cookie

نحن نستخدم ملفات تعريف الارتباط لتحسين تجربة التصفح الخاصة بك. بالنقر على "قبول الكل"، أنت توافق على استخدام ملفات تعريف الارتباط.

avatar

Hasan Muhammad

إظهار المزيد
مشاركات الإعلانات
3 725
المشتركون
+1124 ساعات
+397 أيام
+24930 أيام

جاري تحميل البيانات...

معدل نمو المشترك

جاري تحميل البيانات...

এটা একটা গুরুত্বপূর্ণ বাস্তবতা!
إظهار الكل...
😢 1
Repost from Iftekhar Jamil
গণতন্ত্র ও প্রিমডার্ন ইমারত বাংলাদেশের একটা উল্লেখযোগ্য অংশ গণতন্ত্র চান না—ইমারত চান। তাদের চাওয়াকে আমি ইতিবাচকভাবেই দেখি। মডার্ন রাষ্ট্রমাত্রই প্রিমডার্ন ইমারত থেকে ভালো, এই যুক্তিকে এককাট্টাভাবে আমি মানতে নারাজ। মার্কসবাদী সাহিত্যে এই আলোচনাগুলো বেশ শক্তিশালীভাবে উপস্থিত। তবে যারা ইমারত চান, তারা নিজেরা কি প্রিমডার্ন জীবনযাপন-সংস্কৃতিতে অভ্যস্ত: শিক্ষা-সমাজ-অর্থনীতিতেও কি তারা প্রিমডার্ন যুগকে ধারণ করতে চান? অধিকাংশই চান না। তারা আধুনিক শিক্ষা নিতে চান, পুঁজিবাদী ব্যবসা-পেশাজীবিতা থেকে উপকৃত হতে চান, ধর্মটাকেও মানেন আধুনিক জায়গা থেকেই। কালাম-তাসাউফ-মাজহাবের গুরুত্ব তাদের অনেকের কাছেই কম—ট্র্যাডিশন ছাড়া কি মুসলিম ইমারত কল্পনা করতে পারবেন? আপনার ভাবালোকে মুনাজারা করার জন্য মুতাকাল্লিম নেই, আত্মশুদ্ধি-আধ্যাত্মিকতার জন্য সুফি দরবেশ নেই-খানকা নেই-ইলমি হালাকা নেই, ফিকাহ-ইফতাকে আপনারা প্রিমডার্ন যুগের মত গুরুত্ব দিতে চান না। নিজেরাই ধর্মকে ব্যাখ্যা করতে চান, আল্লামা গুগল যাদের বড় শায়েখ, ট্র্যাডিশন-ট্র্যাডিশনাল আলেমদের সাথে ঘনিষ্ঠতা নেই—তারা ধর্ম মানেন প্রটেস্টান্টদের মতই। অথচ রাজনৈতিক দাবীদাওয়ার শেষ নাই—সকাল-বিকাল তারা (প্রিমডার্ন যুগের) ইসলামিক ব্যবস্থা চান। আপনারা হয়ত অনেকেই তালিবদের দৃষ্টান্ত দিতে চাইবেন। তালিবদের সমাজে আলেম-তালিবে ইলমদের গুরুত্ব-সম্মান কত বেশী, সেটা কি আপনারা জানেন? রাষ্ট্র তিন-চারবার আলেমদের ওপর নিষেধাজ্ঞা জারি করে, প্রতিবাদে জনতা শাসনব্যবস্থার পতন ঘটিয়ে দেয়। আমাদের দেশে দুই হাজার এক-তেরো-একুশে আলেমদের বিরুদ্ধে রাষ্ট্রীয় নিপীড়ন পরিচালিত হয়। আমি প্রশ্ন করি, বাংলাদেশে এসবের বিরুদ্ধে বড় কোন প্রতিক্রিয়া দেখেছিলেন? সবচেয়ে বড় কথা, প্রিমডার্ন কাঠামোতে ফিরে যেতে কালাম-তাসাউফ-ফিকাহের বিকল্প নেই। আপনাদের সমাজে এসবের চর্চা কতটুকু আছে? অরাজনৈতিক মনে করলেও কেবল তাবলীগিদের মধ্যেই এসবের প্রতি আগ্রহ আছে অল্প-বিস্তর। সমাজে প্রিমডার্ন শিক্ষা-শিল্প-পেশা-প্রতিষ্ঠানের অস্তিত্ব ঝুঁকির মুখে, আপনারা নিজেরাও এসবের প্রতি অঙ্গীকার বোধ করেন না—অথচ স্বপ্ন দেখেন, একদিন সকালবেলা আপনারা সবাই প্রিমডার্ন যুগের ইমারতে ফিরে যাবেন।
