cookie

We use cookies to improve your browsing experience. By clicking «Accept all», you agree to the use of cookies.

avatar

Bangladesh Black Hat Hackers

Voice of the oppressed people of bangladesh

Show more
Advertising posts
7 011
Subscribers
+124 hours
+77 days
+2 32130 days

Data loading in progress...

Subscriber growth rate

Data loading in progress...

খাগড়াছড়ির দীঘিনালায় বাঙালি বনাম উপজাতি সংঘর্ষে উত্তপ্ত!
Show all...
1.70 MB
12.71 MB
😢 18👍 2❤‍🔥 2🤣 1🦄 1
01:04
Video unavailableShow in Telegram
যারা তোফাজ্জেলকে মেরেছে ,তাদের প্রতি আমাদের ঘৃণা আরো বাড়ুক।
Show all...
12.83 MB
😢 20👍 1
যেভাবে মারা হয় তোফাজ্জলকে !
Show all...
8.85 KB
😢 10😨 1
খুবই বাজে একটা খবর আছে। প্রথম আলো থেকে নিউজটা হুবহু তুলে দিচ্ছি— “.....গত সপ্তাহে সাবেক স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান, সাবেক বস্ত্র ও পাটমন্ত্রী জাহাঙ্গীর কবির নানক, আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক সাবেক সংসদ সদস্য আ ফ ম বাহাউদ্দিন নাছিম সীমান্ত পাড়ি দিয়েছেন। এদের আগে (৫ আগস্টের পর) দেশ ত্যাগ করেছেন সাবেক পররাষ্ট্রমন্ত্রী হাছান মাহমুদ, সাবেক স্থানীয় সরকারমন্ত্রী মো. তাজুল ইসলাম, সাবেক শিক্ষামন্ত্রী মহিবুল হাসান চৌধুরী (নওফেল), সাবেক তথ্য প্রতিমন্ত্রী মোহাম্মদ আলী আরাফাত, সাবেক সংসদ সদস্য আলাউদ্দিন আহমেদ (নাসিম) ও আলোচিত আওয়ামী লীগ নেতা নারায়ণগঞ্জের সংসদ সদস্য শামীম ওসমানসহ অনেকে। আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ও সাবেক সড়ক পরিবহন ও সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের, যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক মাহবুব উল আলম হানিফ, সাবেক মন্ত্রী শ ম রেজাউল করিমসহ কেন্দ্রীয় আওয়ামী লীগের আরও বেশ কয়েকজন নেতার দেশ ছাড়ার গুঞ্জন রয়েছে। তবে তাঁদের বর্তমান অবস্থান সম্পর্কে নিশ্চিত হওয়া যায়নি। আওয়ামী লীগের নেতাদের অনেকেরই ধারণা, শেখ হাসিনা সরকারের পতনের পরপর ওবায়দুল কাদের সীমান্তবর্তী এলাকায় আশ্রয় নেন। পরে সীমান্ত অতিক্রম করে ভারত চলে যান। সাবেক একজন মন্ত্রী প্রথম আলোকে বলেছেন, তিনি শুনেছেন ওবায়দুল কাদের এখন দুবাই আছেন।...” এই খবরের প্রেক্ষিতে এবার আমার নিজের মতামত বলি— গত সপ্তাহে যারা দেশত্যাগ করেছে, তারা সবাই হেভিওয়েট নেতা ছিলো। গত সপ্তাহ মানে সেপ্টেম্বরের ২য় সপ্তাহ। মানে একমাস পর তারা পালিয়েছে। মানে ঘটনা খুবই স্পষ্ট, তাদেরকে পালিয়ে যেতে দেওয়া হয়েছে। প্রশ্ন হলো— কারা তাদেরকে পালিয়ে যেতে দিলো? এই উত্তর অন্তর্বর্তীকালীন সরকারকে দিতেই হবে। আর্মি, পুলিশ এবং সরকারের — এই তিন উইংয়ের ভেতর কারা কারা এবং কীভাবে এই কাজগুলো ঘটতে দিয়েছে, এই পুরো রহস্য উদঘাটন না করা হলে, তা হবে জাতির সাথে প্রতারণা। কারা কারা এই প্রতারণা করলো, এই জবাব চাইতেই হবে দেশের আপামর জনতার পক্ষ থেকে। -Saiyed Abdullah
Show all...
🤬 17👍 6
সবচেয়ে বেদনার সাথে যে-ব্যাপারটা লক্ষ করছি, সেটি হলো— আওয়ামি লিগের একজন নেতাকর্মী বা আওয়ামি লিগপন্থি একজন অনলাইন অ্যাক্টিভিস্টের টাইমলাইনেও জুলাই হত্যাকাণ্ডের ব্যাপারে কোনো অনুশোচনা দেখিনি। একজনেরও না মানে একজনেরও না। সামান্যতম অনুতাপ নেই, বিন্দুমাত্র অপরাধবোধ নেই, ন্যূনতম আত্মসমালোচনা নেই। তাদের বক্তব্য হলো— ইউএসএর সহযোগিতায় আওয়ামি লিগ-বিরোধী অপশক্তি যাবতীয় হত্যাকাণ্ড ঘটিয়ে গেছে, আওয়ামি লিগের নেতাকর্মীরা বা পুলিশ কাউকে হত্যা করেনি, সব হত্যা অশরীরী আত্মারা স্নাইপার দিয়ে করে গেছে; আপাকে ভুল বোঝানো হয়েছে, আপাকে সবাই ভুল বুঝেছে, দেশের জনগণ আওয়ামি লিগকেও ভুল বুঝেছে, নির্বোধ জনগণ দুই-আড়াই বছরের মধ্যেই আওয়ামি লিগকে চট করে আবার ক্ষমতায় আনবে। আওয়ামি লিগের সমর্থকদের অনলাইনভাষা দেখে মনে হয় এখনও তারা সরকারি দলেই আছে, এখনও তারা চাইলে যে-কাউকে উধাও করে ফেলতে পারে কিংবা ডিজিটাল নিরাপত্তা আইনে মামলা দিয়ে কারাগারে পুরতে পারে। ২০০৯ থেকে শুরু করে ২০২৪-এর ১৪ জুলাই কিংবা ২০২৪-এর ১৫ জুলাই থেকে শুরু করে ৫ আগস্ট— আওয়ামি লিগের কোনো কর্মকাণ্ডের জন্যই আওয়ামি লিগের কোনো কর্মীর মধ্যে কোনো অনুশোচনা নেই। ৫ আগস্ট যতটা লজ্জা আর অপমানের মধ্য দিয়ে আওয়ামি লিগের পতন হয়েছে, বিশ্বের ইতিহাসেই কোনো রাজনৈতিক দলের পতন এতটা লজ্জা বা এতটা অপমানের মধ্য দিয়ে হয়েছে বলে মনে হয় না। আওয়ামি লিগই বিশ্বের একমাত্র রাজনৈতিক দল, যাদের সভাপতির পলায়নের সাথে-সাথে দলের সব পর্যায়ের সমস্ত নেতাকর্মীকে একযোগে পালাতে হয়েছে এবং মহাপলায়নের দেড় মাস পরও দলের তরফ থেকে একটা আনুষ্ঠানিক বিবৃতি দেওয়ার মতো একজন মুখপাত্র খুঁজে পাওয়া যায়নি। এর পরও দলটির একজন কর্মীর মধ্যে কোনো অনুতাপ বা আত্মসমালোচনা দেখিনি— টাইমলাইনেও না, কমেন্টেও, মেসেজেও না। অথচ জাতীয় ও স্থানীয় সরকার নির্বাচনে এই দলটিকে চার-চারবার ভোট দিয়েছিলাম! - আখতারুজ্জামান আজাদ
Show all...
🔥 12👍 1
Show all...
The Minister's Millions I Al Jazeera Investigations

