মৌলবাদী
সত্যকে তুলে ধরাই আমার কাজ। ব্যাকআপ চ্যনেল https://t.me/Mawlabadi313
Show moreThe country is not specifiedThe language is not specifiedThe category is not specified
1 772
Subscribers
No data24 hours
No data7 days
No data30 days
- Subscribers
- Post coverage
- ER - engagement ratio
Data loading in progress...
Subscriber growth rate
Data loading in progress...
ইসরাইলকে নিয়ে তুরস্কের নতুন যুগের সূচনা হতে পারে: এরদোয়ান
--
ধীরে ধীরে মুসলিমদের সামনে স্পষ্ট হচ্ছে সেক্যূলার তুরষ্কের প্রেসিডেন্ট এরদোয়ানের আসল চেহারা। ইহুদীদের প্রতি ভালবাসা প্রকাশ করে সে বলেছে, “ইসরাইলের রাষ্ট্রপতি হারজোগ ফেব্রুয়ারির শুরুতে তুরস্ক সফর করবে। এই সফরের মধ্যদিয়ে দুই দেশের মধ্যে দ্বিপাক্ষিক সম্পর্কের ক্ষেত্রে একটি নতুন যুগের সূচনা হতে পারে।”
তুর্কি সংবাদমাধ্যম ‘Mepa News’ এর এক প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, আগামী ফেব্রুয়ারির শুরুতেই তুরস্ক সফরে আসতে যাচ্ছে ইসরায়েলের রাষ্ট্রপতি হারজোগ। ইতিমধ্যে, ইসরাইল এ বিষয়ে কিছু পদক্ষেপ নিয়েছে উল্লেখ করে এরদোয়ান বলে, “আমরা এই ক্ষেত্রে ইসরায়েলের সাথে সব ধরনের পদক্ষেপ নিতে প্রস্তুত।”
প্রকৃতপক্ষে, মুসলিমদের পবিত্র ভূমি ও আল-আকসার দখলদার ইহুদিদের সাথে তুরস্কের এই বন্ধুত্ব অনেক পুরনো হলেও, তা ছিল এতদিন পর্যন্ত অনেকটাই লোকচক্ষুর আড়ালে। তুরস্ক মাঝে মাঝেই ইসরায়েল ইরদ্ধে বক্তৃতা-বিবৃতি দিয়ে মুসলিমদের ধোঁকা দেওয়ার চেষ্টা করে। তবে এবার তুরস্কের ইহুদিপ্রীতির বিষয়টি প্রকাশ্যে আনারই স্পষ্ট বার্তা দিল মিঃ এরদোয়ান।
এরদোয়ান আরও জোর দিয়ে বলেছে যে, তারা ফিলিস্তিনী মুসলিমদের রক্ত প্রবাহকারী ও পবিত্র ভূমির দখলদার ইসরাইলের প্রেসিডেন্ট হারজোগের সফরকে একটি ইতিবাচক অগ্রগতি হিসেবে দেখছে।
সার্বিক পরিস্থিতি বিবেচনায় বিশ্লেষকরা তাই বলেছেন, এসকল ঘটনা ধীরে ধীরে বিশ্ববাসীর কাছে সত্য-মিথ্যা স্পষ্ট করে দিচ্ছে। তাছাড়া বিশ্ববাসী ধীরে ধীরে ২টি শিবিরে ভাগ হয়ে যাচ্ছে বলেও মনে করেন অনেকে।
@Insaafradio
সোমালিয়া আপডেট 💥
সোমালিয়ার বে রাজ্যের বাইদোয়া এয়ারপোর্টে দখলদার ইথিওপিয়ান সেনাদের উপর আল-শাবাবের বোমা হামলা, অন্তত ১ জন নিহত ও একাধিক আহত।
আল-শাবাবের শরীয়াহভিত্তিক বিচার বিভাগ যালিম সোমালি সেনা বাহিনীর দুই সদস্যকে মৃত্যুদন্ড দিয়েছে ও কার্যকর করেছে।
শাবেলে রাজ্যের জানালি শহরে মুজাহিদদের হামলায় এক সোনালি সেনা নিহত হয়েছে। তার অস্ত্র এবং মোটরবাইক জব্দ করেছেন মুজাহিদরা।
