cookie

We use cookies to improve your browsing experience. By clicking «Accept all», you agree to the use of cookies.

avatar

Ahmed Rafique official

Speak the truth or remain silent

Show more
Advertising posts
3 119
Subscribers
+524 hours
+237 days
+13030 days

Data loading in progress...

Subscriber growth rate

Data loading in progress...

07:00
Video unavailableShow in Telegram
সম্ভবত এই বক্তব্যের কারণেই ইলিয়াস আলীকে জীবন দিতে হয়েছে
Show all...
20.98 MB
😢 59👍 11🔥 10
player_local_media_share_img_v2.png0.33 KB
Rijvee_Nitu_সেভেন_সিস্টার_এর_আসল_রহস্য_কী_জানুন_সেভেনসিস্টার_sevensisters.m4a3.52 MB
সোশ্যাল এক্টিভিটি যা-ই করেন আর না করেন, প্রতিটি মুসলিম ঘরে জালিম ও তার সহযোগীদের বিরুদ্ধে একটা আনুষ্ঠানিক বদদুয়া চালু করেন। ঘরের নারী-শিশু-পুরুষ বৃদ্ধ-যুবক সকলে কোনো একটা সময়ে ওজু করে দুই রাকাত নামাজ পড়বেন। এরপর সকলে মিলে জালিমের বিরুদ্ধে হাত তুলে বদ দুয়া করবেন। আল্লাহ যেন আখিরাতের শাস্তির আগেই তাদের দুনিয়াকে জাহান্নাম বানিয়ে দেন। যত বাবা মায়ের বুক খালি হয়েছে সকল বাবামায়ের বুকের হাহাকার এক হয়ে যেন এদের বুকের মধ্যে আঘাত হানে। প্রতিদিন আনুষ্ঠানিকভাবে প্রতিটি ঘরে বদ দুয়া করে যাবেন, যতদিন আল্লাহ আমাদেরকে জালিমের হাত থেকে মুক্তি না দেন।
Show all...
234👍 34❤‍🔥 14🔥 3💯 1
সংসার নারীর জীবনে প্রায় সব হলেও পুরুষের জীবনের একটা অংশ মাত্র; হ্যাঁ অবশ্যই গুরুত্বপূর্ণ অংশ। কিন্তু প্রত্যেক মানুষ অন্যকে নিজের মতো করে দেখতে চায়। তাই আজকাল নারীরাও চায় সংসার পুরুষের জীবনেরও সবটুকু হয়ে উঠুক। সে চায় পুরুষও স্বয়নে স্বপনে জাগরণে তার মতো কেবল সংসারের উনতি নিয়ে ভাবিত হোক। দিনে দিনে ঘরের আসবাবপত্র, ফার্নিচার, কার্পেট আর খাটপালংকগুলো আরও কিভাবে দামী করা যায় সেগুলো নিয়েই ভাবুক। কিভাবে ফ্ল্যাট, গাড়ি বাড়ি করা যায় তা নিয়েই ব্যস্ত থাকুক। এটা তার যতটা না দোষ তার চেয়ে বেশি প্রকৃতি। তাকে যেহেতু সংসারমুখীতা তার ফিতরতের মধ্যে গেথে দেওয়া হয়েছে সে এমনটা ভাবতেই পারে। কিন্তু পুরুষ? পুরুষ স্বভাবতই বহির্মুখী ছিলো। এটাই ছিলো তার ইতিহাস ও ঐতিহ্য। তাকে সংসারের একটা মায়ার সুতোয় বেঁধে বাইরে ছেড়ে দিতে হয়। কারণ, পুরুষ যদি তার এই বহির্মুখী চরিত্র হারিয়ে ঘরকুনো বা অধিক মাত্রায় সংসারী হয়ে পড়ে তাহলে সমাজ দেশ ও জাতি তার নিরাপত্তা হারায়। এই বহির্মুখীতা মানে কেবল সকাল নয়টায় অফিসে যাওয়া আর বিকেল পাঁচটায় সুবোধ বালকের মতো ঘরে ফেরার, কিংবা টাকা কামাতে বিদেশ যাওয়ার বহির্মুখীতা নয়। এই বহির্মুখীতা মানে সে সামাজিক কাজকর্ম, সভা-সমিতি, রাজনীতি ও যুদ্ধ করার জন্য বাইরে যাবে, ঘর ছাড়বে। এজন্য সে কখনো কখনো দিনের পর দিন, সপ্তাহের পর সপ্তাহ, মাসের পর মাসও বাইরে থাকবে। পুরুষের এই