ইলমজেট ➤ ILMJET

অ|ল ক|সস|ম দখলদ|র ইসর|য়েলকে হুমকি স্বরূপ একটি ভিডিও বার্তা প্রকাশ করে..। এতে বলা হয়েছে—

❝শীঘ্রই তোমাদেরকে ফি*দ|য়ী হ|মল|য় ডুবিয়ে দেওয়া হবে। ইনশাআল্লাহ ❞

এর থেকেও আরও বিশাল বিশাল,আরও প্রশান্তিদায়ক হামলা দেখবে পৃথিবী! যা ইন্সপায়ার থেকে বলা হয়েছে। বিইজনিল্লাহ

যে মিডিয়া স্মার্টফোনের সুপ্রচার চালিয়েছিলো‌ , সেই মিডিয়া ই তার বদগুণ খুঁজে খুঁজে সামনে আনবে কারণ এখন টোটাল কন্ট্রোল মোবাইলের চেয়েও আরো শক্তিশালী যন্ত্র দিয়ে করা হবে ... রেডি থাকুন... সময় খুব ঘনিয়ে আসতেছে ঈমানকে এখনই রক্ষা করুন।

আফগানের বালখ প্রদেশে একজন চীনা নারী পর্যটক ইসলাম গ্রহণ করেছেন। আলহামদুলিল্লাহ, মুজাহিদদের ইসলামী শাসন ব্যবস্থায় দশজন বিদেশী নাগরিক ইসলাম গ্রহন করে সম্মানিত হলেন।

জাপানি তৈরি ICOM ওয়াকি-টকি লেবাননে বিস্ফো.রিত হতে শুরু করেছে। প্রায় শতাধিক লোক আহত হয়েছে এবং বর্তমানে তিনজন মারা গেছে। পাশাপাশি আইফোন, কম্পিউটার যেমন ডেল, ফিঙ্গারপ্রিন্ট ডিভাইস এবং লিথিয়াম ব্যাটারি সম্বলিত কিছু ডিভাইস বিস্ফো.রিত হয়েছে। লেবানন জুড়ে ইসরা.য়েলের টেকনিক্যাল হাম.লা চলছে। আমেরিকান ইলেকট্রনিক পণ্য বিশেষভাবে বয়কট করুন! তারা সব আপনার উপর গুপ্তচরবৃত্তি করছে।

গতকাল পেজার বিস্ফোরণের পর আজকে ICOM ওয়াকি-টকি বিস্ফোরণ। কী চলছে এসব! মুসলিম নেতৃবৃন্দ সাবধান হোন। সচেতন হোন!

অনেক দিন পর আল ক্বাসসাম ব্রিগেডের ভিডিও দেখলাম। চোখ জুড়ানো দৃশ্য আল্লাহু আকবার ওয়ালিল্লাহিল হামদ 🔥

"

তা/গু/তের চোখে মু/জা/হি/দ/রা হয় জ/ঙ্গি, আর মু/না/ফি/ক/দের চোখে মুমিনরা হয় মা/ন/হা/জী!

" -মাহমুদুল হাসান গুনবী হাফি.

আলহামদুলিল্লাহ! আমাদের তাওহিদবাদী বোন জুবাইদা সিদ্দিকা নাবিলা মুক্ত বাতাসে। শায়খুনা হারুন ইজহার হাফি. এর প্রচেষ্টায় বোন এখন মুক্ত বাতাসে।আল্লাহ শায়খের হায়াত দারাজ করুন

বিবৃতির অনুবাদ কাশ্মীর টাইগার্স কাঠুয়া ও কাশ্মীরের যুদ্ধক্ষেত্র ১৩ই সেপ্টেম্বর, জম্মু কাশ্মীরের কাঠুয়া অঞ্চলের ছাতরু এলাকায় ভারতীয় সেনাবাহিনীর বিরুদ্ধে বড় ধরনের আক্রমণ চালানো, যার বিস্তারিত তথ্য এখানে দেয়া হল। ১১ই সেপ্টেম্বর, কাশ্মীরি একজন শহীদ যোদ্ধার মৃত্যু প্রতিশোধ নিতেই এই আক্রমণ চালানো হয়েছিল। কাশ্মীরি মুক্তিযোদ্ধারা ভারতে আঘাত হানার প্রথম পদক্ষেপ হিসেবে এই আক্রমণের সূচনা করেছিল। ভারতীয় সেনাবাহিনীর একাধিক ব্যাটালিয়ন ও প্রায় ২০টি বড় ইউনিটকে ছাতরু এলাকায় স্থাপন করা হয়েছে। তারা কাশ্মীরি যোদ্ধাদের থামানোর জন্য বড় ধরনের অভিযান পরিচালনা করছে। স্থানীয় এলাকায় থাকা কাশ্মীরি স্বাধীনতাকামীরা তাদের সাহসিকতা ও সংকল্প নিয়ে ভারতের বিরুদ্ধে কঠোর প্রতিরোধ গড়ে তুলছে। এই অভিযানের প্রথম ধাপে, কাশ্মীরি যোদ্ধারা ভারতীয় সেনাবাহিনীর ১১ জনকে হত্যা করেছে এবং ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতির সম্মুখীন করেছে। অপারেশনের শেষ পর্যায়ে, কাশ্মীরি যোদ্ধারা তাদের সাহসিকতায় ভারতীয় বাহিনীর প্রধান অবস্থানে আক্রমণ চালিয়েছে এবং ভারতীয় সেনাবাহিনীকে সম্পূর্ণভাবে এলাকা ছেড়ে যেতে বাধ্য করেছে। তাদের সম্মান রক্ষা করতে না পেরে ভারতীয় বাহিনী আবার নতুন করে হামলা শুরু করেছে। কাশ্মীরের মুক্তির জন্য এই যুদ্ধ চলবে এবং এই পথ কখনো থামবে না।