শাবেলে ও জুবা রাজ্যে উগান্ডা ও ইথিওপিয়ার দখলদার সেনাদের ঘাঁটিতে একাধিক হিট-এন্ড-রান কৌশলের হামলা চালিয়েছেন মুজাহিদরা, বিভিন্ন মাপের ক্ষতি সাধিত।
রাজধানী মোগাদিশুর দারকিনলি ও ওয়াবরি এলাকায় মুজাহিদদের হামলায় দুই অফিসার নিহত হয়েছে। একই সাথে মুজাহিদদের বোমা হামলায় আমেরিকা প্রশিক্ষিত সোমালি স্পেশাল ফোর্সের একটি সাঁজোয়াযান ধ্বংস হয়েছে ও ভিতরে থাকা সবাই নিহত হয়েছে। মোগাদিশুর আফগোয়ে এলাকায় মুজাহিদদের হামলায় সোমালিয়ার পার্লামেন্ট ইলেকশন কমিটির এক সদস্য নিহত হয়েছে।
কেনিয়ার লামু প্রদেশের গামবা শহরের কাছে আল-শাবাবের প্রতিরোধ যোদ্ধাদের এ্যামবুশ হামলায় পুলিশ, বিচার বিভাগের ৬ জন অফিসার এবং এক ডিস্ট্রিক্ট কোর্টের এক বিচারক আহত হয়েছে।
উত্তপ্ত সোমালিয়ার রণাঙ্গন : প্রতিরোধ যোদ্ধাদের একদিনের হামলায় ৩২ এরও বেশি গাদ্দার সেনা খতম
পূর্ব আফ্রিকার দেশ সোমালিয়ায় দেশটির গাদ্দার বাহিনীর উপর বর্তমানে ব্যাপক বিস্তৃত অভিযান চালাচ্ছেন ইসলামি প্রতিরোধ যোদ্ধারা। আল-কায়েদা পূর্ব আফ্রিকা শাখা আশ-শাবাবের এসকল অভিযানে শুধুমাত্র গত একদিনেই তিন ডজনেরও বেশি গাদ্দার সেনা নিহত ও আহত হয়েছে।
আঞ্চলিক সংবাদ মাধ্যম শাহাদাহ্ নিউজের তথ্যমতে, গত ২৫ জানুয়ারি মঙ্গলবার, সোমালিয়ায় পশ্চিমাদের গোলাম সরকারের গাদ্দার সামরিক বাহিনীকে টার্গেট করে একে একে ৬টি সফল হামলা চালিয়েছেন ইসলামি প্রতিরোধ বাহিনী হারাকাতুশ শাবাবের বীর মুজাহিদগণ।
সূত্রমতে, প্রতিরোধ যোদ্ধারা ঐদিন তাদের সবাচাইতে সফল অভিযানটি পরিচালনা করেছেন জালাজদুদ রাজ্যের তুষমারিব শহরে। সেখানে গাদ্দার সেনাদের পুরো একটি দলকে ঘিরে ভারি অস্ত্রশস্ত্র দিয়ে হামলা চালান বীর মুজাহিদরা। এতে দেশটির গোয়েন্দা বিভাগের এক অফিসার ও সামরিক বাহিনীর এক কমান্ডার সহ ৭ গাদ্দার সেনা নিহত হয়েছে। সেই সাথে এই অভিযানে আরও ১২ গাদ্দার সেনা আহত হয়েছে। এছাড়াও মুজাহিদগণ গাদ্দার বাহিনীর একটি সামরিক যানও ধ্বংস করেছেন।
সূত্রটি আরো নিশ্চিত করেছে যে, এদিন মুজাহিদগণ রাজধানী মোগাদিশুতেও ৩টি সফল অভিযান পরিচালনা করেছেন। এর একটি চালানো হয়েছে রাজধানীর বারিরী শহরে, যেখানে মুজাহিদদের হামলায় ২ সেনা নিহত এবং তৃতীয় এক সেনা আহত হয়েছে। সেই সাথে পুড়িয়ে দেওয়া হয়েছে গাদ্দার সেনাদের একটি মোটরবাইকও।
রাজধানীতে মুজাহিদগণ তাদের দ্বিতীয় সফল অভিযানটি চালিয়েছেন হাওয়াদালী শহরে। সেখানে হামলাটি চালানো হয়েছে ক্রুসেডার মার্কিন বাহিনী দ্বারা প্রশিক্ষিত সোমালি স্পেশাল ফোর্সকে টার্গেট করে। সুত্রটি জানিয়েছে, এই হামলায় স্পেশাল ফোর্সের বিপুল সংখ্যক সদস্য নিহত ও আহত হয়েছে।
