حَق-Deen

যে ব্যক্তি চিন্তা-পেরেশানীর সময় অধিক পরিমাণে দরুদ শরীফ পড়বে, এর বরকতে আল্লাহ তাআলা সকল পেরেশানী দূর করে দেবেন। [জামে তিরমিযী, হাদীস ২৪৫৭; মুসতাদরাকে হাকেম, হাদীস ৩৬২০]

দু'আ কবুলের উত্তম সময় চলছে....

🍀 বেশি বেশি দুরুদ-ইস্তেগফার পাঠ করবো ইন শা আল্লাহ। নিজের জন্য দু'আর পাশাপাশি মাজলুম ভাইবোনদের জন্য দু'আ এবং জালিমদের জন্য বদদু'আ করবো ইন শা আল্লাহ।

শুক্রবার টাস্ক ● সূরা কাহাফ তেলাওয়াত। পুরোটা না পারলে অন্তত প্রথম দশ আয়াত পাঠ করা, তবে সুযোগ থাকলে পুরোটাই পড়া, কোনোরূপ অলসতা না করা। দাজ্জালী ফেতনা থেকে বাঁচতে সূরা কাহাফ অবশ্যপাঠ্য। ● কমপক্ষে ১০০ বার দুরূদ পাঠ করা। ● কমপক্ষে ১০০ বার ইস্তেগফার করা। ● অন্তত এক টাকা সাদকাহ করা। টাকা দিতে না পারলে কাউকে উপকারী ইলম শেখানো, রাস্তা থেকে কষ্টদায়ক বস্তু সরানো কিংবা অন্যের উপকার করা। ● আসর ও মাগরীবের মধ্যবর্তী সময়ে দুআ করা। এই সময় দুআ কবুল হয়। মন খুলে চেয়ে নিন যা যা চাওয়ার। - সংগৃহীত ◆ সারাবিশ্বের নির্যাতিত মাজলুম উম্মাহর জন্য দুআ করতে যেন না ভুলি। জুম'আ রিমাইন্ডার

সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম এত্ত সুন্দর মা শা আল্লাহ✨ ভিডিও কালেক্ট: ফেইসবুক থেকে

কেউ আপনার অকল্যাণ চায় সেটা বুঝতে পেরেও তার সাথে হাসিমুখে কথা বলা, তার বিপদে এগিয়ে যাওয়া, তার সাথে সম্পর্ক রক্ষা করে চলা—এসব খুব উঁচু স্তরের ধৈর্য। আল্লাহ সুবহানাহু ওয়া তা’আলার খুব সালেহিন বান্দা না হলে ধৈর্যের এমন স্তরে পৌঁছানো যায় না। আরিফ আজাদ

কুইজ প্রতিযোগিতা এতে সকল পেশার মানুষই অংশ নিতে পারবেন। https://www.facebook.com/share/p/AyGzCy6wmCG8ztBr/?mibextid=oFDknk

প্রায় দুই মাস আয়নাঘরে ছিলেন তিনি। আমি তাকে জিজ্ঞেস করলাম, উস্তায! যখন আপনাকে মিডিয়ার সামনে এনে গ্রেফতার দেখানো হল, তখন আপনি পিটপিট করে তাকাচ্ছিলেন কেন? উস্তায শান্ত কন্ঠে জবাব দিলেন: চোখ বাঁধা ছিল দুই মাস, আর রাখাও হয়েছিল অন্ধকার রুমে। আলোতে তাকাতে পারছিলাম না। আমি: আর কী কী জুলুম করা হয়েছে আপনার উপর? উস্তায: অকথ্য জুলুম বলতে যা বুঝায়, তেমন কিছুই করা হয়নি। তবে ঝুলিয়ে রাখা হয়েছিল প্রথম ১৮ দিন। ২৪ ঘন্টাই আমাকে ঝুলিয়ে রাখা হত। শুধু খাওয়া, টয়লেট আর নামাজের সময় খোলা হত। ঝুলন্ত অবস্থায় পায়ের আঙুলগুলো শুধু লাগতে পারত মাটিতে। আমি: ঘুমোতেন না? উস্তায: ঝুলন্ত অবস্থায় যতটুকু ঘুম হয়। অবশ্য পরের দিনগুলোতে অফিসাররা রাত ২/৩টায় বাসায় চলে গেলে, ওখানকার সিকিউরিটরা কিছুটা এহসান করত। তারা নামিয়ে দিত। আবার সকালে অফিসার আসার আগেই ঝুলিয়ে দিত। আমি: আয়নাঘরের পরবর্তী দিনগুলো কেমন কেটেছে? উস্তায: পরের দিনগুলোতে রাখা হয়েছিল একটা আইসোলেটেড সেলে। যেখানে রুমের ভিতরে এক পাশেই টয়লেট করতে হত। আমি: কীভাবে সহ্য করলেন? উস্তায: আমি সব সময় তিলাওয়াত করতাম। আমার তেমন কষ্ট হত না। ওরা আমাকে শারীরিক কষ্ট থেকে মানসিক কষ্ট বেশী দিত। কয়েক দিন ওরা আমাকে ক্রস ফায়ার দিতে নিয়ে গিয়েছিল। একদিন বিবস্ত্র করে দু' পা একসাথে করে বেঁধে নোটা লাঠি দিয়ে বেধড়ক মেরেছিল। আমি: কী তথ্য পেয়েছে ওরা আপনার কাছে? উস্তায: কিছুই না। কোনো কিছুর সাথেই তো আমার কোনো সম্পৃক্ততা ছিল না। আসাম ও মমতা নিয়ে দুটো পোস্ট করেছিলাম। এজন্যই ধরেছিল ওরা। নিশ্চয় বুঝতে পারছেন, আমি কার কথা বলছি! তিনি আমাদের প্রাণপ্রিয় উস্তায মাওলানা আতিকুল্লাহ হাফিজাহুল্লাহ। লেখা: হাফিজ আল মুনাদী হাফি.

অধিকাংশ নারী পাপে জড়ানো থেকে নিজেকে বিরত রাখতে পারে না। বিশেষ করেঃ • গীবত, • অভিভাবকের কথা না শোনা, • মিথ্যা বলা এবং • অনুমতি ছাড়া বাড়ি থেকে বের হওয়ার মতো পাপ কাজে প্রায় প্রতিটা নারীই লিপ্ত। ” - ইমাম ইবনুল ওয়াযীর (রহ.) সূত্রঃ আল-আওয়াসেম, ২/২০৪

হাল যামানায় মানুষ নিজের খাওয়া পরার চেয়েও বেশি খরচ করে বিনোদনের পিছনে। নাহলে মানুষের মনোরঞ্জনের জন্য অভিনয় করা নর্তক-নর্তকী আর অভিনেতারা কিভাবে ফাইভ স্টার লাইফস্টাইলে জীবন কাটায় আর তাদেরকে যারা টাকা দেয় তারা অভাবের ডিপ্রেশনে সুইসাইড করে? দর্শকরা তাদেরকে সরাসরি টাকা দেয় না, দেয় প্রযোজকরা বা সোশ্যাল মিডিয়া। তারা কোথায় পায়? এই যে আপনি এম বি কিনে দেখছেন, এই দেখার উপর তারা টাকা পায়; হলে যাচ্ছেন, টাকা পায়; তাদের বিজ্ঞাপন করা জিনিস কিনছেন, তারা টাকা পায় - এভাবে বিনোদনকর্মীরা কর্তাদের চেয়ে উন্নততর জীবনযাপন করে। ভেবেছেন কি কখনো? -ফারহীন আল মুনাদী