বহির্মুখীতাই আমাদের ঘরগুলোকে নিরাপদ রাখে; আমাদের দেশ জাতি ও দীনকে সুরক্ষা দেয়। পশ্চিম শাসিত এই সমাজে নারীর ক্ষমতায়নের ফলে আজকাল অনেক পুরুষদের উপর নারীদের প্রভাব এত বেশি মাত্রায় পড়েছে যে পুরুষদের চরিত্র-বৈশিষ্ট্যের মধ্যে নারীসূলভ কোমলতা ও কমনীয়তা প্রকট হয়ে উঠেছে। পুরুষসুলভ দৃঢ়তা, দায়িত্বশীলতা ও লড়াকু বৈশিষ্ট্য সমাজ থেকে হারিয়ে গেছে। আজকাল অধিকাংশ পুরুষরা আর পুরুষ নেই, তারা সুবোধ বালক হয়ে গেছে; তাই দেশ, জাতি, ঘর ও ধর্ম সবই অরক্ষিত হয়ে পড়েছে, নিরাপত্তা হারিয়েছে। এই নিরাপত্তা ফিরিয়ে আনতে হলে আগে পুরুষকে পুরুষ হতে হবে।
Show all...
142👍 27😢 6🔥 4🥰 3
Photo unavailableShow in Telegram
🤔 34😢 25👍 19🔥 2😁 2
ব্র‍্যাক বাংলাদেশে ইস্ট ইন্ডিয়া কোম্পানির নতুন সংস্করণ!
Show all...
😢 64👍 48🤔 3 2🔥 1
প্রিয় হাফেজ সাহেবগণ, কুরআন আপনারা কেবল আপনাদের প্রচেষ্টায় মুখস্থ রাখতে পারেন না। এটা আল্লাহর ইচ্ছা, তিনি কার সিনার মধ্যে কতখানি রাখবেন, কার মধ্যে রাখবেন না। এমনকি আমার ব্যক্তিগত অভিজ্ঞতা বলে এটা কেবলই আল্লাহর ইচ্ছার উপর নির্ভরশীল; সংশ্লিষ্ট ব্যক্তির নেককারি কিংবা বদকারির উপরও অনেক সময় নির্ভরশীল নয়। এমন অনেক ভালো হাফেজ আছেন যারা ব্যক্তিজীবনে অত্যন্ত গুনাহগার; আবার এমন অনেক নেককার হাফেজ আছেন যাদের ইয়াদ মোটেই ভালো না। আপনার ইয়াদ যদি ভালো না-ই হয়, তাহলে তারাবীহ পড়ানোর দরকার নেই। দেশে এখন অসংখ্য ভালো ইয়াদের হাফেজ আছেন। আপনারা সরে গিয়ে তাদেরকে জায়গা করে দিন। আর ভালো ইয়াদ থাকার পরও হঠাৎ হঠাৎ কোথাও খেই হারিয়ে ফেলা মোটেই অসম্ভব নয়। আপনি খেই হারিয়ে ফেললে শান্ত থাকুন, দু-এক আয়াত পেছন থেকে রিপিট করুন; একান্ত না পারলে চুপ করে দাঁড়িয়ে যান, তাহলে পেছন থেকে হাফেজ সাহেব আপনাকে বলে দেবেন। আপনি খেই হারিয়ে ফেলে সাধারণ মুসল্লীদেরকে বুঝ দেওয়ার জন্য অতি দ্রুততার সাথে এখান থেকে ওখান থেকে 'আন্দাউন্দা' পড়তে থাকবেন না। এতে পেছনের হাফেজ সাহেবও গুলিয়ে যেতে পারেন। তাছাড়া এখন সাধারণ মানুষের কেউ কেউ তারাবীতে কুরআন খুলে দেখে দেখে তিলাওয়াত শোনেন। হাফেজ সাহেবরা আপনার অক্ষমতাকে যতটা ক্ষমাসুন্দর দৃষ্টিতে দেখবেন, এসব সাধারণ মানুষ কিন্তু তা দেখবেন না। এরা আপনাদেরকে জনসমক্ষে বে-ইজ্জতি করে বসতে পারেন। আমি ছোটবেলায় একবার সারা রোজায় এক দুটো লোকমা খেলেও সূরা কাফিরুন আর ফালাকে প্রত্যেক আয়াতে লোকমা খেয়েছিলাম। এক একটা আয়াত আমাকে বলে দিতে হয়েছিল; পড়তেই পারছিলাম না। ইমাম সাহেব পরে বলেছিলেন, এটা সারা জীবন মনে রাখবা। তুমি তোমার সবটুকু প্রচেষ্টা ঢেলে দিবা, কিন্তু মনে রাখবা আল্লাহ যদি না চান তুমি একটা আয়াতও পড়তে পারবা না। অন্যান্য সকল ব্যাপারে এটা সাধারণ বিষয় হলেও কুরআনের ব্যাপারে এটা খাস; কারণ এটা স্বয়ং আল্লাহর কালাম। প্রিয় হাফেজ সাহেবগণ, আপনারা আত্মবিশ্বাসী হোন। সালাতকে