إظهار الكل...
👍 4💯 1
01:05
Video unavailableShow in Telegram
চিনতে পারছেন?
إظهار الكل...
5.78 MB
ঢাবিতে যে ছেলেটাকে ঠান্ডা মাথায় পিটিয়ে হত্যা করা হলো, তাহলে তাদের আর আবরার ফাহাদের হত্যাকারীদের মধ্যে পার্থক্য কোথায়?
إظهار الكل...
💔 17
আমার জুলাই পরবর্তী সময়ে ইচ্ছা ছিলো খেলাফতের নিয়ে আলোচনা আরো বেশি বেশি হোক‌, জেনারেলরা যদি অল্প পরিমাণেও এঙ্গেজ করে, তবুও ইসলামপন্থীরা যাতে আপাতত সম্পূর্ণভাবে গণতান্ত্রিক ডিসকোর্সের বিপরীতে খিলাফাহ ও ইসলামী শাসনব্যবস্থার ডিসকোর্স নিয়ে আলাপ আলোচনা করুক। কারণ খেলাফত নিয়ে আলোচনা যত বেশি হবে সমাজের মানুষের কাছে আমাদের দাওয়াতি মিশন নিয়ে পৌঁছানোটা ততই সহজ হবে। একাডেমিকে লেভেলে গিয়ে এখানেই জেনারেল ও ইসলামপন্থীদের সবাইকে আলোচনা করতে হবে। কিন্তু এখানে কয়েকটা সমস্যা দেখা দিতে পারে যা পরবর্তী উলামা ও সাধারন শিক্ষিতদের মধ্যে একটা ক্ল্যাশ তৈরি করতে পারে। • যখন খেলাফতের ডিসকোর্স নিয়ে ব্যাপক আলোচনা হবে, তখন জেনারেল থেকে আসা এই সংক্রান্ত আলোচনায় অনেক ভুল থাকবে এবং অনেক মন্তব্য তারা এমনো করবে, যা আসলে ফকিহদের দায়িত্ব এবং কিছু সমস্যা থাকবে যা পশ্চিমা একাডেমিক বুদ্ধিজীবীদের কারণে জেনারেলদের মাঝে চলে আসবে। অনলাইনে যারা কাজ করছে, এমন উলামা এবং বুদ্ধিজীবীদের এদের ক্রিটিক করার জন্য আগ থেকেই প্রস্তুত থাকতে হবে। • আমাদেরকে নিছকই খেলাফতকে আল্লাহর আইন ও রাষ্ট্রব্যবস্থা এবং ইনসাফ কায়েমের একমাত্র মাধ্যম হিসেবে উপস্থাপন করে বসে থাকলেই হবে না, বরং বর্তমান যুগের বুদ্ধিবৃত্তিক চাহিদাটাও আমাদের বুঝতে হবে যে, একটা শাসনব্যবস্থার সাথে তারা কি কি এক্সপেক্ট করে। • আমাদের আদর্শিক খেলাফত ও কুরআনের আইন বাস্তবায়নের সবচেয়ে বড় বাধা কিংবা শক্তি হলো সমাজের বুদ্ধিজীবী শ্রেণী। তাদের কাছে সাধারণভাবে খেলাফত হচ্ছে ঐশী শাসনব্যবস্থা এবং তাতে ঈমান আনা ফরজ- এতটুকু বলেই সাধারণ উপস্থাপন গ্রহণযোগ্য না, বরং শাসনব্যবস্থা কিভাবে পরিচালিত হবে এবং এর নীতিমালা ও জাতিগোষ্ঠীর অধিকার এবং তাদের সুরক্ষার ব্যাপারে ইসলামের বিধান ও নীতিমালা কেমন তা আমাদেরকে একাডেমিকভাবে উপস্থাপন করতে হবে। যেহেতু বর্তমান রাজনৈতিক