বাংলাদেশ পুঙ্গা লীগ

ঢাবিতে তোফাজ্জেলের হত্যাকারীদের পরিচয়। শেয়ার করে ছড়িয়ে দিন, কেউ যেন গ্রেপ্তার হওয়া থেকে বাঁচতে না পারে।

Life of a man!💔 ঢাবির হলে হত্যার শিকার তোফাজ্জেলের মামাতো বোনের সাক্ষাৎকার

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের (ঢাবি) ফজলুল হক মুসলিম হলে চোর সন্দেহে একজনকে হত্যার ঘটনায় ছাত্রলীগ নেতাসহ দুজনকে আটক করেছে শাহবাগ থানা পুলিশ। বৃহস্পতিবার (১৯ সেপ্টেম্বর) বিকেল সোয়া ৪টায় বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসনের সহায়তায় ফজলুল হক মুসলিম হল থেকে এই দুজন শিক্ষার্থীকে আটক করা হয়েছে। আটক শিক্ষার্থীরা হলেন, হল ছাত্রলীগের সাবেক উপবিজ্ঞান ও প্রযুক্তি সম্পাদক ও পদার্থ বিজ্ঞান বিভাগের জালাল আহমেদ এবং মৃত্তিকা পানি ও পরিবেশ বিভাগের মোহাম্মদ সুমন।

তোফাজ্জল হত্যায় ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ৩ শিক্ষার্থী আটক।।

দেশ স্বাধীনের একমাস ১৫দিন পূর্তি উপলক্ষ্যে মহান মুক্তিযোদ্ধারা ঢাবির হলে মানুষ হত্যা করে বিজয় উল্লাস করছে। ওদের স্বাধীনতা ওদের পু*টকি দিয়ে ভরে দিলেই তবে স্বাধীনতা পূর্ণতা পাবে।

ঢাবির হলে হত্যার শিকার তোফাজ্জেলের মামাতো বোনের সাক্ষাৎকার

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের "মেধাবী" রা যে মানসিক ভারসাম্যহীন "তোফাজ্জল" কে পিটিয়ে, ভাত খাইয়ে, আবার পিটিয়ে মেরেই ফেললেন, এতে তাদের বিচার কি হওয়া উচিত? আবরার হত্যাকান্ড আর তোফাজ্জল হত্যাকান্ড একই পাল্লায় মাপা হবে তো? নাকি আবরারের জীবন থেকে তোফাজ্জলের জীবনের দামটা কোন অংশে কম?" ঢাবি ফজলুল হক মুসলিম হলে যাকে চোর সন্দেহে গণপিটুনতে হত্যা করা হয়, তাকে হত্যার আগে ছাত্ররা হলের ক্যান্টিনে খাবার খাওয়ায়। হলের খাবের খেয়ে সে মন্তব্য করে, "আপনাদের হলের খাবার অনেক ভালো।" এইটাই তার মুখে উচ্চারিত শেষ বাক্য ছিল।

ফরিদ উদ্দিন মাসউদ তাসলিমা নাসরিনের জায়গায় রিপ্লেসড হয়েছেন.. ১৩ সালের এক সাক্ষাৎকারে মুফতি সাখাওয়াত হোসাইন রাজি সাহেবের বক্তব্য https://www.facebook.com/share/v/6owce3G781ESAfMU/?mibextid=oFDknk

ফরিদ উদ্দিন মাসউদের নেতৃত্বে যেভাবে টঙ্গী ইজতিমায় হামলা হয় ইবনে শায়খুল হাদীস হাফিজাহুল্লাহর মুখে শুনুন.. https://www.facebook.com/share/v/Hm2xBjzzWN1mqP4f/?mibextid=oFDknk

নিরপরাধ বোন জোবাইদা সিদ্দিকা নাবিলার মুক্তি ৩ বছরেরও বেশি সময় ধরে মিথ্যা সন্ত্রাসবাদী অভিযোগে কারাবন্দী থাকা নিরপরাধ বোন জোবাইদা সিদ্দিকা নাবিলা অবশেষে মুক্তি পেয়েছেন। ২০২১ সালের ২৬ আগস্ট, রাজধানীর বাড্ডা এলাকা থেকে গ্রেপ্তার হওয়ার পর তার বিরুদ্ধে সাজানো সন্ত্রাসবাদের মামলা তৈরি করা হয়। বোন জোবাইদা সিদ্দিকা নাবিলার বিরুদ্ধে মামলার মূল রচয়িতা ছিলেন কাউন্টার টেররিজম অ্যান্ড ট্রান্সন্যাশনাল ক্রাইম (সিটিটিসি) ইউনিটের প্রধান অতিরিক্ত পুলিশ কমিশনার মো. আসাদুজ্জামান। গ্রেপ্তারের পর, সিটিটিসি কর্তৃপক্ষ বিভিন্ন গণমাধ্যমে পরিকল্পিতভাবে সাজানো গল্প উপস্থাপন করে, যা ছিল নাটকীয় মিথ্যাচার ও সন্ত্রাসবাদী গালগল্পের একটি অংশ। মামলার সময়, আসাদুজ্জামান নিজে কুখ্যাত হয়ে ওঠেন "জঙ্গি তৈরির" জন্য, এবং তার হাত দিয়েই বোন জোবাইদাকে একটি ভিত্তিহীন মামলায় ফাঁসানো হয়। বোন জোবাইদা তিন বছরেরও বেশি সময় ধরে বিনা অপরাধে কারাগারে আটক ছিলেন। তার সময় কাটছিল নির্যাতনের সুরে, মযলুমের কান্না এবং নীরব প্রতিরোধের সাক্ষী হয়ে। দীর্ঘ প্রতীক্ষার পর, তিনি মুক্তি পেয়েছেন, মিথ্যা মামলার জাল ছিন্ন করে। বোন জোবাইদার মুক্তি কেবল তার নিজস্ব স্বাধীনতার প্রতীক নয়, বরং এটি সত্য ও ন্যায়ের পক্ষে প্রতিটি মানুষের বিজয়ের উদাহরণ। এই ঘটনা আমাদের স্মরণ করিয়ে দেয় যে, অপরাধ ও বিচারপ্রক্রিয়ায় পক্ষপাতিত্ব থাকলে নির্দোষরা অন্যায়ভাবে শাস্তি পেতে বাধ্য হয়। বোন জোবাইদার মুক্তি একটি গুরুত্বপূর্ণ মুহূর্ত, যা আমাদেরকে অন্যায় ও বিচারহীনতার বিরুদ্ধে আরও সতর্ক থাকতে অনুপ্রাণিত করবে। এটি একটি চিরকাল স্মরণীয় উদাহরণ, যা সত্য ও ন্যায়ের জয় নিশ্চিত করবে।