতিহাস || Shaikh hammad sulaiman আস-সাবাহ চ্যানেল বিষয়ক জরুরি বিজ্ঞপ্তিঃ দীর্ঘ দিন ধরে আমরা ‘আস-সাবাহ’ নামক চ্যানেলটির মাধ্যমে ইমান, আকিদা, ফাজায়েল এবং সমসাময়িক আন্তর্জাতিক ও আঞ্চলিক বিভিন্ন ইস্যুর ওপর ফোকাস করে আসছিলাম এবং উম্মাহকে সচেতন করে আসছিলাম, আলহামদুলিল্লাহ ! আমরা অত্যন্ত দুঃখের সঙ্গে জানাচ্ছি যে, কুফফার বিশ্বব্যবস্থাকে এক্সপোজ করার অপরাধে ইউটিউব কর্তৃপক্ষ আপনাদের প্রিয় এই চ্যানেলটির বন্ধ করে দিয়েছে। তাই আমরা আস-সাবাহ চ্যানেলের কার্যক্রম নতুন চ্যানেলে স্থানান্তরিত করেছি। এখন থেকে আমাদের সকল কন্টেন্ট এই চ্যানেলে রিলিজ হবে ইনশাআল্লাহ। তাই মুসলিম ভাই-বোনদের আমরা আহ্বান করব, আপনারা এই নতুন চ্যানেলটি সাবস্ক্রাইব করে রাখুন এবং নিয়মিত নোটিফিকেশন পেতে বেল আইকনটিও বাজিয়ে দিন। আর চ্যানেলটি সবার কাছে শেয়ার করুন, যাতে সব ভাই নতুন এই চ্যানেলের সঙ্গে যুক্ত হতে পারে। AS-SABAH MEDIA এর অন্যান্য প্ল্যাটফর্ম- টুইটার লিংক-

https://twitter.com/ASSABAHMEDIA

টেলিগ্রাম লিংক-

https://t.me/assabah

ফেইসবুক লিংক-

https://www.facebook.com/ASSABAHMEDIA

Show all...
আইএস খারেজীদের বিভ্রান্তি নিরসন

পথ ভ্রষ্ট আই এস খারিজিদের বিভিন্ন বিভ্রান্তি নিরসন

Choose a Different Plan

Your current plan allows analytics for only 5 channels. To get more, please choose a different plan.