পরিস্থিতিতে আমরা এখন‌ দাওয়াতি কাজের অবস্থায় আছি, তাহলে আমাদেরকে আগে শাসনব্যবস্থার আলাপের সময় এই‌ বিষয়গুলো তাদের কাছে উপস্থাপন করতে হবে, যা পশ্চিমা জাতি রাষ্ট্রের শাসনব্যবস্থার গুরুত্বপূর্ণ কনসার্ণ। পশ্চিমা রাষ্ট্রব্যবস্থার সবচেয়ে বড় কনসার্নের বিষয় হলো মোটাদাগে: >গণতন্ত্র >মানবাধিকার >নারী অধিকার >মুক্তবাজার অর্থনীতি এগুলোর প্রত্যেকটা কুফরি শক্তির হাতিয়া তা নিয়ে আমার কোন আপত্তি না‌ই। কিন্তু আমরা সাধারণ আলাপে কন্সপেরেসি হিসাবে তুলে ধরার মাধ্যমে আসলে কোনও সমাধান আসবে না। বরং পশ্চিমা ডকট্রিন ও লিটরেচার কনজিউমার প্রতিটা মানুষই এগুলোকে কন্সপেরেসি হিসাবে না, বরং জেনুইন ও মৌলিক মানবাধিকার হিসেবে বিবেচনা করে। ওয়েস্ট কনজিউমার বেশিরভাগই মানুষের ধারনা এই বিষয়গুলো সকল মানুষ, গোত্র ও সম্প্রদায়ের মধ্যে সমানভাবে পাওয়া যায় এবং মানুষের সহজাত; যা একটা ডাহা মিথ্যা বিশ্বাস। এজন্য ইসলামী রাষ্ট্রব্যবস্থার কথা বললে তারা প্রথমেই এই চারটা বিষয় নিয়ে আক্রমণ করে। উপরোক্ত চারটা বিষয় নিয়ে অনেক ক্রিটিক আছে এবং হয়েছে, মুসলিম এবং কমিউনিস্ট উভয় পক্ষের লোকেরাই করেছে। আমরা যখন সাধারণত বুদ্ধিজীবীদের সাথে বাহাসে বসবো, তখন এই সহজাত বিষয়গুলো নিয়েই তারা আমাদের আক্রমণ করবে। তারা রাষ্ট্রব্যবস্থার মৌলিক ভিত্তি মনে করে উপরোক্ত চারটা বিষয়কে, আমাদেরকে একাডেমিক্যালি সাদামাটাভাবে এই চারটা বিষয়কে ডিফাইন করতে হবে। সাধারণ লেভেলের বুদ্ধিজীবী এবং তরুণ সমাজ এই ইসলামী আদর্শিক ধারণাকে কনজিউম করতে শুরু করবে, তখন আমাদের কঠোরভ সমালোচনা করতে হবে বর্তমান শাসন কাঠামো ও রাষ্ট্রীয় স্ট্রাকচারকে। • ইসলামী শাসনব্যবস্থার একাডেমিক আলাপে কোনভাবেই পরিভাষার বিকৃত ঘটানো যাবে না, এই বিকৃতি ঘটানোর ফলেই কিন্তু বড় একটা অংশ ইসলামকে সুপিরিয়র ভাবার বদলে গ্রীকদের গণতন্ত্রকে সুপিরিয়র ভেবে বসে। এজন্য দেখেন, অনেক ইসলামপন্থীরা কিন্তু আবু বকর সিদ্দিক রাদিআল্লাহুর খলিফা হওয়াকে গণতন্ত্র হিসেবে ব্যাখ্যা করে। আলী রাদিআল্লাহু আনহুর ক্ষমতাকে গণতন্ত্রের সাথে ব্যাখ্যা করে, ইসলামী শুরাকে তারা গণতন্ত্র হিসেবে ব্যাখ্যা করে। আলী সাল্লাবী উমর রাদিআল্লাহুর শুরাকে ব্রিটেনের হাউজ অফ কমন্সের সাথে তূলনা করেন। তাদের ভুলের জায়গা হলো যখন ওয়েস্টার্ন ফ্রেমওয়ার্কে ইসলামী রাষ্ট্রকাঠামোকে ও অধিকারকে ডিফাইন করে, তখন সেটা সহজাতভাবেই ইসলামকে সুপিরিয়র করার পরিবর্তে ওয়েস্টার্ন