রাজধানীতে মুজাহিদগণ তাদের তৃতীয় সফল অভিযানটি পরিচালনা করেছেন ‘বাকারাহ’ নামক একটি বাজারের কাছে, যাতে কর্নেল পদমর্যাদার এক গাদ্দার সোমালি অফিসার এবং সরকারি মিলিশিয়া বাহিনীর এক সদস্য গুরুতর আহত হয়েছে।
এদিন হারাকাতুশ শাবাব মুজাহিদগণ তাদের অন্য একটি সফল অপারেশন পরিচালনা করেন যুবা রাজ্যের কালবায়ু শহরে। সেখানে মুজাহিদদের হামলায় অন্ততপক্ষে ৫ গাদ্দার সেনা হাতাহত হয়।
একইভাবে শাবেলী সুফলা রাজ্যে এদিন একটি বরকতময় অপারেশন আঞ্জাম দেন বীর মুজাহিদগণ। যেখানে আরও ৩ গাদ্দার সেনা গুরুতর আহত হয়েছে বলে রিপোর্ট করা হয়েছে।
সোমালিয়ার ইসলামি ভূমি দিন দিন ইসলাম ও মুসলিমের শত্রুের জন্য সঙ্কুচিত হয়ে আসছে। শত্রুসেনাদের একে একে নির্মূল করে মুজাহিদরা তাদের শরিয়াহ শাসিত নিরাপদ অঞ্চলের সীমানা অতি দ্রুততার সাথে বৃদ্ধি করে যাচ্ছেন।
ইয়েমেনে প্রতিরোধ বাহিনী একিউএপি’র অন্যতম সামরিক কমান্ডারের শাহাদাত বরণ
বৈশ্বিক ইসলামি প্রতিরোধ বাহিনী আল-কায়েদা ইন দ্য অ্যারাবিয়ান পেনিনসুলা (একিউএপি) থেকে এক বিবৃতিতে বলা হয়েছে যে, ক্রুসেডার মার্কিন বাহিনীর বিমান হামলায় প্রতিরোধ বাহিনীটির সামরিক ইউনিটের একজন অন্যতম সিনিয়র কমান্ডার শহিদ হয়েছেন (ইনশাআল্লাহ)।
আল-কায়েদা আরব উপদ্বীপের মিডিয়া শাখা আল-মালাহিম ফাউন্ডেশন সম্প্রতি দুই পৃষ্ঠার একটি লিখিত বিবৃতি প্রকাশ করেছে। যেখানে প্রতিরোধ বাহিনীটির অন্যতম সামরিক নেতা আবু উমাইর আল-হাদরামির (রহ.) শাহাদাতের বিষয়টি নিশ্চিত করা হয়েছে। তিনি ক্রুসেডার মার্কিন বাহিনীর হামলায় শহিদ (ইনশাআল্লাহ) হয়েছেন বলে জানা গেছে।
ইসলাম প্রতিরোধ বাহিনীটির অন্যতম এই নেতা স্থানীয়দের কাছে সালেহ বিন সেলিম নামে পরিচিত। তবে সহযোদ্ধা ও বিশ্বের কাছে তিনি আবু উমাইর আল-হাদরামি নামেই অধিক পরিচিত। জানা যায় যে, গত বছরের ১৪ নভেম্বর প্রতিরোধ বাহিনীটির এই মহান নেতা ক্রুসেডার মার্কিন বাহিনীর ড্রোন হামলার শিকার হন।
অতীতের খোরাসান থেকে বর্তমান ইয়েমেন যুদ্ধ:
হৃদয় বিদারক এ ঘটনায় আল কায়েদার পক্ষ থেকে দেওয়া বিবৃতিতে শাইখের শাহাদাতের বিষয়টি নিশ্চিত করা হয়েছে।
আল-কায়েদার এই সিনিয়র নেতা ৮০ দশকে সোভিয়েত ইউনিয়নের বিরুদ্ধে আফগান যুদ্ধে অংশগ্রহণ করেন। সোভিয়েত বিরোধী যুদ্ধের সময়ই তিনি তৎকালীন আল-কায়েদার নেতাদের সাথে ঘনিষ্ঠ সম্পর্ক গড়ে তুলেন। বিবৃতিতে বলা হয়েছে যে, তিনি প্রতিরোধ বাহিনী আল-কায়েদার প্রতিষ্ঠাতা আমীর শাইখ ওসামা বিন লাদেনের সহযোগীও ছিলেন।
আফগানিস্তানে দখলদার সোভিয়েত বিরোধী যুদ্ধের পরে, শাইখ আল-হাদরামি দক্ষিণ ইয়েমেনে নিজের কার্যক্রম শুরু করেন। এসময় তিনি কিছু সময়ের জন্য কারারুদ্ধ ছিলেন।