কেবলই আল্লাহর ইবাদত ভাবুন দয়া করে। এটাকে মোটেই প্রফেশনাল জবের মতো কিছু ভাববেন না প্লিজ। তিলাওয়াতের মধ্যে ভুলে যাওয়া নিয়ে অত টেনশন করবেন না। তারচেয়ে সালাতের খুশু-খুযুর প্রতি মনোযোগী হোন। কুরআনের অর্থের প্রতি খেয়াল করুন। এটাই কুরআন তিলাওয়াতের মর্ম। নামাজের আগে মসজিদে বলতে পারেন, “মুসল্লিদের মধ্যে কেউ হাফেজ থাকলে সামনের কাতারে এসে দাঁড়ান, আমরা ভুলে গেলে যেন আপনারা সহযোগিতা করতে পারেন”। আমি মসজিদে নববিতে মাগরিবের নামাজে সামান্য একটু তিলাওয়াতের মধ্যে ইমাম সাহেবকে ভুলে যেতে এবং পেছন থেকে বলে দিতে দেখেছি। আপনি ভুলে যাওয়াকে আপনার প্রেস্টিজ ইস্যু মনে করবেন না; এটা খুবই স্বাভাবিক একটা বিষয়; হ্যাঁ, তারাবিহ পড়ানোর মতো আপনার পর্যাপ্ত ইয়াদ না থাকলে তারাবীহ পড়ানোর দরকার নেই। প্রিয় মুসল্লী সাহেবগণ, আপনাদের অনেকেই কুরআন শুদ্ধ করে পড়তে পারেন না। যেকারণেই হোক শেখা হয়নি। আমি আপনাদের ছোট করছি না। কেবল ভাবুন তো, একখানা গ্রন্থ, ছয় শতেরও অধিক পৃষ্ঠা। এই গ্রন্থের প্রতিটি অক্ষর, প্রতিটি শব্দ, প্রতিটি বাক্য, প্রতিটি আয়াত এই হাফেজ সাহেবগণ মুখস্থ রাখেন। এটা কেমন কষ্টসাধ্য ব্যাপার, এর জন্য কী পরিমাণ সাধনা ও অধ্যবসায় করতে হয় সে সম্পর্কে আপনাদের অনেকেরই ধারণা নেই। যদি নিতে চান তো একটা পারা মুখস্থ করে নামাজ পড়ানোর চেষ্টা করে দেখতে পারেন। কুরআনে একইরকম আয়াত একাধিক জায়গাতে আছে। এগুলোকে মুশাব্বাহের আয়াত, বা সিমিলার টাইপ অব আয়াত বলে। এগুলো ঠিক রাখা খুবই কঠিন। এসব আয়াত পড়ার ক্ষেত্রে অনেক সময় হাফেজ সাহেবরা এক জায়গা থেকে আরেক জায়গায় চলে যান; এটা তেমন আহামরি কোনো সমস্যা না। আপনারা নামাজে হাফেজ সাহেবদের মাঝেমধ্যে ভুলে যাওয়াকে অসম্মানের চোখে দেখবেন না, বরং এটাকে স্বাভাবিকভাবে গ্রহণ করুন। আপনারা এটাকে স্বাভাবিকভাবে গ্রহণ করলে হাফেজ সাহেবগণ মানসিক চাপ থেকে মুক্ত থাকবেন এবং ভালো পারফর্ম করবেন। এতে তিনি কোথাও থেকে ফাঁকি দিয়ে যাওয়ার অপচেষ্টা থেকে বিরত থাকবেন। আপনারা একটা পূর্ণ খতম কুরআন তিলাওয়াত শোনার জন্য অনেক পরিশ্রম করেন। সেখানে আপনাদের এই সামাজিক চাপের কারণে হাফেজ সাহেবগণ যদি কোথাও থেকে বাদ রেখে চলে যান, আপনারাই তো পূর্ণ খতমের সাওয়াব থেকে বঞ্চিত হবেন। অতএব, আসুন আমরা নিজ নিজ জায়গায় দায়িত্বশীল আচরণ করি, তবেই সব ঠিক থাকবে... ইনশা আল্লাহ।
Show all...
154👍 17🥰 4
ফেসবুকে সার্ভার বা টেকনিক্যাল প্রব্লেম দিচ্ছে। কিছুদিন বন্ধ থাকলে মন্দ হত না। টেলিগ্রামে এক্টিভ হয়ে যাওয়া হত!
Show all...
👍 137 54🔥 12🤝 5
ব্যক্তিগত নিরাপত্তার ব্যাপারে আমাদের অধিক দুশ্চিন্তাই আজ আমাদের গোটা জাতিকে অনিরাপদ করে তুলেছে।
Show all...
😢 155👍 44 34🔥 4😭 2
Choose a Different Plan

Your current plan allows analytics for only 5 channels. To get more, please choose a different plan.