ডেমোক্রেটিক সিস্টেমকেই "সুপিরিয়র" হিসেবে তুলে ধরে। • শাসনব্যবস্থা সংক্রান্ত বুদ্ধিবৃত্তিক জটিলতা যা আজকের যুগে নতুন করে উঠে আসছে এবং একই সাথে সুন্নি খেলাফতের সাথে ফাতেমিদের পক্ষ থেকে আসা আকিদাগত জটিলতা এবং রাষ্ট্রে অধিকার ও নীতির সীমারেখার তত্ত্বিয় আলাপ নিয়ে শাহ ওয়ালিউল্লাহ মুহাদ্দিসে দেহলভী রহ অনেক আগেই লিখ গিয়েছেন। এটাতে কোন সন্দেহ নাই শাহ সাহেবের লেখাগুলো ভাষাগতভাবে খুবই উঁচু পর্যায়ের এবং জটিল। কিন্তু যা তিনি প্রায় তিনশ বছর আগেই ভবিষ্যত বুদ্ধিবৃত্তিক
إظهار الكل...
👍 3 1
ফেতনার মোকাবেলা লিখে‌ গিয়েছেন, তার চর্চা উলামাদের মধ্যে নাই বললেই চলে। অন্তত তার বইগুলো অনুবাদ হওয়াতো এখন আবশ্যক, কারণ আমরা বুদ্ধিবৃত্তিক যুগই পার করছি এখন।
إظهار الكل...
🔥 10
Repost from Iftekhar Jamil
গণতন্ত্রের লোভ ! উসমানি খেলাফত পতনের আন্দোলনে সবচেয়ে বড় যুক্তি ছিল ‘ইসলামি ব্যবস্থায়’ গণতন্ত্র নাই, গণতন্ত্রের জন্য খেলাফত উৎখাত করতে হবে। মজার বিষয় হল, সেই সময়ের সংস্কারপন্থী আলেমদের অনেকেই এই দাবীর সাথে একমত পোষণ করেছিলেন। খেলাফত পতনের পর দেখা গেল কামালবাদিরা নির্বাচন দিচ্ছেন না, বিপরীত কেউ ক্ষমতায় গেলে অভ্যুত্থান ঘটিয়ে সরিয়ে দিচ্ছেন। খেলাফত পতনের একশো বছর হতে চলল। কিছুক্ষণের জন্য চোখ বন্ধ করুন। ভাবুন সুলতান আবদুল হামিদকে ধরে নিয়ে যাওয়া হচ্ছে—দরাজ কণ্ঠে তিনি বলছেন, তোমরা বীরপুরুষের মতো যে খেলাফত রক্ষা করতে পারলে না, একদিন এর জন্য নারীদের মতো আকুল হয়ে কান্না করবে।
إظهار الكل...
💯 14😢 9 1💔 1
00:59
Video unavailableShow in Telegram
দেশীয় মিডিয়া এই গুরুত্বপূর্ণ বিষয়টি যথাযথভাবে কভার না করলেও, আন্তর্জাতিক মিডিয়া বিশেষ করে আল-জাজিরা মাদ্রাসা ছাত্রদের কার্যক্রমকে যথাযথ গুরুত্ব দিয়ে প্রচার করেছে। এই পরিস্থিতি আমাদের দেশীয় মিডিয়ার পক্ষ থেকে ইসলামী মূল্যবোধ ও মাদ্রাসা শিক্ষার্থীদের প্রতি প্রচারিত নেতিবাচক মনোভাবের বাস্তবতা তুলে ধরে। দেশীয় মিডিয়া এখন ইসলামের বিরুদ্ধে পক্ষপাতদুষ্ট মনোভাব প্রকাশ করছে, যা তাদের ইসলামোফোবিয়ার চিহ্ন। মাদ্রাসা শিক্ষার্থীদের অসাধারণ উদ্যোগ এবং তাদের কর্মের আন্তর্জাতিক স্বীকৃতি এই বিষয়টির প্রতি আমাদের দেশের মিডিয়ার সীমাবদ্ধতা ও পক্ষপাতমূলক আচরণের প্রমাণ। আমাদের উচিত, এসব পক্ষপাতমূলক প্রচারণার বিরুদ্ধে সোচ্চার হওয়া এবং দেশের প্রতিটি প্রান্তে সঠিক ও স্বচ্ছ সংবাদ প্রচারের দিকে মনোযোগ দেওয়া। আমাদের সংবাদমাধ্যমের উচিত, সত্য ও ন্যায়ের পক্ষে অবস্থান নেওয়া এবং সমস্ত জনগণের ন্যায্য দাবি ও কর্মকাণ্ডকে সঠিকভাবে উপস্থাপন করা।