কারাগার থেকে মুক্তি পাওয়ার পর তিনি পূণরায় জিহাদের পূণ্যভূমি আফগানিস্তানে হিজরত করেন। এসময় তিনি শাইখ ওসামা বিন লাদেন রহিমাহুল্লাহ্’র সাথে যুক্ত হন এবং আফগানিস্তানে অবস্থান করেন।
তিনি ইমারতে ইসলামিয়া আফগানিস্তান প্রতিষ্ঠিত হওয়ার পর সেখানে মুজাহিদদের সামরিক প্রশিক্ষণ দিতে থাকেন। এবং ২০০১ সালে ক্রুসেডার মার্কিন বাহিনী আফগানিস্তানে আগ্রাসন চালানোর আগ পর্যন্ত সেখানেই অবস্থান করেন।
এরপর তিনি ও আরও কয়েকজন মুজাহিদ বাধ্য হয়ে আফগানিস্তান থেকে হিজরত করেন। তখন কয়েকটি দেশ পাড়ি দিয়ে তাঁরা দুই পবিত্র মসজিদের ভূমিতে পৌঁছেন। কিন্তু এখানে ক্রুসেডার আমেরিকার গোলাম আলে-সৌদ সরকার তাদেরকে বন্দী করে এবং আল-হাইর কারাগারে বন্দী করে রাখে। পরে এক বন্দী বিনিময়ের মাধ্যমে তাদেরকে আল-কায়েদা আরব উপদ্বীপ শাখার (একিউএপি) মুজাহিদদের কাছে হস্তান্তর করা হয়। এরপর তিনি ইয়েমেনে গত এক দশকের বেশি সময় ধরে মুজাহিদদেরকে নেতৃত্ব দেন। সেই সাথে মুজাহিদদের বীজিত অঞ্চলের আমীর হিসেবেও দায়িত্ব পালন করেন।
উল্লেখ্য যে, ক্রুসেডার মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র আল কায়েদা আরব উপদ্বীপ শাখার মুজাহিদদেরকে বিশ্বের সবচেয়ে “বিপজ্জনক জিহাদি” বলে মনে করে। কেননা আল-কায়েদা পশ্চিমা বিশ্বের অভ্যন্তরে ক্রুসেডারদের টার্গেট করে যেসব অভিযানগুলো পরিচালনা করেছে, তাঁর সিংহভাগের নেতৃত্বই দেয়া হয়েছে আরব উপদ্বীপ থেকে।
লিখেছেন : ত্বহা আলী আদনান
গুরুত্বপূর্ণ কিছু পিডিএফ সবাই কে পড়ার অনুরোধ রইলো।
1-জিহাদের অর্থ.pdf1.72 KB
2- সংশয় নিরসন.pdf1.08 KB
3- জিহাদের লক্ষ্য.pdf1.86 KB
4- জিহাদের স্তর.pdf2.05 KB
5- জিহাদের হুকুম.pdf1.27 KB
6- জিহাদের প্রকারভেদ.pdf2.52 KB
7- জিহাদ থেকে অবহেলা.pdf0.89 KB
8- মুনাফিক.pdf1.05 KB
দারুল হারব নিয়ে আলোচনা,
তৃতীয় পর্ব।
হারবির পরিচয়
অনেকের ধারণা, হারবি তাকেই বলে, যে মুসলমানদের সঙ্গে যুদ্ধে লিপ্ত। শব্দ থেকেও অনেকটা এ সংশয় হয়। তবে ফকিহগণের পরিভাষায় হারবি তিন শ্রেণি :
১. যারা বাস্তবে মুসলমানদের সঙ্গে যুদ্ধে লিপ্ত। ইসলাম ও মুসলিম উম্মাহকে যারা পৃথিবী থেকে বিতাড়িত করার প্রয়াসে সর্বদা তৎপর।
২. যারা বিভিন্নভাবে মুসলমানদের ওপর চাপ প্রয়োগ করে রেখেছে। তাদেরকে হয়রানি করে। জান-মাল-সম্ভ্রম লুট করে। অর্থনৈতিকভাবে মুসলমানদের ওপর চাপ সৃষ্টি করে রাখে। কিংবা মুসলমানদেরকে তাদের দীন থেকে ফেরানোর প্রচেষ্টায় লিপ্ত। অথবা যারা মুসলমানদের বিরুদ্ধে যুদ্ধে রত, তাদেরকে সহযোগিতা প্রদান করে।