Al Jazeera's Investigative Unit goes on the trail of The Minister’s Millions to find out how he built a half-billion-dollar property empire - on a thirteen-thousand-dollar salary. Saifuzzaman Chowdhury, a close ally of former Prime Minister Sheikh Hasina, bought hundreds of luxury properties in London, Dubai, and New York, but declared none of them to tax authorities in Bangladesh. The former land minister gives a guided tour of his $14m London home; he owns 360 in the UK alone. Now authorities in Bangladesh have frozen his bank accounts and are investigating claims the former minister laundered millions of dollars into Britain. He says he’s innocent and the victim of a political witch-hunt. Subscribe to our channel http://bit.ly/AJSubscribe Follow us on Twitter

https://twitter.com/AJEnglish

Find us on Facebook

https://www.facebook.com/aljazeera

Check our website: http://www.aljazeera.com/ Download AJE Mobile App :

https://aje.io/AJEMobile

@AljazeeraEnglish #Aljazeeraenglish #News #news #investigations

👍 9
২০১৪, ২০১৮ ও ২০২৪ সালের নির্বাচন কমিশনার ও নির্বাচিত সকল সংসদ সদস্যের বিরুদ্ধে রাষ্ট্রদ্রোহ মাম'লা!
Show all...
🔥 40👍 6🥰 1
Photo unavailableShow in Telegram
কুষ্টিয়া-৪ আসনের সাবেক এমপি সেলিম আলতাফ জর্জ আটক!
Show all...
👍 10
২০ সেপ্টেম্বর থেকে শুক্রবারও চলবে #মেট্রোরেল, খুলছে #কাজীপাড়া স্টেশন!
Show all...
3
Choose a Different Plan

Your current plan allows analytics for only 5 channels. To get more, please choose a different plan.