إظهار الكل...
Facebook.mp42.47 MB
18🔥 2
কোথাও পড়েছিলাম ভাষা আন্দোলনের প্রথম সারিতে যারা শহীদ হয়েছেন, তাদের মধ্যে কয়েকজন আছে যারা ছিলো ভাই রতীয় এজেন্ট। ওরাই আন্দোলনের নেতৃত্বের মাধ্যমে পাক বিরোধী মিথ্যা ন্যারেটিভ তৈরি করে দেশকে পাক থেকে আলাদা করতে চাইছিলো, যাতে করে উপমহাদেশে মুসলিমরা ভা রতের বিরুদ্ধে শক্তিশালী না হতে এবং যাতে পাক সাবকন্টিনেন্টে কোর রাষ্ট্রের ভূমিকায় না আসতে পারে। তারা তাদের কয়েকটা এজেন্ট ওই আন্দোলনে মেরে দিয়ে পুরো একটা মিথ্যা একাত্তরের ভিত্তি দাড় করিয়েছে, সেই মিথ্যা একাত্তরের চেতনার ভিত্তিতে এতদিন দেশ চলছিলো। আজকে যখন আন্দোলনকারীদেরই একটা দল স্লোগান বিকৃত করার চেয়ে চালিয়ে যাচ্ছে, তখন এটা আরো স্পষ্ট হচ্ছে যে আন্দোলনের প্রথম উদ্দেশ্য ছিলো বাংলাদেশের উপর দিয়ে ভারতীয় রেল এবং এবং তাদের সেনা প্রবেশের ঘটনাকে আড়াল করা ছাড়া আর কিছুই না। কিন্তু শেষপর্যন্ত জনগণের সামগ্রিক অংশগ্রহণের ফলে তারা সাধারণ মানুষের ন্যারেটিভের বাইরে যেতে পারেনি। এই কোটা আন্দলনই যদি এতো মিথ্যা ও উদ্দেশ্যপ্রণোদিত হয়ে থাকে, যা এখন প্রকাশ পাচ্ছে, তাহলে চিন্তা করুন ভাষা আন্দোলন আর একাত্তর কতো বড় মিথ্যা ছিলো! কোটা আন্দলন বেঁচে গেছে শুধু সাধারণ মানুষের সামগ্রিক অংশগ্রহণের ফলে, অন্যথায় এটাও একাত্তর হওয়ার পথেই ছিলো। কথায় আছে না, “বেড়া ঘাস খায় আর শেয়ার মুরগি পাহাড়া দেয়”!
إظهار الكل...
👍 16 5👎 1
এতদিন বিএনপির নির্বাচন নিয়ে লাফালাফি ভালো না লাগলেও এখন আমার পূর্ণ সমর্থন রয়েছে। নির্বাচন অতিদ্রুত দিতে হবে, এবং বিএনপি এবং জামায়াতকে ক্ষমতায় বসাতে হবে। যদিও আমি বিএনপিকে পছন্দ করি না, কিন্তু এখন বিএনপির এবং জামায়াতকে অবশ্যই আমাদের শক্তিশালী করা উচিত। যেই তত্ত্বাবধায়ক সরকার তাতে লীগের পুনর্বাসন হচ্ছে। লীগের আদর্শিক তাবেদাররা প্রশাসনে জায়গা করে নিচ্ছে। এটা তো হওয়ার কথা ছিলো না। বামপন্থী আর ভারতীয় দালালরা এখনো প্রশাসনে, সমন্বয়কদের একাংশ বিক্রি হয়ে গেছে। এই অবস্থা এই তত্ত্বাবধায়ক সরকারকে তিন মাস সময় দেওয়াও আমার কাছে অনেক বেশি মনে হয়।
إظهار الكل...
👍 25 5🔥 1
اختر خطة مختلفة

تسمح خطتك الحالية بتحليلات لما لا يزيد عن 5 قنوات. للحصول على المزيد، يُرجى اختيار خطة مختلفة.