৩. যারা মুসলমানদের সঙ্গে যুদ্ধেও লিপ্ত নয়, যারা যুদ্ধে লিপ্ত তাদেরও সহযোগী নয়; কিন্তু মুসলমানদের সঙ্গে তাদের কোনোপ্রকার চুক্তি নেই।
উপরিউক্ত তিনও শ্রেণিই ফকিহগণের পরিভাষায় হারবি। হারবি হওয়ার জন্য হারবে (যুদ্ধে) লিপ্ত থাকা আবশ্যক নয়।
চলবে ইনশাআল্লাহ।
@mawlobadi
আবারো ভারতকে মুসলিম মুক্ত করার সংকল্প : এবার ‘হিন্দু সুরক্ষা সেনা’র শপথ
-----------------
উগ্র হিন্দুত্ববাদীরা এখন প্রকাশ্যেই মুসলিম মুক্ত ভারত গড়ার শপথ নিচ্ছে। প্রস্তুতি হিসেবে মুসলিমদের বয়কট করছে। গুম,খুন, হয়রানী করে ভয় দেখাচ্ছে। নানান অজুহাতে মুসলিমদের বয়কট, পিটিয়ে মারার মত জঘন্য মনমানসিকতাও তৈরি হয়ে গেছে। মুসলিমদের হত্যার করার শপথ নেওয়ার বেশ কয়েকটি ভিডিও ইতিমধ্যেই ভাইরাল হয়েছে সোশ্যাল মিডিয়ায়।
এবার হিন্দুত্ববাদী গোষ্ঠী ‘হিন্দু সুরক্ষা সেনা’র সদস্যরা ভারতকে মুসলমান মুক্ত করার এবং মুসলিম মালিকানাধীন ব্যবসা বর্জনের শপথ নিয়েছে। ভিডিওটিতে দেখা যায়, মাঝখানে আগুন জ্বালিয়ে চারদিকে গোল হয়ে দাড়িয়ে শপথ বাক্য পড়ানো হচ্ছে।
তারা বলছে, “আমরা কোরবা ছত্তিশগড়ের বাসিন্দারা শপথ নিচ্ছি যে, আমরা ভারতকে একটি উগ্র হিন্দু জাতি হিসাবে গড়ে তুলব। আমরা আরো সংকল্প করছি যে, আমরা ঐক্যবদ্ধভাবে হিন্দু ভাইদের সামাজিক এবং আর্থিক বিষয়ে সাহায্য করব। আমরা আমাদের বাড়িতে কাজে শুধুমাত্র হিন্দু ভাইকে রাখব, যাতে আমাদের হিন্দুত্ববাদী সমাজ আরও শক্তিশালী হয়। আজ থেকেই শপথের বিষয়গুলো আমরা অনুসরণ করা শুরু করব।”
এরপর ‘জয় শ্রীরাম’ বলে শপথ শেষ করা হয়।
পূর্বেও ভারতের ছত্তিশগড়ের সরগুজায় হিন্দুত্ববাদীদের একটি সমাবেশে মুসলিমদের বয়কট করার শপথ নেওয়া হয়েছিল।
ভারতে উগ্র হিন্দুত্ববাদীদের মুসলিম বিদ্বেষী ভাষণ বক্তৃতায় উদ্বুদ্ধ হয়ে হিন্দুরা মুসলিমদের উপর অনেকদিন থেকেই আগ্রাসী হয়ে উঠছে। নিজেদের এই পরিস্থিতির কারণ খোঁজ ও সেটি কাটিয়ে উঠার উপায় অনুসন্ধান করা ব্যতীত এমন বিপর্যয় থেকে মুসলিমদের মুক্তি মিলবে না বলেই মনে করনে বিশ্লেষকরা।
তথ্যসূত্র :
——-
১। Members of Hindutva group Hindu Surksha Sena while pledging to rid India of Muslims and boycott Muslim owned businesses.
https://tinyurl.com/2e6t7xzc
CJ Werleman
Members of Hindutva group Hindu Surksha Sena give Nazi salute while pledging to rid India of Muslims and boycott Muslim owned businesses.
Choose a Different Plan
Your current plan allows analytics for only 5 channels. To get more, please choose a different plan.